শনিবার, ২৪ মে ২০২৫ ।। ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ ।। ২৬ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী মজা করে বেসামরিক মানুষ হত্যা করছে ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত  মজলিসে আমেলার বৈঠকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ‘ড. ইউনূসকে পদত্যাগ করালে বিপ্লবী সরকার গঠন করবে ছাত্র-জনতা’ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে অর্থবহ সমাধান আসবে: জামায়াত আমির নোয়াখালীতে আন-নুর হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা লন্ডনে শেখ হাসিনা সংশ্লিষ্টদের ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পত্তি জব্দ প্রধান উপদেষ্টার যেসব চাপে থাকার কথা জানালো নিউইয়র্ক টাইমস হজে গিয়ে অসুস্থ ১১১ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ৩০ ইসলাম গ্রহণের পর জবি শিক্ষার্থীর হৃদয়ছোঁয়া আহ্বান – "একবার কুরআন পড়ুন"

বেফাকের হল পরিদর্শকদের কাছে সবিনয় নিবেদন!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওয়ালি উল্লাহ আরমান: গত ৯ মার্চ (বুধবার) থেকে শুরু হয়েছে কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের ৪৫তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা। শুক্রবারসহ ৮দিন চলবে পরীক্ষা। এবারের পরীক্ষায় সব ধরণের অনিয়মরোধে ডিজিটাল পদ্ধতি অবলম্বন করতে যাচ্ছে বেফাক।

কওমি মাদরাসারগুলোর সবমিলিয়ে কিতাব বিভাগে ক্লাস হয়েছে পাঁচ মাসের মতো। এর মধ্যে আবার প্রতিষ্ঠানের আভ্যন্তরীণ একটি পরীক্ষা গেছে। তাহলে শুক্রবার ও পরীক্ষা মিলিয়ে ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড় মাস। তাহলে ক্লাস হয়েছে সাড়ে তিন মাস।

এটা ঠিক যে, সিলেবাসে কিছু কাটছাঁট হয়েছে। কিন্তু সাধারণত বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্ন পাঠ্য কিতাব/পুস্তকের যে অংশ থেকে আসে, সে অংশগুলো ঠিকই সিলেবাসের মধ্যেই ছিলো। তার মানে, পরিশ্রম তাদেরকে পরিপূর্ণ নেসাবের মতোই করতে হয়েছে।

নিশ্চয়ই ছাত্ররা হল পরিদর্শকদের কাছে এমন প্রত্যাশা করেন না যে, তারা কিতাব খুলে অথবা এমনিতেই প্রশ্নের উত্তর বলে দিবেন।
কিন্তু পরীক্ষার হলে মিশকাত জামাতের হেদায়া কিংবা সানুবিয়া উলইয়ার মুখতাসারের মতো কিতাবের প্রশ্ন বুঝিয়ে দেয়ার মতো যোগ্যতা সম্পন্ন অথবা সহনশীল মানসিকতার পরিদর্শক থাকা উচিত। প্রশ্ন না বুঝিয়ে দিলে পরীক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

করোনার অজুহাতে এবছরও কিন্তু শিক্ষার্থীরা ন্যুনতম কিংবা পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ পায়নি। সততা ও দায়িত্বশীলতা ভালো। কিন্তু অতিরিক্ত দেখাতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের উপর যেন জুলুম না হয়, অভিভাবকদের সেটাও লক্ষ্য রাখা উচিত।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ