আওয়ার ইসলাম: বান্দরবানের লামা উপজেলায় পাহাড় ধসে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।এ ছাড়া জেলা শহরের কালাঘাটা বীর বাহাদুর নগরে মৃত্যু হয়েছে আরও এক নারীর।
মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার সরই ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি কালাইয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন কালাইয়া পাড়ার বাসিন্দা মো. মাঈন উদ্দিনের ছেলে মো. হানিফ (৩০), হানিফের স্ত্রী রেজিয়া খাতুন (২৫) ও মেয়ে হানিফা আক্তার (৩)। পরিবারের অন্য সদস্যরা ঘরের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।
অন্যদিকে, দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের কালাঘাটা বীর বাহাদুর নগরে রোয়াংছড়ি সড়ক–সংলগ্ন এলাকার পাহাড় ধসে পড়লে মিলন দাশের ঘরটি চাপা পড়ে। এ সময় মিলন দাশের স্ত্রী প্রতিমা রানি দাশ (৪৫) মাটি চাপা পড়েন। স্থানীয় লোকজন ও দমকল বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল থেকে টানা বর্ষণ শুরু হয়। এ সময় মাঈন উদ্দিনের বসতঘরের ওপর আচমকা পাহাড় ধসে পড়ে। এতে ঘুমন্ত মো. হানিফ, তার স্ত্রী ও সন্তান মারা যায়। খবর পেয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
সরই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. আশ্রাফ আলী বলেন, মৃতদের ঘর থেকে পাহাড় প্রায় ২০০ ফুট দূরে। এত দূর থেকে পাহাড়ে মাটি এসে মাটির ঘর চাপা পড়ে মৃত্যুর ঘটনা আশ্চর্যজনক।
এ বিষয়ে লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-এ-জান্নাত রুমি বলেন, পাহাড় ধসে শিশুসহ তিনজনের মৃত্যুর সংবাদ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে যাচ্ছি আমরা।
বান্দরবানের লামা উপজেলায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
এ ছাড়া জেলা শহরের কালাঘাটা বীর বাহাদুর নগরে মৃত্যু হয়েছে আরও এক নারীর।
মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার সরই ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি কালাইয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন কালাইয়া পাড়ার বাসিন্দা মো. মাঈন উদ্দিনের ছেলে মো. হানিফ (৩০), হানিফের স্ত্রী রেজিয়া খাতুন (২৫) ও মেয়ে হানিফা আক্তার (৩)। পরিবারের অন্য সদস্যরা ঘরের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।
অন্যদিকে, দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের কালাঘাটা বীর বাহাদুর নগরে রোয়াংছড়ি সড়ক–সংলগ্ন এলাকার পাহাড় ধসে পড়লে মিলন দাশের ঘরটি চাপা পড়ে। এ সময় মিলন দাশের স্ত্রী প্রতিমা রানি দাশ (৪৫) মাটি চাপা পড়েন। স্থানীয় লোকজন ও দমকল বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল থেকে টানা বর্ষণ শুরু হয়। এ সময় মাঈন উদ্দিনের বসতঘরের ওপর আচমকা পাহাড় ধসে পড়ে। এতে ঘুমন্ত মো. হানিফ, তার স্ত্রী ও সন্তান মারা যায়। খবর পেয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
সরই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. আশ্রাফ আলী বলেন, মৃতদের ঘর থেকে পাহাড় প্রায় ২০০ ফুট দূরে। এত দূর থেকে পাহাড়ে মাটি এসে মাটির ঘর চাপা পড়ে মৃত্যুর ঘটনা আশ্চর্যজনক।
এ বিষয়ে লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-এ-জান্নাত রুমি বলেন, পাহাড় ধসে শিশুসহ তিনজনের মৃত্যুর সংবাদ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে যাচ্ছি আমরা।