আওয়ার ইসলাম: সম্প্রতি ভিডিওর মান নিয়ে মনোযোগী হয়েছে ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট ইউটিউব। কোনো ভিডিও নীতিমালা ভঙ্গ করলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি প্রচুর পরিমাণে ভিডিও মুছে ফেলা হয়েছে।
যেসব ভিডিও মুছে ফেলা হয়েছে সেগুলোর ৮০ ভাগই যন্ত্রের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ইউটিউবের ভিডিওর কন্টেন্টের ওপর মানুষের তুলনায় যন্ত্রনির্ভরতা উঠে এসেছে। জানা গেছে, ইউটিউবের অ্যালগরিদম ৬৭ লাখ ভিডিও শনাক্ত করেছে। এ ভিডিওগুলো পরে মুছে ফেলা হয়েছে।
ইউটিউবের প্রতিবেদন মতে, ওই তিন মাস সময়ের মধ্যে যৌনতাপূর্ণ ভিডিও নিয়ে ইউটিউব ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে আসা অভিযোগের সংখ্যা ৯১ লাখ।
ঘৃণা ও নিপীড়নমূলক কনটেন্ট হিসেবে অভিযোগ করা হয়েছে এমন কনটেন্টের সংখ্যা ৪৭ লাখ। এছাড়া একটি বড় অংশকে স্প্যাম হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
২০১৭ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে মাত্র তিন মাসেই নীতিমালা লঙ্ঘনের দায়ে ৮৩ লাখ ভিডিও মুছে ফেলেছে।
নিজেদের ব্যবস্থা প্রয়োগের বিষয়ে এই প্রথম ত্রৈমাসিক এ প্রতিবেদন প্রকাশ করল গুগল অধীনস্থ সাইটটি। কপিরাইট বা আইনি কারণে সরিয়ে দেয়া ভিডিওর সংখ্যা এ তালিকার বাইরে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
টিএ/আরো পড়ুন-বৃদ্ধাশ্রমে মুশফিক, শুনলেন কষ্টের গল্প