আবদুল্লাহ তামিম: অর্থের প্রতিযোগিতা চলছে বিশ্বজুড়েই। অর্থশালী ও সম্পদশালীদের অর্থ সঞ্চয় নিয়ে তুলপাড় সারাবিশ্ব। মানুষ আগ্রহভরে জানতে চায় বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা কারা।
আজ বিশ্বের মুসলিমদের মধ্যে শীর্ষ সম্পদশালীদের কথা তুলে ধরবো। বিশ্বের অর্থনৈতিক উৎকর্ষতার প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই মুসলমানরাও।
বিশ্বজুড়ে ৭ আলোচিত মুসলিম শেখের মাঝে শীর্ষে আছেন শায়খ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান।
এ শায়েখের ব্যক্তিগত অর্থের মোট হিসেব প্রায় ১৮শ কোটি টাকা। পারিবারিকভাবে তাদের অর্থের পরিমাণ প্রায় ১৫০ বিলিয়নেরও বেশি।
দুই. শায়খ মুহাম্মদ হুসাইন আলি আল আমুদি।
তিনি ১৪শ কোটি টাকার মালিক। বিশ্বের ৬৩তম ধনী তিনি। সৌদি আরব ও ইথিইপিয়ার ধনীদের শীর্ষস্থান দখল করে আছেন তিনি।
তিন. শায়খ মনসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান
তিনি আরব আমিরাতের উপ-প্রধানমন্ত্রী। এককভাবে ৪.৯ বিলিয়ন প্রায় পাঁচশত কোটি টাকার মালিক তিনি। দুবাই রাজ পরিবারের সঙ্গে তার ঘনিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে।
চার. শায়খ মুহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম
দুবাই ক্রাউন প্রিন্স। তিনি প্রায় সাড়ে চার শ’ কোটি টাকার মালিক। দুবাইয়ের মন্ত্রীও তিনি। তিনি বিশ্বের শীর্ষ দশ সম্পদশালী ব্যবসায়ীর খাতায়ও নাম লিখিয়েছিলেন গতবছর।
পাঁচ. শায়খ হামাদ বিন খলিফা আল থানি
১৯৯৫ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত কাতারে আমির ছিলেন এ শায়খ। তার ব্যক্তিগত অর্থের পরিমাণ প্রায় আড়াইশ কোটি টাকা।
ছয়. শায়খ ফয়সাল বিন কাসিম আল থানি
তিনি কোনো উচ্চ পরিবারের সন্তান নন। নিজ চেষ্টায় অর্থশালী হয়েছেন। তিনি না কোনো আমিরের আত্মীয় না কোনো ধনাঢ্য ব্যক্তির। তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় দু’শত বিশ কোটি টাকার থেকেও বেশি।
সাত. শায়খ তামিম বিন হামাদ আল থানি
কাতারের ক্রাউন প্রিন্স। তার বাবার পরে তিনিই কাতারের আমির হবেন। তার ব্যক্তিগত অর্থের পরিমাণ প্রায় দুইশত কোটি টাকা।
ইউরোপে মুসলিম বিদ্বেষ দূর করতে তুরস্কের অন্যরকম উদ্যোগ
-আরআর