সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৮ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জামায়াতের সঙ্গে মতভিন্নতা আছে, শত্রুতা নয়: মাওলানা ফজলুর রহমান মসজিদে নববীর ইমামকে মালদ্বীপে লালগালিচা অভ্যর্থনা মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করলে আমাদের জীবন আলোকিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা বর্তমানে ‘উলূমুল হাদিস’-এর প্রয়োজনীয়তা বাংলাদেশের মতো সম্প্রীতি আশপাশের দেশে খুঁজে পাবেন না: ধর্ম উপদেষ্টা ‘গাজাবাসীর পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব’ নারী কমিশনের প্রস্তাবে পতিত স্বৈরতন্ত্রের সুযোগ: গাজী আতাউর বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ভবনের স্বীকৃতি পেল মসজিদুল হারাম ‘সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নারী সমাজের জন্য চরম অবমাননাকর’ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়: খেলাফত মজলিস

সিলেটের সাবেক মন্ত্রীসহ ৯০ জনের নামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

সিলেটে সাবেক প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীসহ ৯০ জনের নামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগ দেন সিলেট নগরের তোপখানা সুরমা ভ্যালি এলাকার বাসিন্দা মো. রাশেদ আহমদ।

আদালতে অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদী পক্ষের আইনজীবী রিপন চন্দ্র দাশ বলেন, অভিযোগ দায়েরের পর আদালত সেটি আমলে নিয়ে সিলেট কোতোয়ালি থানা–পুলিশকে মামলা হিসেবে গ্রহণ করার আদেশ দেন।

মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন সাবেক সংসদ সদস্য শফিউল আলম চৌধুরী, রঞ্জিত চন্দ্র সরকার ও হাবিবুর রহমান, সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর আজাদুর রহমান, গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ফজলুল হক, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের এপিএস কয়েছ চৌধুরী,  সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান, সিলেট জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ প্রমুখ।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট বেলা সাড়ে তিনটার দিকে সিলেট নগরের সুরমা মার্কেট পুলেরমুখ এলাকায় বাদীসহ শতাধিক মোটরসাইকেলের একটি মিছিল হয়। এ সময় আসামিরা মিছিলে সশস্ত্র হামলা চালান। আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদী মো. রাশেদ আহমদকে হত্যা করতে গুলি চালালে তিনি বাঁ পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। রাশেদ মাটিতে লুটিয়ে পড়লে আসামিরা তাঁকে রামদা, কিরিচ ও চাপাতি দিয়ে আঘাত করেন। অভিযুক্তরা হাত বোমা, পেট্রল বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণ করে আতঙ্ক তৈরি করে। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

সিলেট কেতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক প্রথম আলোকে বলেন, আদালতের আদেশ আজ বৃহস্পতিবার বেলা দুইটা পর্যন্ত থানায় পৌঁছায়নি। আদালতের আদেশ পাওয়ার পর পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ