রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ ।। ৪ মাঘ ১৪৩১ ।। ১৯ রজব ১৪৪৬

শিরোনাম :
জুলাই ঘোষণাপত্রের বিষয়ে অংশীজনদের মত চেয়েছে সরকার দুদকের নতুন ডিজি আবদুল্লাহ-আল-জাহিদ মোহরানা সহজলভ্য করতে বিনা খরচে ৮ দম্পতির বিয়ে মুফতি কাজী ইব্রাহীমের ওপর হামলাকারীকে গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন মসজিদে অনুদান দেওয়ার নামে প্রতারণা, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সতর্ক বার্তা সিলেটে জামেয়া ইসলামিয়া হযরত আবু বকর সিদ্দিক রা. বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন ৩০টি কেন্দ্রে ফয়যে বর্ণভী সাবাহী মক্তব বোর্ডের ২য় কেন্দ্রীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে আন্ত:সংলাপ জরুরি ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশন বাংলাদেশের বার্ষিক শিক্ষা কনফারেন্স অনুষ্ঠিত নিজেদের তৈরি প্রথম পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ পাকিস্তানের 

সিঙ্গাপুরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ক্ষমতাসীন দলের জন্য পরীক্ষা


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বিশ্লেষকরা মনে করছেন যে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলে নগর রাষ্ট্র সিঙ্গাপুরে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতাসীন দল পিপলস একশন পার্টির (পিএপি) প্রতি জনসমর্থনের বিষয় প্রতিফলিত হবে। সূত্র: আল-জাজিরা

সিঙ্গাপুরে সম্প্রতি বিরল রাজনৈতিক কেলেঙ্কারির ঘটনার পর শুক্রবাব (১ সেপ্টেম্বর) প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এটি হলো দেশটিতে বিগত ১২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।

সিঙ্গাপুরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালে। এর আগে এ নির্বাচন ক্ষমতাসীন দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ক্ষমতাসীন দল পিএপির যোগাযোগ মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত এবং অনুরূপ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দলটির ২জন সংসদ সদস্য পদত্যাগ করেছেন ।

২০২০ সালের নির্বাচনে পিএপি সবচেয়ে খারাপ করে। তবে দলটি পার্লামেন্টে দু’তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৫৯ সাল থেকে পিএপি দেশটিতে ক্ষমতায় রয়েছে।

সিঙ্গাপুরের সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক ও নির্দলীয়। বর্তমান প্রেসিডেন্ট হালিমা ইয়াকুব ২০১৭ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৬ বছর মেয়াদে নির্বাচিত হন।

এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী থারমান শানমুগারাতনম (৬৬)। পিএপির এ প্রভাবশালী নেতা প্রার্থী হওয়ার আগে দলের পদ থেকে ইস্তেফা দেন। অপর প্রার্থী হলেন- বীমা কোম্পানির সাবেক নির্বাহী তান কিন লিয়ান (৭৫)। 

সিঙ্গাপুরের ২৭ লাখ নাগরিকের জন্য ভোট প্রদান বাধ্যতামূলক। কেউ কোনো বৈধ কারণ ছাড়া ভোট না দিলে ভোটার তালিকা থেকে তার নাম বাদ পড়ার ঝুঁকি রয়েছে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ