শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জমিয়ত সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হাসানের ইন্তেকালে খেলাফত মজলিসের শোকপ্রকাশ কাল ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে বিএনপি মহাসচিবের শোক রাষ্ট্রপতি নির্বাচনসহ যেসব সুপারিশ সংস্কার কমিশনের বাংলাদেশিদের সুখবর দিলো ইতালি, পুনরায় ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হাসিনা ও তার দোসরদের পুনর্বাসনে কোনো সাফাই নয়: সারজিস মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে সিলেট মহানগর জমিয়তের শোক পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু দাবি পূরণে ৭ দিনের আল্টিমেটাম ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের

‘আল মাহমুদের চলে যাওয়াটা বুকের মধ্যে বড় ধাক্কা’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ‘আল মাহমুদের চলে যাওয়াটা বুকের মধ্যে বড় ধাক্কা দিয়ে গেল’ বলে মন্তব্য করেছেন কথা সাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক।

তিনি বলেন, দীর্ঘকাল কবি আল মাহমুদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক। বয়সে বড় হলেও তাকে বন্ধুই মানতাম। বহু সাহিত্য সম্মেলনে একসঙ্গে থেকেছি, খেয়েছি। তার কবিতা মুগ্ধ হয়ে শুনতাম। তার মৃত্যু বড় ধাক্কা আমাদের জন্য।

কবি আল মাহমুদ শুক্রবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ১১টা ৫ মিনিটে রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

কবি আল মাহমুদের মৃত্যু বাংলা সাহিত্যের অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করে হাসান আজিজুল হক বলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সাহিত্য সম্মেলনে অংশ নিয়েছি আল মাহমুদের সঙ্গে। প্রায় জায়গাতেই আল মাহমুদ আর আমি একই ঘরে পাশাপাশি খাটে রাত কাটাতাম। রাতভর গল্প হতো। কোনো রাখঢাক থাকতো না। একবার যশোরে গিয়েছি সাহিত্য সম্মেলনে। মঞ্চে কবি শামসুর রহমান, সৈয়দ শামসুল হকেরা। আমরা মঞ্চের সামনে বসা। অনুষ্ঠান চলাকালে খবর এলো কবি হাসান হাফিজুর রহমান রাশিয়ায় মারা গেছেন। এ খবরে মঞ্চে বসা অনেকেই কান্না জুড়ে দিল। বলা যায় এক ধরনের নাটকীয়তা সৃষ্টি হলো। এমন অবস্থা দেখে আল মাহমুদ আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘‘ভাব দেখেন। বেঁচে থাকতে হাফিজের খবর নেয়নি কেউ। সম্মান জানায়নি, অথচ এখন কান্না থামছেই না।

হাসান আজিজুল হক আরও বলেন, তার (আল মাহমুদ) কালের কলস কাব্যগ্রন্থ আমি এক নিঃশ্বাসে শেষ করেছি, অসাধরণ।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ