আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: রোড টু মক্কা ইনিশিয়েটিভ’ কর্মসূচির অধীনে বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশের হাজিরা।
বাকি দেশগুলো হচ্ছে পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও মরক্কো। এসব দেশের হাজিরা নিজ দেশেই বিমানবন্দরের ভিসা ইস্যু করা, ফিঙ্গারপ্রিন্ট গ্রহণ করা, স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে বিমানে উঠছেন। ফলে সৌদি আরবে পৌঁছে তাঁদের বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে হবে না।
চতুর্থ বছরের মতো দেশগুলো এই সুবিধা পাচ্ছে। হজ ব্যবস্থাপনা ও হজযাত্রা সহজ করতে সৌদি সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ, জাকাত-কর-শুল্ক কর্তৃপক্ষ, তথ্য ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কর্তৃপক্ষ, গেস্ট অব গোড সার্ভিস কর্তৃপক্ষ, সৌদি পাসপোর্ট এবং দ্য সৌদি ডিজিটাল সিকিউরিটি ফার্ম ইলম কম্পানি একযোগে কাজ করছে।
কিছুদিন আগে বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলান দৈনিক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘বাংলাদেশি হজযাত্রীদের সেবা দিতে সৌদি আরবের কর্মকর্তারা বাংলাদেশে অবস্থান করবেন।
তাদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়া থেকে শুরু করে সব অভিবাসন সেবা হবে ঢাকায়ই। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাত্রা হবে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের মতো। তাঁরা সৌদি আরবের বিমানবন্দরে নেমে অভ্যন্তরীণ যাত্রীদের মতো বেরিয়ে সোজা হোটেলে চলে যাবেন। ’
উল্লেখ্য, এবার বাংলাদেশ বিমান হজের আগে ৬৫টি বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এর মধ্যে জেদ্দা রুটে ৫১টি ও মদিনা রুটে ১৪টি ফ্লাইট পরিচালিত হবে।
যার মধ্যে চট্টগ্রাম-জেদ্দা রুটে ৯টি, চট্টগ্রাম-মদিনা রুটে দুটি এবং সিলেট-জেদ্দা রুটে দুটি ফ্লাইট পরিচালিত হবে। হজের পরে ৬৫টি বিশেষ ফ্লাইট পরিচালিত হবে। জেদ্দা থেকে ৫১টি ও মদিনা থেকে ১৪টি। সূত্র: আরব নিউজ
-এটি