সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৮ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মসজিদে নববীর ইমামকে মালদ্বীপে লালগালিচা অভ্যর্থনা মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করলে আমাদের জীবন আলোকিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা বর্তমানে ‘উলূমুল হাদিস’-এর প্রয়োজনীয়তা বাংলাদেশের মতো সম্প্রীতি আশপাশের দেশে খুঁজে পাবেন না: ধর্ম উপদেষ্টা ‘গাজাবাসীর পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব’ নারী কমিশনের প্রস্তাবে পতিত স্বৈরতন্ত্রের সুযোগ: গাজী আতাউর বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ভবনের স্বীকৃতি পেল মসজিদুল হারাম ‘সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নারী সমাজের জন্য চরম অবমাননাকর’ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়: খেলাফত মজলিস সরাসরি ঢাকা-রিয়াদ ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা

হার্টবার্ন থেকে রক্ষা পেতে হরতকী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: হরতকীর নির্যাস হৃৎপিণ্ডের টনিক হিসেবে কাজ করে, হৃৎপিণ্ডের সংকোচন ও প্রসারণ স্বাভাবিক করে। গবেষণায় পাওয়া যায়, হরতকীর নির্যাস সরাসরি হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশির ওপর কাজ করে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ ও সবল রাখে।

বুকের জ্বালাপোড়া: বুকের জ্বালাপোড়া বা হার্টবার্ন হলো বুকের পাঁজরের নিচে অনুভূত জ্বালাপোড়া, যা শুয়ে থাকা বা নত অবস্থায় সাধারণত বাড়ে। মাঝে মধ্যে হার্টবার্ন হওয়া স্বাভাবিক এবং এতে শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জীবনধারার পরিবর্তন বা ওষুধ গ্রহণের মাধ্যমে হার্টবার্ন বা বুকের জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। কিন্তু হার্টবার্ন বা বুকের জ্বালাপোড়া যদি নিয়মিত হয়, তবে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

এ রোগের লক্ষণগুলো হলো- বুকে তীব্র ব্যথা, যা সাধারণত খাওয়ার পর এবং রাতে হতে পারে। বুকে ব্যথা, যা শোয়া বা নত হওয়া অবস্থায় বেশি হয়ে থাকে। গলায় ব্যথা হওয়া বা টক ঢেঁকুর আসা। কোনো কিছু গিলতে অসুবিধা হওয়া। অনেক সময় দীর্ঘক্ষণ কাশি হতে পারে। সাধারণ জীবনধারাতেই হার্টবার্ন বা বুকে জ্বালাপোড়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। যেমন-গর্ভাবস্থায় কিংবা শরীরের ওজন বাড়লে।

খাদ্যাভ্যাসের কারণেও হার্টবার্ন হতে পারে। যেমন- ভাজাপোড়া ও চর্বিযুক্ত খাবার, পেঁয়াজ, কমলা বা কমলা জাতীয় ফল, ধূমপান, কোমল পানীয়, টমেটো সস, অ্যালকোহল, চা, কফি, জর্দা, চকোলেট ইত্যাদি খাবারের কারণে বুকের জ্বালাপোড়া হতে পারে। এ থেকে রক্ষা পেতে হরতকী খুব উপকারী।

-এএ


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ