শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জুমার খুতবার আগে ব্রেন স্ট্রোক, রাতে ইন্তেকাল তরুণ ইমামের জামিয়া গহরপুরের ফুজালা ও প্রাক্তনদের আয়োজনে ‘মাহফিলে নূর’ সম্প্রীতির বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক সকল অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে: ছাত্র জমিয়ত চিন্ময়ের মুক্তি চাওয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের উলম্ব অভিযান: রিজভী মতিঝিল থানা হেফাজতে ইসলামের কমিটি গঠন এডভোকেট হত্যার বিচার ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে চাঁদপুর পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ‘সংবিধানে কুরআন-সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক কোন কিছু রাখা যাবে না’ চাঁদপুর জেলা সিরাত সম্মেলন আগামীকাল, থাকছেন হেফাজত আমীর চট্টগ্রামে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে হেফাজতের বিক্ষোভ-সমাবেশে জনস্রোত মৌলভীবাজারে আইনজীবী হত্যা ও ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

আমার আসন থেকে জমিয়তের বিজয় নিশ্চিত : শাহীনুর পাশা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

সুলাইমান সাদী: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে সুনামগঞ্জ-৩ আসন থেকে ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ আসনের প্রার্থী শাহীনুর পাশা চৌধুরী।

জমিয়তের সাবেক এ এমপি আওয়ার ইসলামকে বলেন, আমাদেরকে মাত্র দুটি আসনের ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে। কিন্তু এর মাধ্যমে আমাদের দাবি পূরণ হয়নি। অন্তত ৭ টি আসনের জন্য আমাদের জোড়ালো দাবি ছিল। আমি আশাবাদী, আরো দুতিনটি আসনে জমিয়ত মনোনয়ন পাবে।

জমিয়ত আরো কোনো আসনে মনোনয়ন পেতে পারে কিনা জানতে চাইলে আওয়ার ইসলামকে সাবেক এ এমপি বলেন, নারায়নগঞ্জ-৪ ও সিলেট-৬ আসনে জমিয়তের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

জমিয়তের মনোনীত আসনগুলোতে ভোটের লাড়াই কেমন হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এর আগে আমি আমার আসন থেকে একবার নির্বাচিত হয়েছি। সেই সময় আমার বিপরীতে আওয়ামী লীগের শক্তিশালি প্রার্থী ছিল। তবু জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে জয়ী করেছিল।

শাহীনুর পাশা বলেন, ২০০১ সালের পর থেকে আমি লাগাতার মাঠে কাজ করে যাচ্ছি। কখনো দমে যাইনি। বিশেষ করে ইসলামী মূল্যবোধকে কেন্দ্র আমার ধারাবাহিক কার্যক্রম জনগণের সামনেই আছে। সে তুলনায় আমার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো প্রার্থী অন্তত আমার আসনে নেই। তাই আমার আসন থেকে জমিয়তের বিজয় নিশ্চিত বলে আমি মনে করি।

দুটি জোটকে সঙ্গে নিয়ে ভোটে যাচ্ছে বিএনপি। ২০ দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্ট। ২০ দলীয় জোট যদিও সম্প্রসারিত হয়ে এখন ২৩ দল। বিএনপি ২৪০ আসনে প্রার্থী দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কয়েকদিনের দরকষাকষিতে শরিকদের সর্বোচ্চ ৬০ আসন দেবে।

এর মধ্যে ২০-দলীয় জোটের শরিক দলগুলো পাচ্ছে ৪০-৪২ আসন। আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের দলগুলো পাচ্ছে ১৮-২০ আসন। ২০-দলীয় জোটে বিএনপিসহ দল আছে ২৩টি। আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে বিএনপি ছাড়া দল আছে চারটি।

বিএনপির ছেড়ে দেয়া আসনগুলোর মধ্যে জামায়াত ২৪টি, এলডিপি ৪টি, জাতীয় পার্টি (জাফর) ২টি,  বিজেপি ১টি, কল্যাণ পার্টি ১টি, জাগপা ১টি, পিপলস পার্টি ১টি, মাইনরিটি জনতা পার্টি ১টি, খেলাফত মজলিস ১টি এবং এনপিপি ১টি আসন থেকে জোটের মনোনয়ন পাবেন।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ