শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
জুমার খুতবার আগে ব্রেন স্ট্রোক, রাতে ইন্তেকাল তরুণ ইমামের জামিয়া গহরপুরের ফুজালা ও প্রাক্তনদের আয়োজনে ‘মাহফিলে নূর’ সম্প্রীতির বাংলাদেশে অসাম্প্রদায়িক সকল অপশক্তিকে রুখে দিতে হবে: ছাত্র জমিয়ত চিন্ময়ের মুক্তি চাওয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের উলম্ব অভিযান: রিজভী মতিঝিল থানা হেফাজতে ইসলামের কমিটি গঠন এডভোকেট হত্যার বিচার ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে চাঁদপুর পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ‘সংবিধানে কুরআন-সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক কোন কিছু রাখা যাবে না’ চাঁদপুর জেলা সিরাত সম্মেলন আগামীকাল, থাকছেন হেফাজত আমীর চট্টগ্রামে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে হেফাজতের বিক্ষোভ-সমাবেশে জনস্রোত মৌলভীবাজারে আইনজীবী হত্যা ও ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

‘নিরপেক্ষ নতুন ইসি না এলে আইনি পদক্ষেপ’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভূমিকা নিরপেক্ষ হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ও গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

বর্তমান সিইসির স্থলে অন্য কাউকে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি। কমিশনারের পরিবর্তন না হলে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের হুঁশিয়ারিও দেন গণফোরাম সভাপতি।

আজ রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে এসব দাবি করেন ড.কামাল। এসময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত শাহ এম এস কিবরিয়ার ছেলে রেজা কিবরিয়া, জেনারেল (অব.) আনছা আমিন এবং একুশে টেলিভিশনের সাবেক মালিক আবদুস সালাম।

ড.কামাল বলেন, আমরা সুশাসন চাই, গণতন্ত্র চাই। সুষ্ঠুভাবে জনগণ যাতে ভোট দিতে পারে সেই পদক্ষেপ সরকারকে নিতে হবে। পুলিশ এক্ষেত্রে সুন্দর ভূমিকা পালন করতে পারে। তারা যদি নিজেদের সরকারের বাহিনী না ভেবে রাষ্ট্রের বাহিনী মনে করে তাহলেই তা সম্ভব।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী। তিনি অভিযোগ করেন, গণভবন, মন্ত্রীদের বাসভবন, সরকারি অফিস রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘণ হওয়া সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন নীরব ভূমিকা পালন করছে।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, নির্বাচনী কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আইন বহির্ভূতভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিরোধী পক্ষের ওপর হামলা-মামলা, গ্রেফতার ও বাড়িঘর তল্লাশি অব্যাহত রেখেছে।

এমনকি নির্বাচনে যারা প্রার্থী হবেন তাদেরও উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে গ্রেফতার করা হচ্ছে। সরকারি দলের প্রার্থী এমপি-মন্ত্রীরা দাপটের সঙ্গে নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসন তাদের প্রটোকলসহ সার্বিক সহযোগিতা করছে। অন্যদিকে বিরোধীদলীয় প্রার্থীদের প্রচারণায় বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ