সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারে উৎসবমুখর পরিবেশে রোপা আমন ধান কাটা শুরু চাঁদপুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় জামিয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহর সাফল্য বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

বিএনপির সঙ্গে আমরা খেলে জিততে চাই: তথ্যমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বিএনপির সঙ্গে আমরা খেলে জিততে চাই বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেছেন, বিএনপি ২০১৪ সালে (জ্বালাও পোড়াও) যেটি করেছিল সেটি করা সুযোগ পাবে না। ২০১৩-১৫ সালে আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাদের মোকাবেলা করেছি। এবার তারা যদি চেষ্টা চলায়, তাহলে জনগণ তাদের সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে।

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজশাহীতে জনসভা সফল করার লক্ষ্যে রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা চাই সমস্ত রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসুক। বিএনপি যে ১২ দল, ২৪ দল, ৫৪ দল নিয়ে জোট করেছে, জোট করুক। আমরা চাই তারা (বিএনপি) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। পৃথিবির কোথায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নেই। আছে শুধু পাকিস্তানে। বিএনপি তো পাকিস্তানকে অনুকরণ করে। আমাদের দেশে ভোট হবে সেইভাবে যেভাবে হয় অস্ট্রিলিয়া, ইন্ডিয়ায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপানে।

তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়ে বিএনপির যে বাহানা। তারা বুঝতে পেরেছে নির্বাচনে জয় লাভ করতে পারবে না। ২০০৮ সালের নির্বাচন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত একটি নির্বাচন। সেই নির্বাচনে বিএনপি পূর্ণশক্তি নিয়ে অংশগ্রহণ করে ছিল। ২০১৪ সালে নির্বাচন তারা বর্জন করে প্রতিহত করার চেষ্টা করে ছিল। গণতন্ত্রকে প্রতিহত করার লক্ষে নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিল। ৫০০ ভোট কেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়ে ছিল। ভোট কেন্দ্রের সঙ্গে সেখানে রক্ষিত শিশু-কিশোরদের বইপত্র পুড়িয়ে দিয়েছিল। কয়কটি নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে।

২০১৮ সালে তারা ডান, বাম, অতি বাম, অতি ডান সবাই মিলে ঔক্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ছিল। তারা মাত্র ছয়টি আসন পেয়েছিল। তাদের কোনো আসা নেই। দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে।

তিনি আরও বলেন, আজকে বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়েছে। পৃথিবির অন্য দেশেও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে নির্বাচন হয়। ভোটের সময় জিয়ার এবং এরশাদের শ্লোগান ছিলো ১০টি হুন্ডা, ১০টি গুন্ডা, নির্বাচন ঠান্ডা। ইভিএম হলে এই শ্লোগান থাকবে না। সেই জন্য আমরা ইভিএম এর দাবি দিয়েছি। ইভিএমে যত আসনেই নির্বাচন হোক আমরা মেনে নেব। নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধিনে। তফসিল ঘোষণা করা পরে সরকারের একজন ওসি, ইউএনও, দারোগা বদলি করার ক্ষমা থাকে না। এই সমস্ত চাকরি সবগুলো নির্বাচন কমিশনের হাতে। তখন সরকার শুধু মাত্র রুটিন কাজ করে।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ