শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ছাত্র-জনতার ওপর গুলি বর্ষণকারী শাহবাগ থানা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেফতার পার্বত্য জেলায় চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে যা জানাল আইএসপিআর ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক : ইসলামী ছাত্র আন্দোলন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না: সৌদি যুবরাজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারলে দায় বর্তাবে ইহুদিদের ওপর: ট্রাম্প পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার আ.লীগ নেতাকর্মীর প্রভাবে নিউ ইয়র্কে ড. ইউনূসের সংবর্ধনা বাতিল আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা ইসলামি লেখক ফোরামের বৈঠক অনুষ্ঠিত, আসছে নতুন কর্মসূচি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে

গাজায় নিহত আরও শতাধিক, প্রাণহানি ৩২ হাজার ছুঁই ছুঁই

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা পৌঁছে গেছে প্রায় ৩২ হাজারে।

এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) নিজেদের লাইভ আপডেটে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গাজায় ইসরায়েলের ৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা নৃশংস আগ্রাসনে এখন অন্তত ৩১ হাজার ৯২৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানানো হয়েছে।

আল জাজিরা বলছে, শহরে অবস্থিত শরণার্থী শিবিরে তিনটি পৃথক ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত ২৮ জনের জানাজা মধ্য গাজার একটি হাসপাতালের বাইরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ফুটেজে দেখা গেছে, দেইর আল-বালাহ-তে দাফনের জন্য গাধার গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়ার আগে লোকেরা লাশের সামনে জানাজার নামাজ পড়েন।

এর আগে গত মঙ্গলবার গভীর রাতে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ হামলায় পাঁচ নারী ও ৯ শিশুসহ ১৯ জন নিহত হয়। ক্যাম্পে পৃথক হামলায় আরও একজন নিহত হয়েছেন। নিকটবর্তী বুরেজ ক্যাম্পে হামলায় তিন নারীসহ আটজন নিহত হন।

নুসেইরাত এবং বুরেজ হলো গাজার বেশ কয়েকটি ঘনবসতিপূর্ণ শরণার্থী শিবিরের মধ্যে অন্যতম, যেখানে ১৯৪৮ সালের দিকে আনুমানিক ৭ লাখ ফিলিস্তিনি সেইসব এলাকা থেকে পালিয়ে এসেছিল বা তাদের বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়েছিল যা এখন ইসরায়েল।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ