আন্তর্জাতিক ডেস্ক: দ্যা কিউসি ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং অনুসারে তুরস্কের ২১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে। দ্যা কিউসি (কোয়াককোয়ারেল্লি সাইমনডস) ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং তাদের এ মর্যাদাপূর্ণ তালিকায় বিশ্বের সেরা তের শ’ বিশ্ববিদ্যালয়কে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
এদের মধ্যে নয়টি তুর্কি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশ্বের সেরা এক হজার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে। দ্যা ইউনিভার্সিটি অব কচ, সাবানচি ইউনিভার্সিটি আর মিডল ইস্ট টেকনিকাল ইউনিভার্সিটি (মেটু) বা প্রাচ্যপ্রাচ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তালিকার সবচেয়ে ওপরের দিকে আছে।
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় দ্যা ইউনিভার্সিটি অব কচকে ৫১১ থেকে ৫২০ তমের মধ্যে স্থান দেয়া হয়েছে। সাবানচি ইউনিভার্সিটিকে রাখা হয়েছে ৫৪১ থেকে ৫৫০ তমের মধ্যে আর মেটু বা প্রাচ্যপ্রাচ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে রাখা হয়েছে ৫৫১ থেকে ৫৬০ তমের মধ্যে।
তুরস্কের এ সেরা তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পর আছে বিলকেন্ট ইউনিভার্সিটি, বোগাজিচি ইউনিভার্সিটি, ইস্তাম্বুল টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি, আঙ্কারা ইউনিভার্সিটি, হাচিটেপে ইউনিভার্সিটি ও ইস্তাম্বুল ইউনিভার্সিটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তুরস্কের সেরা নয়টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত।
বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় আরো স্থান পেয়েছে তুরস্কের আনাদোলু ইউনিভার্সিটি, এজি ইউনিভার্সিটি, গাজী ইউনিভার্সিটি, ইস্তাম্বুল আয়দিন ইউনিভার্সিটি, ইস্তাম্বুল বিলজি ইউনিভার্সিটি, ইজমির ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি, আকজেনডিজ ইউনিভার্সিটি, চুকুরোভা ইউনিভার্সিটি, দোকুজ আয়লুল ইউনিভার্সিটি, মারমারা ইউনিভার্সিটি, সাকারিয়া ইউনিভার্সিটি ও ইলদিজ টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি।
এমআইটি দশম বারের মতো বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথম হয়েছে।
দ্যা ম্যাস্যাচুয়েটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) টানা দশবারের মতো বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় বলে তালিকায় স্থান পেয়েছে।
শীর্ষ পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাকি চার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি ও হার্ভাড ইউনিভার্সিটি।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র্যাংকিং বা তালিকা করা হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুখ্যাতি, চাকরিদাতা বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মালিকদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রদের কদর, ফ্যাকাল্টি আর ছাত্রদের অনুপাত, বিভিন্ন গবেষণা প্রবন্ধে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফ্যাকাল্টিগুলো অবদান, আন্তর্জাতিকভাবে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফ্যাকাল্টির সংখ্যার অনুপাত আর আন্তর্জাতিকভাবে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রদের সংখ্যার অনুপাত।
সূত্র: ইয়েনি সাফাক
এনটি