আওয়ার ইসলাম: দলের ও অঙ্গ সংগঠনগুলোর মধ্যে শুদ্ধি অভিযান প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ছাত্রলীগের পর এবার যুবলীগকে ধরেছি। কোনো নালিশ শুনব না।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ছাত্রলীগের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন সমাজের অসঙ্গতি দূর করব। একে একে সব ধরব, আমি করবই। জানি এগুলো কঠিন কাজ, কিন্তু করবই। এ কাজ করতে গিয়ে বহু বাধা আসবে, এরপরও আমি করব।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর পদত্যাগের পর আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্য দায়িত্ব পান।
আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যের সঙ্গে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতা যুগ্ম সাধারণ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও বি এম মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।
গণভবনে আওয়ামী লীগ সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বিভিন্ন সাংগঠনিক নির্দেশনা নেন ছাত্রলীগ নেতারা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয়, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, সহসভাপতি তানজিল ভূইয়া তানভীর, রেজাউল করিম সুমন, সোহান খান, আরিফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান ও কাসফিয়া ইরা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ চৌধুরী, আরিফুজ্জামান আল ইমরান, শামস-ই- নোমান, মো. শাকিল ভূইয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ ও বেনজীর হোসেন নিশি, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবরিনা ইতি, মামুন বিন সাত্তার ও সাজ্জাদ হোসেন।
এছাড়া ছাত্রলীগ ঢাবি শাখার সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহিম হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. জুবায়ের আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
আরএম/