আওয়া ইসলাম: তাবলিগ জামাতের শুরায় চলমান সঙ্কট ও দুপক্ষের মনোমালিন্য দূর করতে শুরার সদস্যদের কাছে একটি দীর্ঘ চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে।
চিঠিতে উভয় পক্ষকে একটি বৈঠক করার অনুরোধ জানানো হয়। প্রয়োজনে একাধিক বৈঠকে বসারও ব্যাপারেও উল্লেখ করা হয় চিঠিতে।
কাকরাইল মারকাজ শুরার একজন সদস্যের পক্ষ থেকে দীর্ঘ এই চিঠিতে প্রথম বৈঠকের সম্ভাব্য তারিখও উল্লেখ করা হয়। চলতি মাসের ১৮ বা ১৯ তারিখ বৈঠকে বসার প্রস্তাব করা হয় চিঠিতে। বৈঠকের স্থান কোথায় হবে তা উল্লেখ করে চিঠিতে লেখা হয় কোন মুরুব্বির রুম বা মাশোয়ারার রুমে বৈঠক করতে হবে।
চিঠিতে মাশোয়ারার ৫টি বিষয় উল্লেখ করা হয় -
১. ত্রৈমাসিক মাশোয়ারার তারিখ ঠিক করা ।
২. সারা বছরের প্রোগ্রাম বানানো।
৩. বিদেশী জামাতের নুসরাত ।
৪. এসএসসি চাত্রদের আল্লাহর রাস্তায় বের করার ব্যাপারে ।
৫. অাপোষ, জোড়মিল , মুহাব্বাত বাড়ানো কিভাবে করা যায় ।
শুরার পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয় শুরা সদস্য মাওলানা মোজাম্মেল হক, মাওলানা মোহাম্মাদ ফারুক, মাওলানা মোশাররফ, মাওলানা যোবায়ের আহমদ, সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম, খান সাহাবুদ্দিন নাসিম, মাওলানা রবিউল হক, প্রফেসর ইউনুস শিকদার, মাওলানা মোহাম্মাদ হোসেন, মাওলানা ওমর ফারুক, শেখ নুর মুহাম্মাদকে।
জোড় ও ইজতেমার বিষয়ে কাকরাইল শুরার নতুন সিদ্ধান্ত
একে অন্যকে সব ভুল-ত্রুটি মাফ করে দিয়ে তাবলিগের মহান কাজের জিম্মাদারী আদায় করার লক্ষ্যে সবাই উদার দিল হয়ে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয় চিঠিতে।
নিচে দেখুন চিঠির বিস্তারিত