শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৪ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
এবার চা বাগানে ছবি তোলার সময় দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ কর্মকর্তাদের মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর এখন মানুষ মন খুলে লিখছেন, সমালোচনা করছেন : প্রেস সচিব গাজায় ত্রাণ বহনকারী জাহাজে ইসরায়েলের হামলা কাশ্মীর হামলার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী: হেফাজতে ইসলাম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুতের নির্দেশ হেফাজতের মহাসমাবেশ সফল করতে সাভারে মোটর সাইকেল শোডাউন গুম হওয়া মুফতি শাইখুল ইসলামের সন্ধান চায় তার পরিবার ‘দেশের স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের অবস্থান এক হওয়া উচিত’

নিজের অজান্তেই ক্যামেরায় ধরা পড়ে পেহেলগামে হামলার ভয়ঙ্কর দৃশ্য

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

কাশ্মীরের পেহেলগামে ছুটি কাটাতে গিয়ে জিপলাইনে ওঠেন গুজরাটের আহমেদাবাদের বাসিন্দা ঋষি ভাট। ২২ এপ্রিল তিনি সেলফি স্টিকে নিজেই নিজের ভিডিও ধারণ করছিলেন। ঠিক সেই সময়েই পাহাড়ি উপত্যকায় শুরু হয় সন্ত্রাসীদের গুলি। নিজের অজান্তেই ক্যামেরায় বন্দি হয়ে যায় হামলার ভয়ঙ্কর মুহূর্ত।

ভিডিওতে দেখা যায়, ঋষি জিপলাইনে চড়ে আছেন, মুখে হাসি। তখনই আশপাশে শুরু হয় গুলির শব্দ। পর্যটকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেককে দৌঁড়াতে দেখা যায়, কেউ কেউ গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে পড়ে যান। ঋষির ক্যামেরায় পুরো ঘটনাটি ধরা পড়ে, যদিও তখনও তিনি বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারেননি।

পরবর্তীতে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঋষি বলেন, তিনি তার স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে পেহেলগামে গিয়েছিলেন। 

গুলি চলতে দেখে তিনি দ্রুত জিপলাইন থেকে নামেন এবং পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটে যান। তারা একটি গর্তের মতো জায়গায় লুকিয়ে থাকেন, যাতে হামলাকারীরা খুঁজে না পায়।

ঋষির বক্তব্য অনুযায়ী, হামলার সময় তিনি পাঁচ-ছয়জনকে গুলিবিদ্ধ হতে দেখেছেন। ঘটনার ভয়াবহতা বুঝে দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানান।

এনএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ