রকিব মুহাম্মদ : একটা সময় ছিল, যখন মসজিদে হারাম অনেক ছোট একটি মসজিদ ছিল।কিন্তু, বর্তমানে সেথানে লক্ষ লক্ষ জিয়ারতকারী একই সাথে নামাজ আদায় করতে পারেন।
বর্তমানে মসজিদের বড় একটি অংশ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এবং মসজিদে বড় বড় ছাতা লাগানো রয়েছে। ফলে যত বেশিই রোদ হোক না কেন, মসজিদে হারাম সবসময় ঠান্ডা থাকে।
তবে অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে দুপুরের সময় তাওয়াফ করা অসম্ভব না হলেও কষ্টকর হয়ে যায়।
২০০৮ সালের দিকে কাবা প্রাঙ্গণে বড় বড় অনেকগুলো ছাতা লাগানো হয়। কিন্তু দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ছাতাও এখানে লাগানো হবে বলে বাদশাহ আব্দুল্লাহর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল।যা শুধুমাত্র মসজিদে হারামের জন্য তৈরি করা হবে।
মসজিদে হারামে জিয়ারতকারীদের জন্য সুখবর হলো, দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সেই ছাতা তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
মসজিদে হারামেও পৌঁছে গেছে সেই ছাতা। ৬’শ টন ওজনের এ ছাতা তৈরি করতে সৌদি সরকারকে গুনতে হয়েছে হাজার হাজার রিয়াল।
বিশ্বের বৃহত্তম ছাতা জার্মানিতে ডিজাইন করা হয়েছে।যা ক্লোজড সিসি টিভি ক্যামেরা, জোয়ার স্পিকার সিস্টেম, এয়ার কন্ডিশনার সিস্টেম দ্বারা সেট আপ করা হয়েছে।
https://www.facebook.com/AlArabiya.Urdu/videos/1262402563910719/
আরএম/