শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

রমজানে ফজরের আজান কখন দেয়া উচিত?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি মোস্তফা ওয়াদুদ কাসেমী

অনেক সময় আমাদের এখানে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান হয়ে যায়। যেখানে কোনো কোনো জায়গায় ৫ মিনিট কিংবা ১০ মিনিট পর আজান দেয়া হয়। তাহলে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান দেয়া কী? এর সঠিক সময় কোনটি? সেহরীর সময় শেষ হওয়ার কতক্ষণ পর আজান দিতে হবে?

উত্তর: সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার পর আজান দেয়া কিংবা নামাজ পড়া উভয়টি শুদ্ধ। সুবহে সাদিকের পূর্বে না আজান দেয়া শুদ্ধ আর না নামাজ পড়া শুদ্ধ। ফজর উদিত হওয়া নিশ্চিতের পর কোনো রকম দেরী করা ছাড়াই আজান দেয়া জায়েয।

কেননা রাসূল সা. এর হাদিস: کلو ا واشربوا حتی یؤذن ابن أم مکتوم فإنہ لایؤذن حتی یطلع الفجر
অর্থ: তোমরা পানাহার করো। যতক্ষণ না উম্মে মাকতুম (অন্ধ সাহাবী) আজান দেয়। কেননা সে ততক্ষণ আজান দিবে না যতক্ষণ না ফজর উদিত হয়।

এ হাদিস দ্বারা জানা যায়, তারা ফজর উদিত হওয়া পর্যন্ত সেহরী খেতেন। আর ফজর উদিত হলেই ফজরের আজান দেয়া হতো। অর্থাৎ ফজরের আজান ও নামাজের সময় হয়ে যেতো।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ