সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চিকিৎসকরা বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে খুলনায় গেলো পরীক্ষামূলক ট্রেন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: প্রেস উইং ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাম্যের ভিত্তিতে সংবিধান রচনার আহ্বান নেপালে ফের কুরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে সৌদি আগামীকাল সংবিধান সংস্কার কমিশনে প্রস্তাবনা পেশ করবে ইসলামী আন্দোলন ‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন আগামীকাল হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহ. : কে এই মহান ব্যক্তি হাজিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা মহানবীকে সা. নিয়ে কটূক্তি করলে সংবিধানে শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব পার্থের

অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইসলামিক জাদুঘর মেলবোর্নে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম

অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে প্রথম ইসলামিক জাদুঘর স্থাপিত হয়েছে ২০০৪ সালে।

‘Islamic Museum of Australia’ নামের এ জাদুঘর দর্শনার্থীদের নিকট ইসলামের ইতিহাস, জীবন যাত্রা ও বিশ্ব ব্যাপী ছড়িয়ে থাকা মুসলিমদের পরিচয় তুলে ধরে। ইসলামের ঐতিহ্য ও ইতিহাস সম্পর্কে জানান দেয়।

অস্ট্রেলিয়ার সরকার কর্তৃক সমর্থনের ভিত্তিতে এ জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠা করেন দেশটির অন্যতম মুসলিম ব্যবসায়ী মুস্তাফা ফাহউর। ‘Islamic Museum of Australia’ নামের জাদুঘরটি দেশটির প্রথম এবং একমাত্র ইসলামিক জাদুঘরের মর্যাদা লাভ করেছে ইতোমধ্যে।

২০০৪ সালে চালু হওয়া জাদুঘরটিতে একসাথে ৫০,০০০ দর্শনার্থী যাতায়াত করতে পারে। সপ্তাহে ছয় দিন খোলা থাকা জাদুঘরটিতে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের আলোচনা অনুষ্ঠান ও ইভেন্টের আয়োজন হয়ে থাকে। জাদুঘরটিতে আরবি ক্যালিগ্রাফি, ইসলামের ইতিহাস, শিল্প, চিত্র কলা, হস্ত শিল্প এবং সমসাময়িক বিষয় সমূহ তুলে ধরা হয়েছে।

জাদুঘরটির পরিচালক মারিয়াম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা চাই তারা যাতে ইসলামের শিক্ষা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারে এবং ইসলামের সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে পারে।’

তিনি আরো বলেন, দর্শনার্থীরা জাদুঘরটিতে সফর করার পর তারা অস্ট্রেলিয়ার ইসলামের ইতিহাস এবং বিশ্বের ইসলামিক ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবে। একই সাথে তারা অস্ট্রেলিয়ায় মুসলিমদের অবদান এবং ইসলামের মৌলিক ধারণা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবে।

মারিয়াম চৌধুরী আরো বলেন, চালু হওয়ার পর থেকে জাদুঘরটি অস্ট্রেলিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দর্শনার্থীদের নিকট থেকে ইতিবাচক সাড়া পেয়েছেন। এখানে আশা বেশীরভাগ দর্শনার্থী এর পূর্বে ইসলাম এবং মুসলিম দেশ সমূহের বিষয়ে খুব কম জানত।

তিনি বলেন, ‘দর্শনার্থীরা তাদের অভিজ্ঞতায় খুবই ইতিবাচক। অনেক এখানে এসে প্রথমবারর মত মুসলিম কমিউনিটি সম্পর্কে জানতে পারে।’
‘তারা ইসলাম সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্যের চারদিকে ঘুরে বেড়ায় এবং উৎসাহ পায়। তারা আরো বেশী জানতে চায় এবং এখানে ফিরে আসে।’

মারিয়াম চৌধুরী বলেন, নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে হামলার দিন অনেক অস্ট্রেলিয়ান প্রথম বারের মত হাতে ফুল নিয়ে এখানে আসেন।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ