আবদুল্লাহ তামিম।। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কিছু দিন পর পরই মুভি বা সিনেমা নির্মাণ হচ্ছে ইসলাম ধর্ম নিয়ে। যার প্রত্যেকটিতেই মূলত রাসূল সা. এবং তাঁর পূর্ববর্তী নবীদের জীবনীকে প্রাধান্য দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। মুভিগুলোর প্রত্যেকটি বিশ্বের মুসলমানদের কাছে আলোচনা ও সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠে। এর মধ্যে অনেক মুভি মুক্তির পূর্বেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের কারণে।
ইসলাম বা নবিদের নিয়ে তৈরি মুভিগুলোর অন্যতম ১৯৭৩ সালে নির্মিত ‘দি এক্সরসিস্ট’। ১৯৭৬ সালে নির্মিত ‘আর-রিসালাহ’ তথা ‘দ্য ম্যাসেজ’। সমালোচনার তুঙ্গে থাকা আরো একটি সিনেমা হচ্ছে ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া- দ্যা মেসেঞ্জার অব গড। এ ছাড়াও দ্যা নুহসহ আরো অনেকগুলো মুভি নাবিদের নামে তৈরি করা হয়েছে।
দারুল উলুম দেওবন্দ এ বিষয়ে ফতোয়া দিয়েছে সম্প্রতি। এক ভাই প্রশ্ন করেছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তৈরি নবিদের জীবনের উপর তৈরি সিনেমা দেখা কি জায়েজ? যদি জায়েজ না হয় তাহলে কেন নয়? প্রশ্ন নম্বর ৬০৬৫০৭।
দারুল উলুম দেওবন্দ তার প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বলে, এ ধরণের তৈরি মুভিগুলোতে নিষিদ্ধ না জায়েজ ছবি, সঙ্গীত, কাল্পনিক পরিস্থিতি আর অতিরঞ্জিত গল্প রয়েছে। যেগুলো নবিদের শানে আলোচনা করা, দেখানো বৈধ নয়।
দারুল উলূম দেওবন্দের ফতোয়ার অনলাইন সাইট থেকে আবদুল্লাহ তামিমের অনুবাদ