আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: আসছে রমজান। হাদিসে এসেছে, ‘পবিত্র রমজান মাসে ওমরাহ পালন করলে হজের সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়। (বুখারি, হাদিস : ১৭৮২) এই জন্য অনেকেই এবাদতের বসন্তকালখ্যাত রমজানে পবিত্র ওমরা পালন করে থাকেন। এই ওমরা পালন করার ক্ষেত্রে নিরাপদ ও আরামদায়ক সফরের জন্য সহযোগিতা নিতে পারেন ‘আল আমিন হজ কাফেলা’র।
আলেম মুআল্লিম মাওলানা মোহাম্মদ আল আমিন বেশ লম্বা সময় ধরে বিশ্বস্ততার সঙ্গে হজ ও ওমরা যাত্রীদেরকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ঢাকার অদূরে নারায়ণগঞ্জের খানপুর পৌর মার্কেট (২য় তলা) ধর্মতলা মেট্রো হলের উত্তর পার্শ্বে ‘আল আমিন হজ কাফেলা’র কার্যলয়। এজেন্সিটির এবার রমজানের কাফেলা রওয়ানা দিবে ২৫মার্চ এবং দেশে প্রত্যাবর্তন করবে ৮ এপ্রিল। সার্বিক বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করতে পারেন 01819-454481, 01913-484 505 নাম্বারে।
হজ ও ওমরা গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এই দুইটির সওয়াব ও ফজিলত অপরিসীম। বিভিন্ন হাদিসে হজ-ওমরাহর বিপুল সওয়াবের কথা এসেছে। হজের সময় নির্ধারিত হলেও ওমরা বছরের যেকোনো সময় আদায় করা যায় এবং হজের তুলনায় ওমরা সহজ আমল।
আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক হাদিসে বলেছেন, ‘এক ওমরার পর আরেক ওমরা— উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের (গুনাহর) জন্য কাফফারাস্বরূপ। আর জান্নাতই হলো কবুল হজের প্রতিদান। (বুখারি, হাদিস : ১৭৭৩)
তাই সুযোগ ও সামর্থ্য থাকলে ওমরা করা উচিত। এছাড়াও অধিক ওমরা করার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিকে বরকত দেন। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে বলেন, ‘তোমরা ধারাবাহিক হজ ও ওমরা আদায় করতে থাকো। এ দুটি আমল দারিদ্র্য ও গুনাহ বিদূরিত করে দেয়। যেমন—ভাটার আগুনে লোহা ও সোনা-রুপার ময়লা-জং দূরীভূত হয়ে থাকে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৮১০)
কেএল/