মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী গওহরডাঙ্গা মাদরাসার ৮৯তম মাহফিল শুরু আগামীকাল

শেষ হলো পবিত্র হজ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে এ বছর স্বল্প পরিসরে অনুষ্ঠিত হলো পবিত্র হজ। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আরাফাতের ময়দানে হজ পালনে জড়ো হন ভাগ্যবান এক হাজার হজযাত্রী।

আজ বৃহস্পতিবার সৌদির স্থানীয় সময় দুপুর সাড়ে ১২টায় হজের খুতবা শুরু করেন খতিব শায়খ আবদুল্লাহ বিন সোলায়মান আল মানিয়া। খুতবার শুরুতে তিনি আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা ও হজরত মুহাম্মদ সা. ওপর দরুদ পাঠ করেন।

খুতবায় তিনি বৈশ্বিক মহামারি থেকে মুক্তি, গোনাহ মাফ, আল্লাহর রহমত কামনাসহ সম-সাময়িক প্রসঙ্গ নিয়ে নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।

খুতবায় মানুষের অধিকার, ওয়াদাপালন, মা-বাবার সেবা, সৎ কাজের আদেশ, অসৎ কাজের নিষেধ, মানবসেবা, রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষায় নাগরিকদের সচেতন হওয়ার কথা বলেন শায়খ আবদুল্লাহ বিন সোলায়মান আল মানিয়া।

খুতবা শেষে জোহরের নামাজের আজান দেওয়া হয়। আজান দেন মসজিদে হারামের মুয়াজ্জিন শায়খ ইমাদ বিন আলি ইসমাইল। এর পর খতিব উপস্থিত হাজিদের নিয়ে দুই ইকামতে জোহর ও আসরের নামাজ আদায় করেন।

গত ২৮ জুলাই সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এক রাজকীয় ফরমানে শায়খ আবদুল্লাহ বিন সোলায়মান আল মানিয়াকে হজের খতিব নিয়োগ দেন। তিনি হলেন সবচেয়ে বেশি বয়স্ক হজের খতিব।

হজের অন্যতম ফরজ হলো ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা। আরাফাতের ময়দানে হজরত মুহাম্মদ সা. বিদায় হজের ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই রীতি অনুযায়ী প্রতি বছর ৯ জিলহজ আরাফাত ময়দানে হজের খুতবা দেওয়া হয়।

এ বছর পবিত্র হজের আরবি খুতবা অন্যান্য ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায়ও অনুবাদ করে সম্প্রচার করা হয়। দুটি সম্প্রচার মাধ্যমে হজের খুতবা ১০টি ভাষায় অনুবাদ করে প্রচার করা হয়। বাংলা ছাড়াও বাকি নয়টি ভাষা হলো- ইংরেজি, মালয়, উর্দু, ফার্সি, ফ্রেঞ্চ, মান্দারিন, তুর্কি, রুশ ও হাবশি। ২০১৯ সালের হজে পাঁচ ভাষায় খুতবার অনুবাদ প্রচারিত হয়েছিল।

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ