মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী গওহরডাঙ্গা মাদরাসার ৮৯তম মাহফিল শুরু আগামীকাল

শাপলা চত্তরের শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আল্লামা নুর হোছাইন কাসেমী হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর সভাপতি আল্লামা নুর হোছাইন কাসেমী বলেন, ২০১৩ সালে ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্তরে যারা প্রান দিয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, তারা কেবল দ্বীনের জন্য এবং ইসলামের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। হেফাযতে ইসলাম যে ১৩ দফা দাবী নিয়ে সেদিন ময়দানে নেমেছিল সে দাবী আজও পূরণ হয়নি। এ দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত হেফাজত আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, ঈমান রক্ষার আন্দোলনে যারা প্রাণ দিয়েছিল তারা আমাদেরই ভাই, তাদেরকে আমরা ভুলে যেতে পারি না, তাদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। শাপলা চত্তরের শহীদদের বিচার বাংলার সবুজ চত্তরে একদিন হবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লামা কাসেমী আরো বলেন, যারা সেদিন শাহাদাত বরণ করেছন তারা অবশ্যই পরকালে উচ্চ মাকাম লাভ করবেন। আর যারা আহত হয়েছেন আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দিবেন।

হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর উদ্দোগে ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্তরের শহীদদের স্মরণে এক আলাচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে আল্লামা কাসেমী উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

৫ মে শুক্রবার বাদ জুমা জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ইউরোপ জমিয়তের সভাপতি আল্লামা মুফতি আব্দুল হান্নান, আরো বক্তব্য রাখেন, আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক, ঢাকা মহানগর হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা জয়নুল আবেদীন, মাওলানা আবু হানিফ, মুফতী গোলাম মাওলা ও মাওলানা হাবীবুল্লাহ ইসলামপুরী প্রমুখ ।

শহীদদের দরজা বলন্দীর জন্য ও আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়।

এটিও পড়ুন: ‘আমরা রাসুলের (স) সম্মানার্থে শাপলায় গিয়েছিলাম তসবিহ নিয়ে; হাঙ্গামা করতে নয়’


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ