দাওয়াতরে আলো ছড়য়িে পড়ুক সবখানে
প্রকাশ:
০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ০৩:২৯ দুপুর
নিউজ ডেস্ক |
ঈমান আমলরে দীক্ষা নতিে টঙ্গীর তুরাগ তীরে বসছেলি খোদাপ্রমেকিদরে মলিনমলো। আজ আখরেি মোনাজাতরে মধ্য দয়িে শষে হচ্ছে এই জমায়তে। এবার তনি দনিরে দীক্ষা নয়িে দশে-বদিশেে ছড়য়িে পড়ার পালা। দীনরে দাঈরা আলোর ফরেওিয়ালা হয়ে ছুটবনে অন্ধকারে পথ হারানো মানুষরে কাছ।ে দশিা দবেনে হদোয়তেরে। দাওয়াত ও তাবলগিরে মহেনত কীভাবে উম্মাহকে পথ দখোতে পারে সে ব্যাপারে অভমিত ব্যক্ত করছেনে র্শীষ কয়কেজন আলমে। প্রতবিদেনটি তরৈি করছেনে: হাসান আল মাহমুদ ইজতমো ময়দানরে ত্যাগরে শক্ষিা ধরে রাখতে হবে দাওয়াত ও তাবলগি নবীওয়ালা মহেনত। এর সৌর্ন্দয হলো জোড় মলি মহব্বত। দাওয়াত হতে হবে উত্তম চরত্রি, সুন্দর আচরণ আর নবীওয়ালা কথার মাধ্যম।ে দাওয়াত দতিে হবে মুসলমি অমুসলমি সবাইকইে। এমনকি কাদয়িানদিরেও ইসলামরে সঠকি শক্ষিার দাওয়াত দতিে হব।ে দাওয়াতরে সময় দাঈর সরিত-সুরত, কথার্বাতা, আখলাক এমন হতে হবে যনে দখেে মানুষ মুগ্ধ হয়ে যায়। ওয়াজ, বক্তৃতা, আলোচনা কন্তিু অনকে সময় মানুষ এক কান দয়িে শোনে আরকে কান দয়িে বরে করে দয়ে। কন্তিু উত্তম আখলাক হৃদয়ে গঁেথে থাক।ে সুন্দর ব্যবহার মানুষকে আকৃষ্ট কর।ে ৫৭তম বশ্বি ইজতমোর এই মহতি মজলসিে যারা এসছেনে তাদরে বলবোÑ এটা অনকে বড় ত্যাগরে ময়দান। এই ত্যাগরে শক্ষিা জীবনরে র্সবক্ষত্রেে ধরে রাখতে হব।ে আপনারা যে কারণে এই ময়দানে এসছেনে সটেি কন্তিু ভুলে গলেে চলবে না। নয়িতকে সহহি করতে হব।ে আল্লাহর রাস্তায় এসে আমল করলে সে আমলরে সওয়াব বহুগুণ বাড়য়িে দওেয়া হয়। এজন্য বশেি বশেি আমল করতে হব।ে নজিরে প্রয়োজনরে চয়েে সাথী ভাইয়রে প্রয়োজনকে প্রাধান্য দতিে হব।ে তাবলগিরে সাথী ভাইয়রো যে নজিে না খয়েে সাথী ভাইকে খাওয়ায় সইে ম্যাসজে সবার মাঝে ছড়য়িে দতিে হব। দীনরে মূলনীতি থকেে বচ্যিুত হয়ে দীনি কাজে অগ্রসর হওয়া কোনোভাবইে কাম্য নয়। সঠকি পথে থকেে যতটা সম্ভব সুন্দরভাবে অন্যকে আহ্বান করা, সঠকি বষিয় উপস্থাপন করার দকিে মনযোগী হওয়া উচতি। দাওয়াত ও তাবলগিরে একটি বড় আয়োজন বশ্বি ইজতমো আমাদরে দশেরে জন্য সৌভাগ্যরে বষিয়। আমি বশ্বি ইজতমোর সফলতা কামনা কর।ি বশ্বি ইজতমো পৃথবিীর সব মানুষরে হদোয়তেরে মাধ্যম হোকÑ সইে কামনা কর।ি আলমেদরে অংশগ্রহণে প্রসারতি হোক দাওয়াতি কাজ দাওয়াত ও তাবলগিরে মহেনত অত্যন্ত গুরুত্বর্পূণ কাজ। মানুষকে আল্লাহমুখী করা, ইসলামরে পথে পরচিালতি করার দাওয়াত নঃিসন্দহেে সওয়াবরে কাজ। এই কাজরে তাকদি স্বয়ং আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সা. দয়িছেনে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে নবীজকিে উদ্দশ্যে করে বলছেনে, ‘হে রাসুল! আপনার রবরে পক্ষ থকেে আপনার কাছে যা নাজলি করা হয়ছে,ে তা পৌঁছে দনি’- [সূরা আল-মায়দো-৬৭] রাসুল সা. এই কাজ করছেনে তাঁর জীবনরে গুরুত্বর্পূণ তইেশটি বছর। এক মুর্হূতরে জন্যও তনিি এই কাজ ছড়েে দনেন।ি শত সংকট মোকাবলিা কর,ে শত ত্যাগরে নজরানা পশে করে চালয়িে গছেনে এই দাওয়াতরে কাজ। তনিি চলে যাবার আগে তাঁর সাহাবায়ে করোমকে বলছেনেÑ ‘আমার পক্ষ থকেে একটি বাণী হলওে তোমরা পৌঁছে দাও।’ [বুখার-ি৩৪৬১]। এই দাওয়াত নয়িে সাহাবায়ে করোম সারা পৃথবিীতে ছড়য়িে পড়নে। মানুষরে দ্বারে দ্বারে গয়িে পৌঁছে দনে মহাসত্যরে এই বাণী। তাইতো দখো যায় লক্ষাধকি সাহাবায়ে করোমরে মধ্য থকেে মাত্র অল্পসংখ্যক সাহাবরি কবর পাওয়া যায় মক্কা মদনিায়। আর বাকি সাহাবদিরে কবর পৃথবিীর নানা প্রান্তে ছড়য়ি-েছটিয়িে আছ।ে দাওয়াতরে কাজে যে যখোনে ইন্তকোল করছেনে তাঁকে সখোনইে দাফন করা হয়। সাহাবায়ে করোমরে এই ত্যাগ ও কুরবানরি মাধ্যমইে সুদূর আরব থকেে পৃথবিীর বভিন্নি প্রান্তে ইসলামরে আলো পৌঁছছে।ে এজন্য, দাওয়াতি কাজরে দায়ত্বি নবীর ওয়ারসি হসিবেে আলমেদরে ওপরই র্বতায়। এ দাওয়াতি কাজে আলমেদরে অংশগ্রহণ আরও ব্যাপকতর ও প্রসারতি হোক। দাওয়াতি কাজকে আগাছামুক্ত রাখতে হবে তাবলগি অত্যন্ত জরুরি কাজ। এই তাবলগি নতুন কছিু নয়, সমস্ত আম্বয়িা আলাইহসি সালামকে দয়িে আল্লাহ তায়ালা এই তাবলগিরে কাজ করয়িছেনে। যুগে যুগে প্ররেতি আল্লাহর এসব নবী-রাসুল তাবলগিরে মহেনত করে গছেনে। আখরেি নবী হজরত মুহাম্মদ সা. এই তাবলগিরে কাজ জীবনবাজি রখেে করে গছেনে। মানুষ যাতে শরিকি কাজ ছড়েে এক আল্লাহর গোলামি করতে পারে সজেন্য প্রয়িনবী সা. দনি-রাত মহেনত করে ইসলামরে দাওয়াত দয়িে গছেনে। নবীজরি পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাবলগিরে কাজ করে গছেনে সাহাবায়ে করোম, তাবয়েনি ও তাবে তাবয়েনিগণ। এভাবে চলতে চলতে এই দীন আমাদরে র্পযন্ত পৗেঁছছে।ে কেএল/ |