সোমবার, ২০ মে ২০২৪ ।। ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ ।। ১২ জিলকদ ১৪৪৫


ফকীহুল মিল্লাত রহ. আকাবিরদের আস্থাভাজন ছিলেন : দেওবন্দের মুহতামিম আল্লামা নোমানী


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

দেশের ঐতিহ্যবাহী গবেষণাধর্মী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘মারকাজুল ফিকরিল ইসলামি বসুন্ধরা’য় বিশেষ ইসলাহি মজলিসে আলোচনা করেছেন দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম ও শাইখুল হাদীস, বিশ্ব বরেণ্য আলেম আল্লামা আবুল কাসেম নোমানী।

আজ বৃহস্পতিবার (১২অক্টোবর) বাদ আসর তিনি মারকাজে আলোচনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন দেওবন্দ মাদরাসার আহলে শূরা মাওলানা হাসান মাহমুদ রাজস্থানী, দেওবন্দ মাদরাসার সিনিয়র মুফতি সায়্যিদ সালমান মানসুরপুরী।

আলোচনায় আল্লামা আবুল কাসেম নোমানী বলেন, তালিবুল ইলম বলা হয় যে ইলম অন্বেষণ করে। কেউ যদি এই ইলম অন্বেষণের সঙ্গে অন্যকোনো ব্যস্ততা যুক্ত করে সে প্রকৃত তালিবুল ইলম নয়। প্রকৃত তালিবুল ইলমের খাতায় নাম লেখাতে হলে নিরেট ইলমের তালাশে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে।

তিনি আরো বলেন, ফকীহুল মিল্লাত মুফতি আব্দুর রহমান রহ. ছিলেন আকাবিরদের কাছে খুবই আস্থাভাজন। তাই আমরা তার গড়া এই মারকাজে বারবার আসি। কেননা এই মারকারেজ সঙ্গে আমাদের আস্থার সম্পর্ক।

প্রসঙ্গত, যশোরের ঐতিহাসিক সতিঘাটা মাদরাসার খানকাহ্ মাহমুদিয়া আশরাফুল মাদারিসের  ইসলাহী ইজতেমায় যোগ দিতে তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছেন দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম ও শাইখুল হাদীস, বিশ্ব বরেণ্য আলেম আল্লামা আবুল কাসেম নোমানী। 

আজ বিকেলে তিনি দিল্লি থেকে ঢাকা এয়ারপোর্টে অবতরণ করে বসুন্ধরা মারকাজে আসেন। এরপর আরেক ফ্লাইটে তিনি যশোর যান। ইসলাহি ইজতেমা শেষে তিনি শনিবার সকালে যশোর থেকে ঢাকায় আসবেন। এরপর শনিবার সকাল দশটার দিকে খিলক্ষেত মাসনা-মাদ্রাসায় এক ঘন্টার প্রোগ্রামে শরিক হবেন এবং দুপুরে দিল্লির উদ্দেশ্যে চলে যাবেন।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ