শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চিন্ময়ের মুক্তি চাওয়া বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের উলম্ব অভিযান: রিজভী মতিঝিল থানা হেফাজতে ইসলামের কমিটি গঠন এডভোকেট হত্যার বিচার ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে চাঁদপুর পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ‘সংবিধানে কুরআন-সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক কোন কিছু রাখা যাবে না’ চাঁদপুর জেলা সিরাত সম্মেলন আগামীকাল, থাকছেন হেফাজত আমীর চট্টগ্রামে ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে হেফাজতের বিক্ষোভ-সমাবেশে জনস্রোত মৌলভীবাজারে আইনজীবী হত্যা ও ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল দুর্গাপুরে আগুনে পুড়ল কৃষকের গরু-ছাগল-গোয়ালঘর অন্যায় ভাংচুর যেভাবে অপরাধ, তথ্যসন্ত্রাসও তেমন অপরাধ: বায়তুল মোকাররমের খতিব বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রস্তুতিতে পাঁচ দিনব্যাপী জোড় শুরু

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট: এরদোগান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: জাতিসংঘের ৫টি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র কাটামোর আবারো সমালোচনা করলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যিব এরদোগান। টিআরটি ওয়ার্ল্ড ফোরামের সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ সমালোচনা করেন।

প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্রের বাধ্যবাধকতার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। জাতিসংঘ এমনভাবে গঠন হওয়া দরকার যেখানে ১৯৩টি দেশের সকল সদস্য স্থায়ী সদস্যের ন্যায় ভূমিকা রাখবে।

‘এই কারণেই আমি বলি, বিশ্ব ৫টি দেশের চেয়েও বড়।’ এরদোগান তার বিখ্যাত স্লোগান পুনর্ব্যক্ত করেন।

তিনি বিশ্ববাসীর কাছে প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ কি বিশ্বকে প্রতিনিধিত্ব করে? না। আপনি কি মনে করেন, সেখানে সকল মহাদেশের প্রতিনিধিত্ব হচ্ছে? না। পৃথিবীর সাতটি মহাদেশের অবশ্যই প্রতিনিধত্ব থাকা দরকার।’

‘পৃথিবীর সকল মানুষের মনে জাতিসংঘের সংস্কার প্রতিষ্ঠিত করা দরকার। কারণ আজকের বিশ্ব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী বিশ্ব নেই।’

জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনের কথা স্বরণ করিয়ে প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, ‘জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল শান্তি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য। দুর্ভাগ্যজনকভাবে যা এখনো আমাদের পৃথিবীর প্রসঙ্গে সঠিক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে দিতে পারেনি।’

‘নিরাপত্তা পরিষদ এ যাবত অনেক রেজুলেশন বের পাশ করেছে কিন্তু সঠিক ফল এনে দিতে পারেনি।’

বৈশ্বিক সমস্যাগুলোতে জাতিসংঘের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এরদোগান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আফগানিস্তান, ইয়েমেন ও অন্যান্য স্থানে কী দেখলাম? কিংবা সাইপ্রাস ইস্যু? সেখানে ১৯৭৪ সাল থেকে সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।’

আমরা এখন সিরিয়াতে দেখছি। নিরাপত্তা পরিষদ কি এসব সমস্যার সমাধান করতে পেরেছে? না। তাহলে, কেন পারেনি? কারণ বৈশ্বিক ন্যায়বিচার পদ্ধতি ভেঙে পড়েছে।

ঢাকার ইতিহাস ভিন্নভাবে লেখাতে চায় ইসলামী আন্দোলন


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ