মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী: ‘জাল হাদীছ’ এই উম্মতের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। আমাদের বাংলাদেশে জাল হাদীছ বয়ান করে চমক সৃষ্টি এবং শ্রোতাদের আকর্ষণ তৈরি করা এক ধরনের ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। বড় মাপের (!) আলেমদের মধ্যেও এই প্রবনতা দেখা যায়।
মনে রাখতে হবে, আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- ‘যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার প্রতি মিথ্যারোপ করবে, সে যেন জাহান্নামে নিজ বাসস্থান নির্ধারণ করে’। ইমাম নববীর মতে প্রায় দুই শত সাহাবী এ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন।
সুতরাং, দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করে জাল হাদীছ বর্ণনা থেকে বিরত থাকা এবং পরকালের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া দ্বীনের ধারক বাহক, ওয়ারাছাতুল আম্বিয়া; নবীদের উত্তরসূরী- উলামায়ে কেরামদের জন্য খুবই জরুরি।- লেখকের ফেসবুক থেকে।
-কেএল