শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের বিকল্প নেই: তারেক রহমান জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শায়খ মাওলানা আবদুর রহীম ইসলামাবাদী কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন আগামীকাল মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে চরমোনাই পীরের শোক প্রকাশ জমিয়ত সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী রহ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন কওমি সনদকে কার্যকরী করতে ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে: নাছির বড় ব্যবধানে জিতে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্টে যাচ্ছেন প্রিয়াঙ্কা আইফোনে ‘টাইপ টু সিরি’ ফিচার যেভাবে ব্যবহার করবেন  স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক: ধর্ম উপদেষ্টা আল্লাহকে পেতে হলে রাসূলের অনুসরণ অপরিহার্য: কবি রুহুল আমিন খান

সুস্থতায় রমজান মাস যেভাবে কাটাবেন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পবিত্র রমজান মাসে আমাদের চিরায়ত অভ্যাসগুলোর পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসও পাল্টে যায়। তবে সুষ্ঠুভাবে রোজা পালন করার জন্য শরীর সুস্থ থাকা প্রয়োজন। তাই সুস্থ থাকতে কিছু বিষয় আমাদের মেনে চলা উচিত। জেনে নিন-

ইফতারে যা খেলে স্বাস্থ্য সুস্থ ও সতেজ থাকে। যেমন- পানি, জুস, শরবত, খেজুর, কলা, পেঁপে, শশা/খিরা, কাঁচা ছোলা, ভেজা চিড়া, খিচুরি, পায়েস, মিষ্টি, হালিম, কাঁচা ফলমূল ইত্যাদি। ইফতারে স্যুপজাতীয় খাবারও খেতে পারেন।

রোজার সময় প্রতিদিনের খাবারের তালিকা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। তবে পানি বেশি করে খাওয়া উচিৎ।

রাতে ও সেহরির সময় বেশি করে পানি, ভাত, ডাল, শাক-সবজি, মাছ, মাংস, ডিম একটু ঝোল করে খেতে পারেন। তবে বেশি মসলা ও তেল না কাওয়ায় ভালো।

স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ভাজাপোড়া, শুকনো খাবার ও তৈলাক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো। খেলেও কম খাওয়া উচিৎ। কারণ, এ জাতীয় খাবার বুকে জ্বালাপোড়া, বদহজম ও গ্যাসের সৃষ্টি করে।

রোজা রেখে অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা থেকে দূরে থাকুন। বেশি পরিশ্রমের ফলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের সময় অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে পরিমাণ মতো খাবেন।

রোজায় যেসব খাবার খেলে হজমে সমস্যা হয় সেসব খাবার না খাওয়াই ভালো।

পর্যাপ্ত ঘুমের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা ৭-৮ ঘণ্টার কম ঘুম আপনার রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কমিয়ে দেবে।

সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে পানি কম খাওয়ার কারণে হজমে সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আরও অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এ কারণে ইফতারের সময় হতে সেহরির সময় পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণে পানি খাবেন।

যারা ডায়েট করে থাকেন রোজায় খাবারের পরিমাণ সীমিত বলে তাদের ডায়েট করার প্রয়োজন নেই।

যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা সঠিক ও স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন করবেন। ভুল এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।

যারা বিভিন্ন রোগের জন্য ওষুধ সেবন করেন, তারা রোজা শুরুর আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে ইফতার ও সেহরির সময় ওষুধ খেতে পারবেন।

টিএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ