মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
সৌদির সেবা কোম্পানির সঙ্গে হজ এজেন্সির চুক্তির নির্দেশনা মহেশখালী থানার বিশেষ অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত ১১ জন আসামি গ্রেফতার বৃষ্টির সময় কাবা প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় ওমরা পালনকারীদের নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট গ্রাহকদের মূলধন ফেরত পাওয়ার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মাওলানা আতহার আলীকে বাদ দিয়ে জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না: ধর্ম উপদেষ্টা জরুরি সভা ডাকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কক্সবাজারে উৎসবমুখর পরিবেশে রোপা আমন ধান কাটা শুরু চাঁদপুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় জামিয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহর সাফল্য বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

ভয়াবহ সুনামির আঘাতেও অক্ষত ছিল 'রহমতউল্লাহ মসজিদ'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ প্রদেশে ১৯৯৭ সালে নির্মিত হয় ‘রহমতউল্লাহ মসজিদ’। ২০০৪ সালের ভয়াবহ সুনামির আঘাতে এই মসজিদের আশেপাশের সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যায়। তবে প্রায় অক্ষতই থেকে যায় মসজিদটি।

কয়েকদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে মসজিদটির ইমাম সুলাইমান মুহাম্মাদ আমিন বলেন, ‘আমি ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের ঘটনা এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারি। একটি ৯.৩ মাত্রার ভূমিকম্প যখন এই অঞ্চলে আঘাত হানে, তখন মসজিদটির পাশে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অনেক মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। বোমা বিস্ফোরণের মতো একটি প্রচণ্ড শব্দের পর ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। আমি মনে করেছিলাম বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ফ্রি আচেহ মুভমেন্ট হামলা চালাচ্ছে।’

এরপর ৬৮ বছর বয়সী এই ইমাম যোগ করেন, ‘কিছুক্ষণের মধ্যেই সুনামি আঘাত হানে। ৩০ মিটার উঁচু সুনামির আঘাতে আশেপাশের সব বসতবাড়ি, ভবন ও গাছ ধ্বংস হয়ে যায়। মসজিদটির গম্বুজের চেয়ে বেশি উঁচু ছিল সুনামির ঢেউগুলো। সুনামির চার মাস পর আমি ওই জায়গায় গিয়ে অবাক হয়ে দেখি মসজিদটি প্রায় আগের মতোই আছে। বড় ধরনের কোনো ক্ষতিই হয়নি।’

আরএম/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ