মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী

একুশের শেষ দিকে বিদায় নিয়েছেন বর্ষীয়ান আলেম, ফকিহ ও সাহিত্যিকদের অনেকে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নুরুদ্দীন তাসলিম।।

২০২১-এর শেষ পাঁচ মাসে একেএকে ইন্তেকাল করেছেন বর্ষীয়ান আলেম, নেতা বিদগ্ধ ফকিহ প্রথিতযশা সাহিত্যিকদের অনেকেই। তাদের নিয়ে আজকের এই আয়োজন।


আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী রহ.

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর, হাটহাজারী মাদরাসার শাইখুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী রহ. (বৃহস্পতিবার) ২২ আগষ্ট চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছিলেন।

জুনায়েদ বাবুনগরী রহ.-এর জন্ম ১৯৫৫ সালে, চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার বাবুনগর গ্রামে। ৫ বছর বয়সে তিনি জামিয়া বাবুনগর মাদ্রাসায় ভর্তি হন। এরপর ১০ বছর আল্‌-জামিয়াতুল আহ্‌লিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসায় অতিবাহিত করেন। ২০ বছর বয়সে তিনি পাকিস্তানের দারুল উলুম করাচি মাদরাসায় ভর্তি হন।

১৯৭৮ এর শেষের দিকে তিনি পাকিস্তান থেকে দেশে ফিরে আসেন। দেশে আসার পর প্রথমে আজিজুল উলুম বাবুনগর মাদ্রাসায় শিক্ষকতা আরম্ভ করেন। সেখানে একটানা ২২ বছর খেদমত করেছেন।

বিভিন্ন কিতাবাদীর পাশাপাশি তিনি বুখারী শরীফ পর্যন্ত দরস দিয়েছেন। ২০০৩ সালে তাঁকে দারুল উলুম হাটহাজারী মাদ্রাসায় ডাকা হয়। তখন থেকে এ পর্যন্ত হাটাহাজারী মাদ্রাসার খেদমতে নিয়োজিত ছিলেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়ে আরবি, বাংলা ও উর্দু ভাষায় বেশ কিছু কিতাবাদিও রচনা করেছেন।

মুফতিয়ে আজম আব্দুস সালাম চাটগামী রহ.

হাটহাজারী মাদ্রাসার মজলিসে এদারির প্রধান মুফতিয়ে আজম আব্দুস সালাম চাটগামী (বুধবার) ৮ সেপ্টেম্বর ইন্তেকাল করেছিলেন। ইন্তেকালের দিন সকাল ১১ টায় হঠাৎ করে তিনি অজ্ঞান হয়ে যান।

মুফতিয়ে আজম আব্দুস সালাম চাটগামীর ইন্তেকালের খবর এমন সময় এসেছিল যখন প্রায় এক বছর পর দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক, সহযোগী ও সহকারী মহাপরিচালক, শিক্ষা সচিব, শায়খুল হাদিস এবং মজলিসে শুরার শূন্যপদে কাকে নিয়োগ দেওয়া হবে তা নিয়ে শুরা কমিটির বৈঠক চলছিল।

মুফতিয়ে আজম আব্দুস সালাম চাটগামী রহ. ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের উচ্চ শিক্ষার জন্য পাকিস্তানের বিখ্যাত জামেয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া আল্লামা বানূরী টাউন করাচিতে ভর্তি হন। সেখানে উচ্চতর হাদীস ও ফেকাহ নিয়ে পড়াশুনা করেন।

পড়াশুনা শেষেই ঐ জামেয়াতেই কার্যকরি মুফতি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।

আল্লামা আব্দুস সালাম চাটগামী পাকিস্তানের বানূরী টাউন করাচিতে দীর্ঘ ৩০বছর অবস্থানকালে প্রায় ৩লক্ষ লিখিত ফতোয়া দিয়েছেন। যা জামেয়া বানূরী টাউন করাচির ইতিহাসে অনন্য মাইলফলক।।

বানূরী টাউনের দারুল ইফতায় ৬০ খণ্ড সম্বলিত রেজিস্ট্রি বইতে এসব সংরক্ষিত আছে। ফলে দেশের মাটি পেরিয়ে বিদেশেও মুফতি আব্দুস সালাম চাটগামী নামটি সমুজ্জ্বল।

২০০০সালে স্বদেশের ভালবাসা এবং দারুল উলূম হাটহাজারীর মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ.-এর আহবানে মুফতি আব্দুস সালাম চাটগামী বাংলাদেশের ফিরে আসেন।

২০০৩ সালে দারুল উলূম হাটহাজারীতে খেদমত শুরু করেন।

মুফতি আব্দুস সালাম চাটগামী দারুল উলূম হাটহাজারীতে নিয়োগের পর ২ বছর মেয়াদি উচ্চতর উলূমুল হাদীছ বিভাগ চালু করা হয়।

লেখক ও গবেষক আলেম মাওলানা ইসহাক ওবায়দী রহ.

খ্যাতিমান লেখক ও গবেষক আলেম মাওলানা ইসহাক ওবায়দী ইন্তেকাল (বৃহস্পতিবার) ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টার দিকে তিনি ইন্তেকাল করেছিলেন।

মাওলানা ইসহাক ওবায়দী রহ. ১৯৪৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালী জেলার সেনবাগ থানাধীন মজদিপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা হযরত মাওলানা বশির উল্লাহ রাহিমাহুল্লাহ তৎকালের কিংবদন্তিতুল্য একজন বড় মাপের আলেমে দ্বীন ও বুজুর্গ ব্যক্তি ছিলেন।

মাওলানা ইসহাক ওবায়দী ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখির সাথে জড়িত। তার তেজস্বী লেখায় দেশপ্রেম, মানবতার প্রতি মমত্ববোধ ও সচেতনতা উপলব্ধি করা যায়। দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি রেডিও বাংলাদেশ ঢাকা কেন্দ্রে নিউজরিল রিপোর্টার হিসেবে সংবাদ পরিবেশনের কাজ করেন।

তিনি এ পর্যন্ত সৌদি আরব, লিবিয়া, রোম, এথেন্সা, পাকিস্তান, ভারত, তাশকান্দ, সমর্কন্দ, আজারবাইজান ও মস্কো সফর করেছেন।

সুনামগঞ্জের শায়খুল হাদিস মাওলানা আব্দুশ শাকুর রহ.

জামেয়া মাদানিয়া কাজিরবাজার মাদ্রাসার সাবেক সিনিয়র মুহাদ্দিস, নয়াসড়ক মাদ্রাসার সাবেক শাইখুল হাদিস, জামেয়া দ্বীনিয়া মৌলভীবাজার, ও বাঘা মাদ্রাসার সাবেক মুহাদ্দিস, শায়খ মাওলানা আব্দুশ শাকুর সুনামগঞ্জী  শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা সিলেটের মাউন্ট এডোরা হসপিটালে ইন্তেকাল করেন।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো আনুমানিক ৬০ বছর।

সিলেট উপশহর বাংলাদেশ ব্যাংক কোয়ার্টার মসজিদে তিনি দীর্ঘদিন ইমামতি করেছেন। কিতাব মুতালাআ, দারস ও তাদরিস ছিল তার সবসময়ের ব্যস্ততা।

মরহুম মাওলানা আব্দুশ শাকুর সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বালিজুরী গ্রামে মরহুম হাফিজ শমশের আলীর ঔরসে জন্মগ্রহণ করেন। শায়খুল হাদীস মাওলানা আব্দুর রহীম উলুতুলু রহ. এর অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমেই মাওলানা আব্দুশ শাকুর রহ. এর শিক্ষা জীবনের সোনালী ইতিহাস শুরু হয়।

১৪০৫ হিজরি সনে জামেয়া কাসিমুল উলুম দরগাহ মাদ্রাসা থেকে আযাদ দ্বীনি এদারায়ে তা’লীম বাংলাদেশ বোর্ডে দাওরায়ে হাদীস (টাইটেল) পরীক্ষায় ১ম স্থান অধিকার করেন। মাওলানা হারুনুর রশীদ আহমদী সুনামগঞ্জী রহ. ছিলেন তার ছাত্র জীবন ও প্রথম কর্ম জীবনের একান্ত সাথী। এডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী সাবেক এমপি ও শায়খুল হাদীস মাওলানা শরীফ উদ্দিন বসন্তপুরী প্রমূখ ছিলেন মরহুমের সহপাঠী।

নোয়াখালীর প্রবীন আলেম মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান (হাফেজ সাহেব হুজুর) রহ.

বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রবীন আলেমদ্বীন,সায়্যিদ আহমদ রহ. এর অন্যতম খলীফা ও জামিয়া আরাবিয়া দারুল উলূম মীরওয়ারিশপুর হোসাইনিয়া মাদরাসার সাবেক শায়খুল হাদীস হাফেজ মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান ঢাকার পান্তপথস্থ শমরিতা হাসপাতালে ১২ সেপ্টেম্বর তিনি ইন্তেকাল করেন।

মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান নোয়াখালীর ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান মীরওয়ারিশপুর হোসাইনিয়া মাদরাসায় দীর্ঘ ৩৪ বছর শিক্ষাসচিব ও শায়খুল হাদিসের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর গত একবছর ধরে তিনি নোয়াখালীর অন্যতম দ্বীনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নাজিরপুর মাদরাসার সদরুল মুদাররিসিনের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

১৯৫১ সালে জন্ম নেয়া এ গুণী আলেম বৃহত্তর নোয়াখালীতে ওয়াজ, নসিহত, তাফসির ও ইসলাহি বয়ানের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে দ্বীনের ছড়িয়ে দেয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৭০ বছর। তিনি স্ত্রী, চার ছেলে, তিন মেয়ে ও লাখো ভক্তবৃন্দকে কাঁদিয়ে আজ সকালে নশ্বর এ দুনিয়া ছেড়ে চলে যান।

আল্লামা নুরুল ইসলাম জিহাদী রহ.

হেজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব ও খিলগাঁও মাখজানুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা নুরুল ইসলাম সোমবার ( ২৯ নভেম্বর) ১২টার দিকে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন।

মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী (রহ.) ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি থানাধীন ধুরুং গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষাজীবনে নাজিরহাট বড় মাদরাসায় তিনি কোরআন হিফজ করেন এবং একই মাদরাসায় হিদায়াতুন্নাহু জামাত (মাধ্যমিক) পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। অতঃপর উচ্চতর শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিনি জামিয়া আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারীতে ভর্তি হন। ১৯৭৪ সালে হাটহাজারী মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস সমাপ্ত করেন। তিনি বরেণ্য মনীষীদের কাছে শিক্ষা ও সান্নিধ্য লাভ করেন।

শিক্ষাজীবন সমাপ্তির পর চট্টগ্রামের পটিয়ায় অবস্থিত কৈয়গ্রাম মাদরাসায় শিক্ষক হিসেবে নিজের কর্মজীবন শুরু করেন। ওই মাদরাসায় এক বছর শিক্ষকতার পর বাবুনগর মাদরাসায় যোগদান করেন। এরপর ঢাকার আশরাফুল উলুম বড় কাটারা মাদরাসায় ১৯৮২ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা করেন। ১৯৮৪ সালের ১০ জুলাই তিনি ঢাকার খিলগাঁওয়ে আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া মাখজানুল উলুম প্রতিষ্ঠা করেন। আমৃত্যু তিনি অত্র মাদরাসার মহাপরিচালক ও শায়খুল হাদিস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭৮ সালে ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদের উদ্দেশ্যে তিনি ‘ইসলামী আন্দোলন পরিষদ’ নামে একটি অরাজনৈতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। কাদিয়ানিবিরোধী আন্দোলন ও খতমে নবুয়ত আন্দোলনকে বেগবান করার লক্ষ্যে ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুয়ত বাংলাদেশ’-এর তিনি মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব নির্বাচিত হন।

জহিরুদ্দিন আহমাদ মাদরাসার মুহাদ্দিস মুফতি আব্দুর রহিম রহ.

রাজধানী ঢাকার সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান জহিরুদ্দিন আহমাদ ইসলামিয়া মানিকনগর মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস, লেখক, গবেষক মুফতি আবদুর রহিম (সোমবার) ১৬ নভেম্বর সড়ক দুর্ঘটনায় ইন্তেকাল করেন।

জহিরুদ্দিন আহমাদ ইসলামিয়া মানিকনগর মাদরাসা থেকে নিজ বাড়ি নাথেরপেটুয়ায় যাওয়ার পথে বাইক এক্সিডেন্টে তিনি প্রাণ হারান। তিনি নিয়মিত আওয়ার ইসলামে লিখতেন।

বাড্ডা মিফতাহুল উলুম মাদরাসার প্রবীণ মুহাদ্দিস মাওলানা আনিসুর রহমান রহ.

রাজধানী ঢাকার উলূম মধ্যবাড্ডায় অবস্থিত আল-জামিয়াতুল ইসলামীয়া মিফতাহুল মাদরাসার প্রবীণ মুহাদ্দিস মাওলানা আনিসুর রহমান ২৭ ডিসেম্বর ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৫০ বছর।

জামিয়া ইসলামিয়া মিফতাহুল উলূম মাদ্রাসায় তিনি ১৯৯২সাল থেকে সুনাম ও দক্ষতার সাথে দরস তাদরিসের খেদমত আঞ্জাম দিয়ে এসেছেন। তার আবু দাউদ শরীফের দরস ছিল ছাত্রদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।

মাদরাসার পাশাপাশি তিনি হাজিবাড়ি জামে মসজিদের খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এসেছেন। গত দুই বছর যাবত ডায়াবেটিস পেশারসহ নানা রকম অসুস্থতার কারণে তাদরিসি খেদমত থেকে দূরে ছিলেন।

আরো পড়ুন: একুশে হারালাম যে অভিভাবকদের

       একুশে হারিয়েছি যে সাংস্কৃতিক কর্মী, সাহিত্যিক ও আলেমদের

এটি/এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ