মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, প্রস্তুত করা হচ্ছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ নারী নীতিমালা নিয়ে জাতীয় সেমিনারে শীর্ষ আলেম-রাজনীতিকরা ‘মানবিক করিডোর’ প্রতিষ্ঠার আগে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি করতে হবে সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চায় বিএনপি : মির্জা ফখরুল ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি স্থগিত প্রতিহিংসা-প্রতিশোধ শান্তি বয়ে আনতে পারে না: আমীরে জামায়াত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শাসন সংকট, মনোভাবের বিপর্যয় এবং সতর্কতার আহ্বান নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনে শিক্ষক নিয়োগ মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

এরদোগানের বিমানকে দেখেছিলো বিদ্রোহী বিমান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

turk sky copyআন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত শুক্রবারের অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার সময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান মারমারার অবকাশ যাপন কেন্দ্র থেকে ইস্তাম্বুলে আসার সময় তার বিমানটি অভ্যুত্থানকারীদের দুটি এফ-১৬ জঙ্গিবিমানের দুই পাইলট দেখে ফেলেছিলো। কিন্তু তারা বিমানটি ভূপাতিত করেনি।

তুরস্কের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ফার্স্ট আর্মির কমান্ডার উমিত দান্দার শুক্রবার দিবাগত রাতে এরদোগানের সাথে যোগাযোগ করে অভ্যুত্থান শুরু হওয়ার বিষয়টি জানাতে পেরেছিলেন। এই খবর পেয়ে এরদোগান হোটেল ত্যাগ করেছিলেন। বিদ্রোহী সৈন্যরা যখন সেখানে পৌঁছে তাঁকে পায় নি। তিনি ইস্তাম্বুল রওনা হয়ে যান বিশেষ বিমানে।

এক সাবেক সামরিক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, অন্তত দুটি এফ-১৬ এস বিমান আকাশে এরদোগানের বিমানকে তাদের নজরদারিতে নিয়ে আসে। তারা এরদোগানের বিমানটি এবং তাকে পাহারা দেয়া অন্য দুটি এফ-১৬ এস জঙ্গিবিমানকে তাদের রাডারে নিবদ্ধ করে। তিনি বলেন, 'তারা কেন গুলিবর্ষণ করেনি, তা একটি রহস্য।'

এরদোগানকে হত্যা করতে পারলে অভ্যুত্থানটি সফল হয়ে যেতে পারতো। বিদ্রোহীরা তাকে হত্যা করার জন্য মারমারার ওই অবকাশযাপন কেন্দ্রে তিনটি হেলিকপ্টারও পাঠিয়েছিল।

আওয়ার ইসলাম ২৪ ডটকম / এফএফ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ