সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৩০ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেই শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে: নূরুল ইসলাম বুলবুল প্রস্তুতি সম্পন্ন, রাতে শুরু হচ্ছে হজ ফ্লাইট ফ্রান্সে মসজিদে ঢুকে মুসল্লিকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে হত্যা ভারতীয় মুসলিমদের পাকিস্তানিদের সঙ্গে তুলনা উচিত নয়: বিজেপি বিধায়ক মুফতী ফয়জুল করীমের মেয়রের চেয়ারে বসা আটকে আছে কোথায়? মোদি ইসরায়েলের পক্ষে, ইসলাম-মুসলমানের শত্রু: মাওলানা ফজলুর রহমান কিশোরগঞ্জে হাওরে ইসলামী আন্দোলনের শরবত বিতরণ নোয়াখালীতে ফিল্মি স্টাইলে শহীদ রিজভীর ছোট ভাইকে কুপিয়ে জখম ফটিকছড়িতে হেফাজতে ইসলামের মিছিল-সমাবেশ জাতীয় কাউন্সিল সফল হওয়ায় কেন্দ্রীয় জমিয়ত নেতৃবৃন্দকে অভিনন্দন জানিয়েছে ইউকে জমিয়ত

১৩ বছর বয়সেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: যখন তার বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর, তখনই গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল আদিত্যান রাজেশ। সেই বয়সেই সে বানিয়েছিল একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

এখন ভারতের কেরালার থিরুভিল্লার বাসিন্দা রাজেশের বয়স ১৩ বছর। আর এই বয়সেই সে একটা সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক বনে গেছে।

পাঁচ বছর বয়স থেকেই কম্পিউটারের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল রাজেশের। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখার পর তাকে আটকানো যেতো না। কখনও মোবাইল ফোন, আবার কখনও কম্পিউটার নিয়ে বসে পড়তো ছোট্ট রাজেশ।

আর তার জন্য রোজ বাড়ির লোকের কাছে জুটতো বকাঝকা। কিন্তু এই বকাঝকার মাঝেই দিনে দিনে নিজের প্রযুক্তিপ্রীতিটা অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছিল সেই একরত্তি ছেলে। তারই মধ্যে হুট করে একদিন রাজেশেরর হাত দিয়ে বেরিয়ে আসে একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

আর ছোট্ট রাজেশের তৈরি করা সেই অ্যাপ্লিকেশন অনেকের নজর কাড়ে। সেই সূত্রে তার কাছে আসতে থাকে কাজের প্রস্তাব।

এসবের ফাঁকে সে বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্য লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে দেয়। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে সে।

বেশ কিছু দিন আগে রাজেশের পরিবার ভারত ছেড়ে দুবাই পাড়ি জমায়। তাতে থেমে যায়নি রাজেশের প্রযুক্তি-প্রেম। এনডিটিভি বলছে, বর্তমানে দুবাইয়ে ‘ট্রিনেট সলিউসনস’ নামে একটি সফটওয়্যার কোম্পানি গড়ে তুলেছে রাজেশ।

রাজেশের ভাষ্য, ‘অন্তত ১৮ বছর বয়স না হলে আমি প্রতিষ্ঠিত কোনও সংস্থা গড়ে তুলতে পারব না। তবে এখনও আমরা একটা সংস্থা হিসেবেই কাজ করি। এপর্যন্ত ১২ জন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের ডিজাইন ও কোডিং সেবা দেওয়া হয়েছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।’

কেপি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ