আদিয়াত হাসান: লেখা ও লেখকের কথা নিয়ে প্রকাশিত সাড়া জাগানো সাময়িকী লেখকপত্রের জুলাই-সেপ্টেম্বর-২০২২ সংখ্যাটি এখন বাজারে। এ নিয়ে পত্রিকাটির ১৩টি সংখ্যা প্রকাশিত হলো।
চলতি সংখ্যায় বিশিষ্ট লেখক, মাদরাসা দারুর রাশাদের প্রিন্সিপাল মাওলানা মুহাম্মাদ সালমানকে নিয়ে ‘লেখালেখির একজন দরদি মালীর কথা’ শিরোনামে লিখেছেন জহির উদ্দিন বাবর। লেখক হয়ে ওঠার গল্প বলেছেন মাওলানা আবদুর রহীম ইসলামাবাদী। প্রথম বই প্রকাশের বিড়ম্বনার কথা জানিয়েছেন ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী। সদ্য চলে যাওয়া আল্লামা আব্দুল হালীম বোখারী রহ.-এর লেখকজীবনের ওপর আলোকপাত করেছেন সলিমুদ্দিন মাহদি কাসেমি। তারুণ্য ভাবনায় সূচিবদ্ধ হয়েছেন মুজাহিদ হুসাইন ইয়াসীন। তরুণদের লেখালেখির প্রস্তুতি নিয়ে লিখেছেন মাসউদুল কাদির।
প্রকাশক হয়ে ওঠার গল্প বলেছেন মাকতাবাতুল ফুরকানের স্বত্বাধিকারী মুহাম্মাদ আদম আলী। বাংলা সাহিত্যের আরও কিছু প্রথম বিষয় উঠে এসেছে মুনীরুর ইসলামের কলমে। প্রকাশিতব্য ১০টি স্মারকগ্রন্থের খোঁজখবর নিয়ে রয়েছে প্রতিবেদন। শরয়ি সম্পাদনা বিষয়ে লিখেছেন আহমাদুল্লাহ আল জামি। লেখক হওয়ার কষ্টসাধনার কথা জানিয়েছেন গোলাম নবী পান্না। ‘ঝটপট’ শিরোনামে চুটকি সাক্ষাৎকারে সূচিবদ্ধ হয়েছেন কবি মুহিব খান।
‘এই সময়ে ইসলামি বইয়ের পাঠক কারা?’ শিরোনামে বিশ্লেষণ করেছেন জুবায়ের রশীদ। মাওলানা যাইনুল আবিদীনকে নিয়ে সান্নিধ্যের দ্যুতির কথা জানিয়েছেন মুহাম্মদ উমারা হাবীব। রামু লেখক ফোরামের দেড় দশক ও নিজের লেখালেখি নিয়ে কলম ধরেছেন হাফেজ মুহাম্মদ আবুল মঞ্জুর। ‘সাময়িকীগুলো বন্ধ হয়ে যায় কেন?’ সেটা নিয়ে রয়েছে সাইমুম রিদার শেষের কলাম। এছাড়া তারুণ্যপত্র, ছড়া-কবিতা, লেখালেখির টিপস, বই আলোচনাসহ নিয়মিত বিভাগগুলো তো রয়েছেই।
২০১৯ সাল থেকে শুরু হওয়া লেখকপত্রের সম্পাদক হিসেবে আছেন লেখক-সাংবাদিক জহির উদ্দিন বাবর। নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে আছেন আলেম লেখক ও ছড়াকার মুনীরুল ইসলাম। এছাড়া একঝাঁক তরুণ সাময়িকীটির সঙ্গে জড়িত আছেন। ইতোমধ্যে সাময়িকীটি সব মহলে সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে।
লেখকপত্র সংগ্রহ করা যাবে- বায়তুল মোকাররমের হাবিবিয়া বুক ডিপো, বাংলাবাজারের দারুল উলুম লাইব্রেরী এবং যাত্রাবাড়ীর মোল্লার বই ডটকম থেকে।
কমপক্ষে ১০ কপির এজেন্ট হওয়ার সুযোগ রয়েছে। সার্কুলেশন বিষয়ে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৯১৮৭০৬০৩৫ নাম্বারে।
-কেএল