সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক আজ ৫ই মে ঐতিহাসিক গণহত্যা দিবস: আমাদের চোখ খুলবে কবে? স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ ‘২৫ মার্চের কালরাতকেও হার মানিয়েছে শাপলা চত্বরের গণহত্যা’ কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিতে হবে : স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশন সংক্ষুব্ধ মুফতি ফয়জুল করীম, আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা মেয়র পদ নিয়ে মুফতি ফয়জুল করীমের মামলা খারিজ ফরিদপুরের ভাঙ্গায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ: নিহত-১, আহত-৪০ চট্টগ্রামে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ

‘সীমান্তে হতাহতের ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনতে আলোচনা হয়েছে’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

এবারের ভারত সফরে সীমান্তে হতাহতের ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ভারত সফর নিয়ে মঙ্গলবার (২৫ জুন) বেলা ১১টায় গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ জুন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরে আমাকে বর্ণাঢ্য অভ্যর্থনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয়। ওই দিন সন্ধ্যায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়াও ভারতের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এবং দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের সম্ভাবনা ও পন্থা নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় আমার সফরসঙ্গী ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলও আলোচনায় অংশ নেয়।

তিনি বলেন, ২২-এ জুন রাষ্ট্রপতি ভবনে আমাকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রীয় অভ্যর্থনা জানান। সেখানে তার উপস্থিতিতে আমাকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এরপর, আমি রাজঘাটে ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করি।

শেখ হাসিনা বলেন, দুপুরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আমার একাধিক বৈঠক হয়। ঐতিহাসিক হায়দরাবাদ হাউজে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আমি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিই। অন্যদিকে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন নরেন্দ্র মোদি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে আমরা অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের মধ্যে রাজনীতি ও নিরাপত্তা, শান্তিপূর্ণ ও সুরক্ষিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা এবং সীমান্তে হতাহতের ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনা, বাণিজ্য ও সংযোগ, অভিন্ন নদীর টেকসই ব্যবস্থাপনা ও পানি বণ্টন, জ্বালানি ও শক্তি এবং আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করি। আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তার সুবিধাজনক সময়ে যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে দ্বিপাক্ষিক সফরে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছি।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ