শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ কওমি সনদ বাস্তবায়ন সেমিনার থেকে ১৩ দফা প্রস্তাবনা ও ২ দফা কর্মসূচি ঘোষণা স্বকীয়তা বজায় রেখে কওমি সনদের স্বীকৃতি বাস্তবায়ন চান মুফতী ফয়জুল করীম কওমি শিক্ষার্থীদের প্রতি সকল বৈষম্যের অবসান হোক: সেমিনারে বক্তারা ‘খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার প্রস্তুতি সম্পন্ন’ হবিগঞ্জে মহানবী সা.কে কটূক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

ইরাক থেকে সেনা সরানো প্রসঙ্গে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক দপ্তর পেন্টাগন জানিয়েছে, ইরাক থেকে আপাতত সেনা প্রত্যাহারের কোনো পরিকল্পনা নেই। বর্তমানে ইরাকে প্রায় আড়াই হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে।

গত সপ্তাহে বাগদাদ ঘোষণা দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট থেকে তারা বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এরপর পেন্টাগনের পক্ষ থেকে সেনা প্রত্যাহারের কোনো পরিকল্পনা না থাকার কথা জানানো হলো।

মার্কিন বিমানবাহিনীর মেজর জেনারেল প্যাট্রিক রাইডার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এখনই (সেনা প্রত্যাহারের) পরিকল্পনার ব্যাপারে আমার কিছু জানা নেই। আইসিসকে (জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট) পরাজিত করার লক্ষ্যে আমরা দৃঢ়ভাবে মনোযোগ ধরে রাখব। ইরাক সরকারের আমন্ত্রণে দেশটিতে মার্কিন সেনা রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার মার্কিন বাহিনী বাগদাদে ড্রোন হামলা চালায়। পেন্টাগন দাবি করে, এ হামলায় মার্কিন কর্মীদের ওপর সাম্প্রতিক সময়ে চালানো হামলার জন্য দায়ী এক মিলিশিয়া নেতা নিহত হয়েছেন।

এরপর ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শিয়া আল-সুদানির কার্যালয়ে মার্কিন ড্রোন হামলার নিন্দা জানিয়ে মার্কিন বাহিনীকে সরিয়ে দেওয়ার পদক্ষেপ শুরু করার ঘোষণা দেওয়া হয়। বিবৃতিতে সুদানির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, আন্তর্জাতিক জোটের অস্তিত্বের যৌক্তিকতা শেষ হয়ে যাওয়ার পর আমরা অবস্থান জোরদার করার চেষ্টা করছি।

ইরাকে থাকা আড়াই হাজার সেনার পাশাপাশি সিরিয়ায়ও যুক্তরাষ্ট্রের ৯০০ সেনা রয়েছে। তারা ইসলামিক স্টেটের পুনরুত্থান ঠেকাতে স্থানীয় বাহিনীকে পরামর্শ দেওয়াসহ নানাভাবে সহায়তা করে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মার্কিন সামরিক বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ায় অন্তত ১০০ বার হামলার শিকার হয়েছে। এসব হামলা হয়েছে সাধারণত রকেট ও ড্রোনের মাধ্যমে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ