সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬


ইতিহাসের কথা বলে খুলনার মসজিদকুঁড় মসজিদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম।।

১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পর এ ঐতিহাসিক মসজিদটি আবিষ্কৃত হয়। মসজিদটির নাম মসজিদকুঁড় মসজিদ। খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার আমাদি ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও দর্শনীয় স্থান। মসজিদটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কপোতাক্ষ নদ ও এর খুব কাছেই রয়েছে সুন্দরবন।

১৯৪৭ সালের পূর্বে এ অঞ্চলটি বন ও বিভিন্ন গাছ-পালায় ভরপুর ছিলো। পরবর্তীতে খননকার্য সম্পাদনা করে মাটির নিচের এই মসজিদটি আবিষ্কার করা হয়। মসজিদটি আবিষ্কারের সময় সেখানে কোন শিলালিপি পাওয়া যায়নি বলে এর নির্মাণ-এর সময় সম্পর্কেও সঠিক ধারণা পাওয়া যায় না। মাটির নিচ থেকে খুঁড়ে মসজিদটি আবিষ্কৃত হয় বলে একে মসজিদকুঁড় নামে নামকরণ করা হয়েছিল।

তবে প্রত্নতত্ত্ববিদগণ মনে করেন, এ মসজিদটি খুব সম্ভবত খান জাহানের শাসনামলে তৈরি করা হয়েছিল।

মসজিদকূঁড় মসজিদটির প্রতিটি দেয়াল প্রায় ৭ ফুট প্রশস্ত। এছাড়াও এটি বর্গাকারে নির্মাণ করা হয়েছিল যার বাইরে ও ভেতরের দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৫৪ ও ৩৯ ফুট। মসজিদটির সামনে রয়েছে তিনটি দরজা ও অভ্যন্তরে রয়েছে পাথরের তৈরি চারটি স্তম্ভ। দেয়াল ও স্তম্ভ মিলিয়ে তিনটি সারিতে তিনটি করে মোট ৯টি গম্বুজ রয়েছে।

সূত্র: ইন্টারনেট

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ