সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬


শেষ মুহূর্তে নির্বাচনে আসতে পারে ইসলামী দলগুলো : সম্ভাব্য প্রার্থী কারা


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

|| কাউসার লাবীব ||

বিরোধীদের আপত্তিকে উপেক্ষা করে ইতোমধ্যেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে ৩০০ আসনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৭ জানুয়ারি।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর, বাছাই ১-৪ ডিসেম্বর, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ও শুনানি ৬-১৫ ডিসেম্বর এবং ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।

নির্বাচনী ট্রেনে চড়ার এই শেষ সময়ে ইসলামী দলগুলোর পরিকল্পনা কী? এক সপ্তাহেরও কম সময় হাতে নিয়ে চূড়ান্তভাবে কী ভাবছে তারা?

সমমনা ইসলামী দলগুলোর মত পাল্টাতে পারে-

নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৪০টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ধর্মভিত্তিক ইসলামি দল ১০টি। এর মধ্যে নির্বাচনের শেষ মুহূর্তে এসে এক হয়েছে সমমনা ৬ ইসলামী দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস (মাওলানা ইসমাইল নুরপুরী), জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ (মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দীন), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি। এখন পর্যন্ত তারা নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে অটল থাকলেও একাধিক সূত্র বলছে, শেষ মুহূর্তে দলগুলোর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক খবর আসতে পারে। এমনকি ওই দলগুলো থেকে আগামী সংসদে বিজয়ী সংসদ সদস্যও থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সূত্র বলছে, শেষ মুহূর্তে নির্বাচনে এলে তারা নির্বাচন প্রক্রিয়ার কৌশল হিসেবে এক আসনে একাধিক দলের প্রার্থী দিবে না। দলগুলো থেকে একজন প্রার্থী মনোনীত হবে এবং বাকিসব দল ওই প্রার্থীকে সমর্থন দিবে।

জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম-

উপমহাদেশের প্রাচীনতম রাজনৈতিক সংগঠন জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম। ইতোপূর্বে দলটির একাধিক নেতা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এখনও পর্যন্ত দলটি নির্বাচন বয়কটের দাবিতে অনঢ় থাকলে শেষ মুহূর্তে পরিবেশ বিবেচনায় যদি দলিও সিদ্ধান্ত পাল্টে তাহলে ৭০-৮০টি আসনে তাদের প্রার্থী দেখা যেতে পারে।

এর মধ্যে দলের সিনিয়র নেতা ও সহ-সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক (সিলেট ৫), মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী (হবিগঞ্জ-২), মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী (সুনামগঞ্জ-৩), মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী (নিলফামারী ১), মধুপুরের পীর মাওলানা আবদুল হামিদ (মুন্সীগঞ্জ-১), মাওলানা তাফাজ্জুল হক আজিজ (সুনামগঞ্জ-১), প্রিন্সিপাল মাওলানা শোয়াইব আহমদ (সুনামগঞ্জ-২), মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) মুফতি নাসিরউদ্দিন খাঁন (গাজীপুর-১), থেকে নির্বাচনের প্রার্থী হতে পারেন বলে দলটির একাধিক নেতা-কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।

এছাড়া শেষ মুহূর্তে জমিয়তের অপর গ্রুপ (মুফতি ওয়াক্কাস রহ.) থেকে একাধিক আলেম সদস্য নির্বাচনে আসতে পারেন বলে সূত্রের খবর। এর মধ্যে মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী (সিলেট) ও মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম (কুমিল্লা) মাওলানা রশীদ আহমাদ (যশোর-৫) থেকে নির্বাচনের প্রার্থী হতে পারেন।

খেলাফত মজলিস

নির্বাচনে আসতে পারে খেলাফত মজলিসও। সূত্র বলছে, দলীয় স্বার্থে মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ (হবিগঞ্জ-২) ড. মাওলানা আহমদ আবদুল কাদের (হবিগঞ্জের ৪), মুহাম্মদ মুনতাসির আলী (সিলেট ২) অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন (বরগুনা-১) থেকে দেওয়াল ঘড়ি প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস-

‘রিক্সা’ প্রতীকে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী দিতে পারে শাইখুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক রহ. প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের খেলাফত মজলিস। দলের আমির মাওলানা ইসমাঈল নূরপুরী (নরসিংদী-৫), মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ (শরীয়তপুর-১), মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী (কুমিল্লা) মাওলানা রেজাউল করিম জালালী (সিলেট-৫), মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন (কিশোরগঞ্জ-৬) থেকে ভোটের লড়াইয়ে আসতে পারেন।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন-

এদিকে শেষ মুহূর্তে নির্বাচনে চমক দেখাতে পারে হফেজ্জী হুজুর রহ. প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন। সূত্র বলছে, মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী (ঢাকা-২), মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী (ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-৩), মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী (ঢাকা-৭), মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন (কুমিল্লা-১) থেকে বটগাছ প্রতীকে ভোটের মাঠে লড়তে পারেন।

ইসলামি ঐক্যজোট-

ইতোমধ্যেই নির্বাচনী ট্রেনে চেপে বসেছে মুফতি আমিনী রহ. এর দল ইসলামি ঐক্যজোট। জানা যায়, দলটির সিনিয়রদের মধ্যে দলের চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসনাত আমিনী (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২) মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ (চট্টগ্রাম-৭), সহকারী মহাসচিব মাওলানা আলতাফ হোসাইন (কুমিল্লা-১), মুফতি মোহাম্মদ তৈয়ব হোসাইন (ময়মনসিংহ-২), কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা মেহেদী হাসান (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫) থেকে নির্বাচন করবেন।

এছাড়া দলটির শতাধিক নেতা বিভিন্ন আসন থেকে নির্বাচন করতে পারেন বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশ ইসলামি ফ্রন্ট-

অপরদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট। দলটি ৩০০ সংসদীয় আসনে প্রার্থী দিবে। ইতোমধ্যে দলীয় মনোনয়ন ফর্ম বিতরণ শুরু হয়েছে বলেও জানা যায়।

ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ-

সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি সিটি নির্বাচনে ভোটের মাঠে সম্ভাবনা জাগিয়েছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোল বাংলাদেশ। কিন্তু জাতীয় সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন না দেওয়ায় এখনো পর্যন্ত নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তে অবিচল দলটি। তাদের দাবি, দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।

তবে শেষ মুহূর্তে কোনো কারণে যদি দলীয় সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে নির্বাচনে আসে তাহলে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিবে দলটি। সারাদেশে এখন পর্যন্ত দলটির বিজয়ী হওয়ার মতো নির্ভরতা না থাকলেও নির্বাচনের মাধ্যমে সে শক্তি অর্জনে আশাবাদি নেতারা। ইতোপূর্বে এ দল থেকে কেউ সংসদ সদস্য হতে না পারলেও এখন দলের অবস্থা পরিবর্তন হয়েছে বলে বিশ্বাস করেন দলটির নেতারা। তাদের মনে করছে, ভোটের মাঠে দিন দিন ইসলামী আন্দোলনের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ছে।

একাধিক সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনে এলে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আলেম প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বরিশাল ৫ ও ঝালকাঠি ২ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। দলটির মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদ নির্বাচন করতে পারেন খুলনা ৪ আসন থেকে।

এছাড়াও ইসলামি আন্দোলনের হাই কমান্ড ঢাকা-৪ আসনে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীসহ দিনাজপুর-৩ আসনে (দিনাজপুর সদর) দিনাজপুরের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মো. খায়রুজ্জামান, দিনাজপুর-৫ (পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী) আসনে দিনাজপুর দক্ষিণের সহ-সভাপতি মাওলানা মো. মতিউর রহমান, নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর) তারাগঞ্জ থানার সভাপতি মাওলানা শহিদুল ইসলাম, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) মাওলানা মো. বেলাল হোসেন। গাইবান্ধা-২ (গাইবান্ধা সদর) জেলার সহ-সেক্রেটারী মাওলানা মো. আল আমীন, জয়পুরহাট-২ (আক্কেলপুর, ক্ষেতলাল, কালাই) জেলার সভাপতি মাওলানা আব্দুল বাকী, বগুড়া-২ আসনে (শিবগঞ্জ) ঢাকা বার আইনজীবী পরিষদের দফতর সম্পাদক মুফতি মো. জামাল উদ্দিন, বগুড়া-৪ আসনে (কাহালু, নন্দীগ্রাম) মাওলানা ইদ্রিস আলী, নওগাঁ-২ আসন মাওলানা আনিসুর রহমান, রাজশাহী-৫ (দুর্গাপুর,পুঠিয়া) আসনে হাফেজ মাওলানা মো. রুহুল আমিন, সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর, সিরাজগঞ্জ) জেলার সেক্রটারি মুফতি আল আমীন সিরাজী, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে মাওলানা আব্দুর রহমান, পাবনা-১ (সাঁথিয়া) মুফতি আব্দুল মতিন, পাবনা-৪ (আটঘরিয়া, ঈশ্বরদী) আসনে মাওলানা আব্দুল জলিল, পাবনা-৫ আরিফ বিল্লাহ।

মেহেরপুর-১ আসনে (মেহেরপুর, মুজিবনগর) জেলার সহ-সভাপতি মো. আবুল কালাম কাছেমী, মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে দলের কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কাদের, কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) মাওলানা মো. নাজমুল হুদা, কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা, মিরপুর) মাওলানা মোজাম্মেল হক, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মাওলানা মোহাম্মদ জহুরুল ইসলাম, ঝিনাইদহ-২ আসনে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মো. ফখরুল ইসলাম, ঝিনাইদহ-৩ আসনে মাওলানা মো. সরোয়ার হোসেন, যশোর-৬ আসনে মুফতি আবু ইউসুফ বিশ্বাস, মাগুরা-২ আসনে জেলার সভাপতি মুফতি মোস্তফা কামাল, নড়াইল-১ আসনে হাফেজ মো. খবির উদ্দিন, বাগেরহাট-৩ আসনে মাওলানা শাহজালাল সিরাজী, বাগেরহাট-৪ আসনে মাওলানা আব্দুল মজিদ হাওলাদার।

খুলনা-১ আসনে জেলার সহ-সভাপতি মাওলানা মো. আবু সাঈদ, খুলনা-২ আসনে দলের নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল, খুলনা-৩ আসনে আসনে মাওলানা মুজাম্মিল হক, খুলনা-৪ আসনে দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, খুলনা-৫ আসনে মাওলানা মো. আবু সাঈদ, খুলনা-৬ আসনে দলের নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল, সাতক্ষীরা-১ আসনে মাওলানা মুজাম্মিল হক, সাতক্ষীরা-২ আসনে মুফতী রবিউল ইসলাম, পটুয়াখালী-১ আসনে মাওলানা আলতাফুর রহমান, পটুয়াখালী-২ আসনে মাওলানা মো. নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৪ আসনে মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান, ভোলা-১ আসনে মাওলানা মো. ইয়াসিন নবীপুরী, ভোলা-৩ আসনে মাওলানা মো. মোছলেউদ্দিন, ভোলা-৪ আসনে মাওলানা মো. মহিবুল্যাহ।

বরিশাল-১ আসনে মো. মেহেদী হাসান রাসেল, বরিশাল-২ আসনে মাওলানা নেছার উদ্দিন, বরিশাল-৩ আসনে মাওলানা সিরাজুল ইসলাম,বরিশাল-৪ আসনে মুফতি সৈয়দ মো. নুরুল করীম, বরিশাল-৫ আসনে মাওলানা মুফতি সৈয়দ মোহাম্মাদ ফয়জুল করীম, ঝালকাঠি-১ আসনে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুল হুদা ফয়েজী,ঝালকাঠি-২ আসনে মুফতি সৈয়দ মো. ফয়জুল করীম, পিরোজপুর-১ আসনে মাওলানা মাসুম বিল্লাহ, পিরোজপুর-২ আসনে কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, পিরোজপুর-৩ আসনে মাওলানা ছগীর হোসেন।

টাঙ্গাইল-৩ আসনে মাওলানা রেজাউল করিম,টাঙ্গাইল-৪ আসনে মুফতি আমিনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৮ আসনে মাওলানা মো. আব্দুল লতিফ, জামালপুর-১ আসনে মাওলানা আব্দুল মজিদ, জামালপুর-৩ আসনে মাওলানা বোরহান উদ্দিন, জামালপুর-৪ আসনে হাফেজ মো. আলী আকবর সিদ্দিকী, জামালপুর-৫ আসনে ডা. সৈয়দ ইউনুছ আহাম্মদ।

ময়মনসিংহ-২ আসনে মুফতি গোলাম মওলা ভুইয়া, ময়মনসিংহ-৩ আসনে মাওলানা আইয়ুব আলী নুরানী, ময়মনসিংহ-৬ আসনে মাওলানা নূরুল আলম সিদ্দিকী, ময়মনসিংহ-৭ আসনে মাওলানা আজিজুল হক, ময়মনসিংহ-৮ আসনে মাওলানা মো. আনাস জাওহারী, ময়মনসিংহ-১০ আসনে মাওলানা জয়নুল আবেদীন, নেত্রকোনা-১ আসনে মাওলানা মামুনুর রশিদ রব্বানী, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে হাফেজ মাওলানা আহসান উল্লাহ, ঢাকা-৪ আসনে সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, ঢাকা-১৫ আসনে মুফতি হেমায়েতউল্লাহ, ঢাকা-১৬ আসনে মাওলানা মো. ছিদ্দিকুর রহমান, গাজীপুর-১ আসনে মুফতি আবুল বাশার, গাজীপুর-২ আসনে মো. হারুন অর রশিদ, গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা রহমতুল্লাহ, গাজীপুর-৪ আসনে নুরুল ইসলাম সরকার, গাজীপুর-৫ আসনে মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, নরসিংদী-৪ আসনে মাওলানা মজিবুর রহমান, নরসিংদী-৫ আসনে মাওলানা গোলাম সারওয়ার ফরিদী, নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে মুফতি ইমদাদুল হক কাসেমী, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে মাওলানা ছানাউল্লাহ নূরী, গোপালগঞ্জ-২ আসনে মাওলানা তসলিম শিকদার, মাদারীপুর-১ আসনে হাফেজ মাওলানা আবু জাফর, শরীয়তপুর-১ আসনে মুফতি তোফায়েল আহমদ কাসেমী, শরীয়তপুর-২ আসনে মাওলানা শওকত আলী,  সুনামগঞ্জ-১ আসনে মাওলানা ফখর উদ্দিন, সুনামগঞ্জ-২  আসনে মাওলানা আব্দুল হাই আল হাদী,  সুনামগঞ্জ-৩  আসনে ক্বারী মুহিব্বুল হক আজাদ, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে তানভির আহমদ তাসলিম,  সুনামগঞ্জ-৫  আসনে হাফিজ মাওলানা হুসাইন আল হারুন, সিলেট-১ আসনে মাওলানা রেদওয়ানুল হক্ব চৌধুরী রাজু, সিলেট-২ আসনে মাওলানা আমীর উদ্দিন, , সিলেট-৪ আসনে মাওলানা জিল্লুর রহমান, সিলেট-৫ আসনে মুহাম্মদ নূরুল আমীন, মৌলভীবাজার-২ আসনে হাফেজ মতিউর রহমান, মৌলভীবাজার-৩ আসনে মাওলানা মুহাম্মদ আসলাম, মৌলভীবাজার-৪ আসনে মাওলানা সালাহ উদ্দিন,  হবিগঞ্জ-১ আসনে মাওলানা আব্দুল হান্নান, হবিগঞ্জ-২ আসনে মাওলানা আবুল জামাল মাসউদ হাসান, হবিগঞ্জ-৪ আসনে ক্বারী শেখ শামসুল আলম।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসেন মাওলানা হোসাইন আহম্মদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে মুফতি মাওলানা জসিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে মাওলানা উসমান গণি রাসেল, কুমিল্লা-১ আসনে মাওলানা বশির আহম্মেদ, কুমিল্লা-৩ আসনে দলের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আহমাদ আব্দুল কাইয়ুম, কুমিল্লা-৬ আসনে মাওলানা মো. তৈয়্যব, কুমিল্লা-৭ আসনে মাওলানা আবুল কালাম কাশেমী, কুমিল্লা-৮ আসনে এ কে এম মিজানুর রহমান ফারুকী, চাঁদপুর-১ আসনে মাওলানা মো. যোবায়ের আহম্মদ, চাঁদপুর-২ আসনে মাওলানা মো. আফসার উদ্দিন, চাঁদপুর-৪ আসনে মাওলানা মকবুল হোসাইন, ফেনী-১ আসনে মাওলানা কাজী গোলাম কিবরিয়া, ফেনী-২ আসনে মাওলানা নুরুল করিম বেলালী, ফেনী-৩ আসনে মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক।

নোয়াখালী-২ আসনে মাওলানা খলিলুর রহমান, নোয়াখালী-৩ আসনে হাফেজ মাওলানা নজীর আহমদ, নোয়াখালী-৬ আসনে মাওলানা সফিউল্যাহ আল মুস্তফা, চট্টগ্রাম-১ আসনে মাওলানা মো. সামসুদ্দিন, চট্টগ্রাম-২ আসনে মো. আতিকুল্লাহ বাবুনগরী, চট্টগ্রাম-৩ আসনে মানছুর হক জিহাদী, চট্টগ্রাম-৬ আসনে মাওলানা আব্দুল আলী কারিমী, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে মুফতি দেলওয়ার হোসাইন সাকি, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে মাওলানা নুরুল আলম তালুকদার, চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ফরিদ আহমদ আনছারী। কক্সবাজার-৪ আসনে মাওলানা মোহাম্মদ শোয়াইব, বান্দরবান আসনে মুফতি শওকাতুল ইসলামসহ আরও অনেকে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তাদের মধ্য থেকেই আলেমদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে জানায় একাধিকসূত্র।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ