মূল: সিমোনি ডনভেং
অনুবাদ: মুহাম্মদ মাঈন উদ্দিন
তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুল হলো ইউরোপ এবং এশিয়ার সেতু-বন্ধন। শহরটি সাক্ষী হয়ে আছে ইতিহাসের বিভিন্ন বিজেতাদের এবং মনীষীদের পদভারে। শহরটিতে প্রায় তিন হাজার মসজিদ আছে।
ইস্তাম্বুলের প্রায় প্রতিটি প্রান্ত থেকে আজান ভেসে আছে। আজানগুলো বিভিন্ন আকৃতি ও ডিজাইনের মসজিদের মিনার হতে ভেসে আসে।
একুশে বইমেলার যে কোনো বই ঘরে বসে কিনতে ক্লিক করুন
শাকিরিন মসজিদ সেরকমই একটি সুরম্য মসজিদ। এটি স্থাপিত হয় শাকির ফাউন্ডেশন কর্তৃক ইব্রাহিম এবং সেমিহা শাকিরের স্মরণে।
মসজিদটি ৭ মে ২০০৯ সালে দর্শণার্থী এবং ইবাদতকারীদের জন্য উন্মোচন করা হয়। প্রজেক্টটির মতো দ্বিতীয় কোনো স্থাপনা নেই।
শাকিরিন মসজিদটির নকশা অঁঙ্কন করেন জয়নব ফেদিলিওগলু। তিনি ইব্রাহিম এবং সেমিহা শাকিরের নাতিন। তিনি মসজিদের নকশা অঙ্কনকারী প্রথম নারী।
বাইরের দিক হতে স্থাপনাটি স্লিকি, ধাতব এবং ধূসর বর্ণের, যার মধ্যে সমসাময়িক স্থাপনার ধাঁচ নিয়ে এসেছে।
স্থপতি জয়নবের মতে, মসজিদটির অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো বিশালাকার গম্বুজের নিচে ইবাদত করলে ইবাদতের ভাবগাম্ভির্যতা চলে আসে।
ছাদ থেকে চলে আসা ঝাড় বাতি এবং দেয়ালের পরিবর্তে বিশালাকারের জানালা মসজিদের সোন্দর্যকে বহুগুণে বৃদ্ধি করেছে। ঝাড় বাতিতে আল্লাহর ৯৯ নাম লেখা আছে, যা এ মসজিদের অনুপম বৈশিষ্ট্য।
এক নারীর কারণে মুসলমান হলো পুরো গ্রাম