আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: হায়েজ অবস্থায় শুধু তাওয়াফে যিয়ারত করা নিষিদ্ধ। বাকি হজ্বের সকল কাজ হায়েজ অবস্থায় করা যাবে। যেমন উকুফে আরাফা, উকুফে মুযদাদলিফা, সা’য়ী, পাথর নিক্ষেপ ইত্যাদি।
হায়েজ হলেও হজ্ব ভঙ্গ করবে না। বরং তাওয়াফে যিয়ারাত ছাড়া বাকি কাজগুলো আদায় করবে। হায়েজ শেষ হলে তওয়াফে যিয়ারত করে নিবে।
যদি বিমান ছুটে যাবার সম্ভাবনা থাকে, বা অন্যান্য কোন সমস্যা থাকে, তাহলে পূর্ব থেকে পিল খেয়ে হায়েজ বন্ধ করেও হজ্ব করতে পারবে। সমস্যা নেই।
وَالْأَصْلُ أَنَّ كُلَّ عِبَادَةٍ تُؤَدَّى لَا فِي الْمَسْجِدِ مِنْ أَحْكَامِ الْمَنَاسِكِ فَالطَّهَارَةُ لَيْسَتْ مِنْ شَرْطِهَا كَالسَّعْيِ وَالْوُقُوفِ بِعَرَفَةَ وَالْمُزْدَلِفَةِ وَرَمْيِ الْجِمَارِ وَنَحْوِهَا، وَكُلُّ عِبَادَةٍ فِي الْمَسْجِدِ فَالطَّهَارَةُ مِنْ شَرْطِهَا، وَالطَّوَافُ يُؤَدَّى فِي الْمَسْجِدِ كَذَا فِي شَرْحِ الطَّحَاوِيِّ. (الفتاوى الهندية، كتاب المناسك، الباب الخامس فى كيفية اداء الحج-1/227)
وهذا عند الامكان فلا شيئ على الحائض بتأخيره اذا لم تطهر الا بعد ايام النحر، (غنية الناسك، باب طواف الزيارة-95)
والله اعلم بالصواب
#আহলে হক মিডিয়া
উত্তর দিয়েছেন: মুফতী মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মদিনা মুনাওয়ারা৷ সূত্র: মুসলিম বাংলা
-এটি