শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৮ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
আজ জমিয়তের কাউন্সিল, কী পরিবর্তন আসছে নেতৃত্বে? মসজিদে নববীর ইমামের পেছনে নামাজ পড়তে মালদ্বীপে মুসল্লিদের ঢল আ.লীগ নিষিদ্ধের কথা বললে সরকার পশ্চিমাদের দোহাই দেয় : সারজিস নারী সংস্কার কমিশন বাতিল না করলে আন্দোলনের দাবানল জ্বলবে: হেফাজত আটপাড়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কর্মস্থলে দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বৃদ্ধির সুপারিশ মজলিসে আমেলার বৈঠকে জমিয়ত, রাত পোহালেই কাউন্সিল কাল ঢাকায় ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল, প্রস্তুতি সম্পন্ন ‘রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কার না হলে আবারও ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দেবে’ মাদরাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে হাফেজ্জী হুজুর (রহ.) সেবা ফাউন্ডেশনের কিতাব বিতরণ

নবীজির রওজায় শিশুদের ছবি, নেটিজেনদের উচ্ছ্বাস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
রাসুলুল্লাহ সা.-এর রওজার সামনে শিক্ষার্থীরা, ছবি: সংগৃহীত

নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মসজিদে নববিতে শিশুরা মসজিদে আসত, খেলত এবং আনন্দ করত। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের কখনো বাধা দেননি, তাদের ধমকও দেননি; বরং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে তাদের মধুর স্মৃতি রয়েছে।

অথচ আমাদের সমাজের কেউ কেউ মসজিদে শিশুদের আগমন বা তাদের উপস্থিতিকে ভিন্ন চোখে দেখে। কেউ কেউ ভালো চোখে দেখলেও অনেকে বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখে থাকে। তবে নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করলে ভিন্ন ফলাফল সামনে আসে।

সম্প্রতি ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ নামের এক ফেসবুক পেইজে দ্য মোস্ট লাক্সারিয়াস স্কুল ট্রিপ! (সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্কুল সফর) শিরোনামে কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একদল স্কুল শিক্ষার্থী হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত ও রিয়াজুল জান্নাতে নামাজ আদায় করছে। হাজার হাজার মানুষ ছবিটি শেয়ার করেছেন ও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তবে ছবিটি মদিনার কোন স্কুলের বা কবে তারা মসজিদে নববিতে এসেছিলেন, সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারীরা শিক্ষার্থীদের সৌভাগ্যবান উল্লেখ করে তাদের জন্য দোয়া করেছেন। অনেকেই বলছেন, ‘আহ! আমি যদি ওই দলের ছাত্র হিসেবে থাকতাম।’

একজন লিখেছেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মসজিদমুখী করে গড়ে তোলা, তাদের অন্তরে রাসুলের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করে- এমন কাজ করা প্রত্যেক অভিভাবকের একান্ত দায়িত্ব। এমন শিক্ষা সফর সত্যিই আকর্ষণীয়।’

অনেকের মতে, ‘এটা সত্যিই আশীর্বাদ ভ্রমণ! একদিন এই শিশুরা বুঝতে পারবে, এই অভিজ্ঞতাটি কতটা মূল্যবান ছিল!’

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ