শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

রসুল সা. এর হাদিসে 'সুপারনোভা' সম্পর্কে বিষ্ময়কর তথ্য এবং এর বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মোঃ নাদিম উদ্দীন আল মিয়াজি

বর্তমান বিশ্বে উন্নতি ও অগ্রগতির পরিমাপক মনে করা হয় বিজ্ঞানকে। আর কুরআন হচ্ছে বিজ্ঞানময়। তবে কুরআন বিজ্ঞানময় একথার অর্থ এই নয় যে, ‘আল্লাহ রব্বুল আলামীন কুরআন নাযিল করেছেন মানুষকে বিজ্ঞান শিক্ষা দেওয়ার জন্য’; বরং ‘কুরআন বিজ্ঞানময়’ একথার অর্থ হচ্ছে, বিজ্ঞানের শেষ নির্যাসটুকু ব্যবহার করেও কুরআনের কোন একটি আয়াত বা শব্দকে অবৈজ্ঞানিক প্রমাণ করা যাবে না। (উল্লেখ্যঃ এখানে কুরআন বলতে কুরআন ও রসূল সা. এর সহীহ হাদিস-সমূহ বুঝিয়েছি।)

এক হাদিসে আল্লাহর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,
‏"‏ النُّجُومُ أَمَنَةٌ لِلسَّمَاءِ فَإِذَا ذَهَبَتِ النُّجُومُ أَتَى السَّمَاءَ مَا تُوعَدُ وَأَنَا أَمَنَةٌ لأَصْحَابِي فَإِذَا ذَهَبْتُ أَتَى أَصْحَابِي مَا يُوعَدُونَ وَأَصْحَابِي أَمَنَةٌ لأُمَّتِي فَإِذَا ذَهَبَ أَصْحَابِي أَتَى أُمَّتِي مَا يُوعَدُونَ ‏"‏ ‏.‏

অর্থাৎ রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, তারকারাজি আকাশের জন্য নিরাপত্তা স্বরুপ। তারকারাজি যখন ধ্বংস হয়ে যাবে তখন আকাশের জন্য ওয়া’দাকৃত বিপদ আসন্ন হবে (অর্থ্যাৎ- আসমান ফেটে চৌচির হয়ে যাবে ফলে কিয়ামত সংগঠিত হবে)। আর আমি আমার সাহাবাদের জন্য শান্তি ও নিরাপত্তা স্বরুপ। আমি যখন বিদায় নিব তখন আমার সাহাবাদের উপর ওয়া’দাকৃত সময় এসে সমুপস্থিত হয়ে যাবে (অর্থ্যাৎ ফিতনা-ফাসাদ ও দ্বন্দ সংঘাত লেগে যাবে)। আর আমার সাহাবাগণ সকল উম্মতের জন্য রক্ষাকবচ স্বরুপ। আমার সাহাবীগণ যখন বিদায় হয়ে যাবে তখন আমার উন্মাতের উপর ওয়া’দাকৃত বিষয উপস্থিত হবে।

মোল্লা আলি ক্বারী রহ, فَإِذَا ذَهَبَتِ النُّجُومُ এর ব্যাখ্যায় লিখেছেন, المراد بذهاب النجوم تكويرها وانكدارها وانعدامها অর্থাৎ : তারকারাজি যখন খসে পড়ে অন্ধকার হয়ে যাবে এবং ধ্বংস হয়ে যাবে।

বিশ্ববিখ্যাত আলেম মুফতি ত্বকী ওসমানী তাকমিলাতে ফাতহুল মুলহিম গ্রন্থে লিখেছেন, أن النجوم ما دامت باقية فالسماء باقية ، فإذا انكدرت النجوم وتناثرت قامت القيامة و انشقت السماء

অর্থাৎ, যতদিন তারকারাজি টিকে থাকবে ততদিন আসমানও টিকে থাকবে। যখন তারকাগুলো খসে পড়ে অন্ধকার হয়ে যাবে, বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে তখন আসমান ফেটে যাবে এবং কিয়ামত কায়েম হবে।

এবং বিভিন্ন আয়াতে উল্লেখ রয়েছে কিয়ামত সংগঠিত হওয়ার সময় সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে, নক্ষত্রগুলো খসে পরবে,আসমান ফেটে যাবে।

Supernova (সুপারনোভা) এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণ। সুপারনোভা বলা হয়: হঠাৎ এক বিপর্যয়কর বিস্ফোরণের কারণে উজ্জ্বলতার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া, যা এর বেশিরভাগ ভরকে বের করে দেয়।সুপারনোভা ব্যাপক হারে বিধ্বোংসী। এটি একটি শক্তিশালী এবং উজ্জ্বল বিস্ফোরণ, যাতে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়। উদাহরণ স্বরুপ বলা যায়, (মনে করেন) যদি আমাদের সূর্য বিস্ফোরিত হয়, জ্যোতির্বিদরা বলেন, তাহলে পুরো সৌরজগৎ ধ্বংস হয়ে যাবে।

সূর্যের চেয়ে ৮-১৫ গুণ বেশি ভরের নক্ষত্রসমূহের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ায় তৈরি হয় হিলিয়াম, হিলিয়ামের সংযোজনে তৈরি হয় কার্বন এবং সেই কার্বনের সংযোজনে তৈরি হয় লোহা।

লোহা তৈরির মধ্য দিয়ে কেন্দ্রীণ বিক্রিয়াসমূহের পরম্পরার পরিসমাপ্তি ঘটে, কারণ এর পরের বিক্রিয়াটি তাপশোষী। এমনই এক সময়ে নক্ষত্রের অভ্যন্তরস্থ বহির্মুখী চাপ যথেষ্ট পরিমাণ কমে যাওয়ায় এটি আর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বলকে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, ফলে নক্ষত্রে ঘটে এক প্রচণ্ড অন্তস্ফোটন (Implosion)।

নক্ষত্রটির বেশিরভাগ ভরই এর কেন্দ্রে সংকুচিত হয়ে পড়ে, আর গ্যাসীয় বাতাবরণটি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রবলবেগে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনাই সুপারনোভা বিস্ফোরণ হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের বিস্ফোরণে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় এবং সংশ্লিষ্ট নক্ষত্রটি সাময়িকভাবে পুরো ছায়াপথের চেয়েও বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, একটি সুপারনোভা বিস্ফোরণের ফলে কয়েক কোটি পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের চেয়েও বেশি শক্তি এবং তাপ সৃষ্টি হয়।

সম্প্রতিকালে ‘বেটেলজাস’ নামক একটি অতিউজ্জ্বল তাঁরার উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে যে, এটি হয়তো শিগগিরই বিস্ফোরিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিলানোভা ইউনিভার্সিটির গবেষকরা (গত ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে) দাবি করেছেন যে, তারাটি ৫০ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ সময়ের মধ্যে সবচেয়ে অনুজ্জ্বল পর্যায়ে পৌঁছেছে। উল্লেখযোগ্য হারে উজ্জ্বলতা হারানো থেকে ধারণা করা হচ্ছে, এটি যেকোন সময়ে "বিস্ফোরিত হতে যাচ্ছে।

নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ড্যানিয়েল ব্রাউন বলেন, এর সম্পর্কে যা জানা যায় তা হচ্ছে এটির সুপারনোভায় পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে,"। তবে আশার বাক্য হচ্ছে, নক্ষত্রটি কালপুরুষ নক্ষত্রমণ্ডলে অবস্থিত এবং পৃথিবী থেকে প্রায় ৭০০ আলোকবর্ষ দূরে। ড্যানিয়েল ব্রাউন বলেন "৫০ আলোকবর্ষ থেকে কম দূরত্বে থাকা সব কিছুই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।

আমাদের ছায়াপথ অর্থাৎ মিল্কিওয়ে-তে সবশেষ কেপলারের সুপারনোভা নামে একটি সুপারনোভা হয়েছিল ১৬০৪ সালে- এটি হয়েছিল পৃথিবী থেকে ১৩০০০ আলোকবর্ষ দূরে। অতি সম্প্রতি ১৯৮৭ সালে বৃহৎ ম্যাজেলানিক ক্লাউড নামে পরিচিত বামন ছায়াপথে একটি সুপারনোভা বিস্ফোরণ হয়েছিল- এটি ১৬৮,০০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।

পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের স্টার হচ্ছে সূর্য। ধারণা করা হচ্ছে, সূর্যের সুপারনোভা হলে পৃথিবী, বুধ ও শুক্র নামক গ্রহ ধ্বংস হয়ে যাবে (ধারণা করা হচ্ছে আইনস্টাইনের Cosmological Constant তত্ত্ব মতে সূর্যের পরিধি ক্রমে বাড়ছে)।

সূর্য পৃথিবীর চেয়ে ১৩ লক্ষ গুণ বড়। সিরাস এ্যা ( Sirus A), পোলাক্স (Pollux), আর্কটরাস (Arcturus) , অ্যালডেবারান (Aldebaran) , রিগেল (Rigel), পিস্টল স্টার (Pistol star), এন্টারেস এ (Antares A) নামক নক্ষত্রগুলো সূর্যের চেয়ে ৫০০-১০০০ গুণ বড়। ওরায়ন (Orion) নামক নক্ষত্রটি সূর্যের তুলনায় প্রায় ৯০০ থেকে ১২০০ গুণ বড়। ইটা ক্যারিনেই (Eta Carinae) নামক নক্ষত্রটির ভর সুর্যের ভরের ১২০ গুণ ও এর ব্যাসার্ধ সূর্যের ব্যাসার্ধের ২৫০ গুণ। এটা সূর্যের চেয়েও কয়েক লক্ষ গুণ বেশি উজ্জল। ভিওয়াই ক্যানিস মেজোরিস (VY Canis Mejoris) নামক নক্ষত্রটি সূর্যের তুলনায় ১৫৪০ গুণ বড়।

এরকম হাজার লক্ষ স্টার রয়েছে আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে'তে। (বিঃদ্রঃ উপরে উল্লেখিত কয়েকটি স্টার অন্য গ্যালাক্সিতে অবস্থিত) এবং অসংখ্য গ্যালাক্সি নিয়ে গঠিত প্রথম আসমানের মহাশূন্য।

তারপর প্রথম আসমান। তারপর দ্বিতীয় আসমানের মহাশূন্য। উল্লেখ্য প্রথম আসমানের মহাশূন্যের মতো দ্বিতীয় আসমানের মহাশূন্যের ভিতরেও রয়েছে অসংখ্য স্টার এবং গ্যালাক্সি।

তারপর দ্বিতীয় আসমান। হাদিসে উল্লেখিত বর্ণনামতে, দ্বিতীয় আসমানের তুলনায় প্রথম আসমান ততই ছোট- বিশাল মরুভূমির তুলনায় হাতের আংটি বা ডিম যত ছোট। এভাবে সাতটি মহাশূন্য এবং সাতটি আসমান। তারপর আরশ এবং কুরসী।

হাদিসের ভাষ্যমতে যখন নুজুম ধ্বংস হয়ে যাবে - তখন আসমানসমূহ ফেটে যাবে। এবং বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণমতে যখন মহাশূন্যের স্টারগুলোতে সুপারনোভা অর্থাৎ বিস্ফোরণ ঘটবে তখন মহাকাশ ধ্বংস হয়ে যাবে। যখন সবগুলো স্টার একসাথে বিস্ফোরিত হবে তখন ৫০ আলোকবর্ষের দূরত্ব এর ক্ষতি থেকে রক্ষাকবচ হবে না।

এবং সর্বপ্রথম মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডউইন হাবল (১৮৮৯ - ১৯৫৩) বলেন, দূরবর্তী ছায়াপথসমূহের বেগ সামগ্রিকভাবে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় এরা পরষ্পর দূরে সরে যাচ্ছে অর্থাৎ মহাবিশ্ব ক্রমশ সম্প্রসারিত হচ্ছে। মহাবিজ্ঞানী আইনস্টাইন তাঁর আলোড়ন সৃষ্টিকারী তত্ত্ব Cosmological Constant (মহাজাগতিক ধ্রুবক) এ বলেছেন, "একটি রহস্যময় স্বতাড়িত বৈশিষ্ট্যের কারণে মহাবিশ্ব ক্রমেই সম্প্রসারিত হয়ে চলছে।

উল্লেখ্য, সম্ভবত এখানে মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হচ্ছে বলতে একথা বুঝানো হয়েছে যে, মহাকাশ সম্প্রসারিত হচ্ছে।) অতিসাম্প্রতিক সময়ে সর্ববৃহৎ মহাকাশ গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান নাসা এ তথ্য আবিষ্কার করেছে যে, ভূপৃষ্ঠের পরিধি ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে।

অথচ প্রায় দেড় হাজার বছর আগে চাঞ্চল্যকর এই তথ্য দিয়েছিলো কুরআন। মহাকাশের সম্প্রসারণ হওয়ার ব্যপারে পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছে, وَالسَّماءَ بَنَينٰها بِأَي۟دٍ وَإِنّا لَموسِعونَ আমি স্বীয় ক্ষমতাবলে আকাশ নির্মাণ করেছি এবং আমি অবশ্যই তা সম্প্রসারণ করে চলছি। সূরা যারিয়াত :৪৭

এবং ভূপৃষ্ঠের পরিধি সংকুচিত হওয়ার ব্যাপারে পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছে, أَفَلا يَرَونَ أَنّا نَأتِى الأَرضَ نَنقُصُها مِن أَطرافِها ۚ أَفَهُمُ الغٰلِبونَ
তারা কি দেখে না যে, আমি তাদের ভূপৃষ্ঠের পরিধি চতুর্দিক থেকে হ্রাস করে আনছি। এরপরও কি তারা বিজয়ী হবে? সূরা আম্বিয়া : ৪৪

সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞান মহাকাশ সপ্তস্তর বিন্যস্ত হওয়ার বিষয়টি আবিষ্কার করেছে। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় এগুলোর নামকরণ করা হয়েছে —১. ট্রাপোস্ফিয়ার ২. স্ট্রাটোস্ফিয়ার ৩. ওজনোস্ফিয়ার ৪. মেসোস্ফিয়ার ৫. থার্মোস্ফিয়ার ৬. আয়নোস্ফিয়ার এবং ৭. এক্সোস্ফিয়ার। অথচ দেড় হাজার বছর আগেই কুরআনের অসংখ্য আয়াতে এই তথ্য সরবরাহ করা হয়েছিল।

রাতের আঁধার মিটমিট করে জ্বলতে দেখি তারাগুলোর নাম কুরআনের ভাষায় 'কাওকাব' এবং ইংরেজিতে Star। মিলিয়ন বা বিলিয়ন গ্রহ, উপগ্রহ ও তারকারাজির সমষ্টির নাম কুরআনের ভাষায় 'বুরুজ' এবং ইংরেজিতে Galaxy ।

মহাকাশ star দ্বারা সুসজ্জিত হওয়ার বিবরণ এসেছে সূরা সাফফাতের ৬নং আয়াতে এবং মহাকাশে গ্যালাক্সির স্থাপনের বিবরণ এসেছে সূরা ফুরকানের ৬১ নং আয়াতে। এবং সূরা মুরসালাতের ২৫ নং আয়াতে এসেছে Gravity আলোচনা।

এভাবেই আধুনিক বিজ্ঞান কুরআনের আয়াত এবং রসূলের হাদিসের সত্যতা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করে দেখাচ্ছে।
الَّذينَ يَذكُرونَ اللَّهَ قِيٰمًا وَقُعودًا وَعَلىٰ جُنوبِهِم وَيَتَفَكَّرونَ فى خَلقِ السَّمٰوٰتِ وَالأَرضِ رَبَّنا ما خَلَقتَ هٰذا بٰطِلًا سُبحٰنَكَ فَقِنا عَذابَ النّارِ
যাঁরা দাঁড়িয়ে, বসে, ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং চিন্তা গবেষণা করে আসমান ও জমিন সৃষ্টির বিষযে, (তারা বলে) পরওয়ারদেগার! এসব তুমি অনর্থক সৃষ্টি করনি। সকল পবিত্রতা তোমারই, আমাদিগকে তুমি দোযখের শাস্তি থেকে রক্ষা করো। সরা আলে ইমরান ১৯১

লেখক: শিক্ষার্থী, উচ্চতর হাদিস গবেষণা বিভাগ (১ম বর্ষ), দারুল উলুম হাটহাজারী।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ