আওয়ার ইসলাম
উপজেলার শালিমপুর এলাকায় দ্বিতীয় স্ত্রীর পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় স্বামীকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ রবিবার সকালে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা ছুরি হাতুড়িসহ দ্বিতীয় স্ত্রী মারুফা খাতুনকে (৩০) আটক করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার খলিশাকুন্ডি এলাকার ওয়ারেশ আলীর ছেলে কুদরত আলী (৪৫) দুই স্ত্রী নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন। তিনি ঘটক হিসেবে এলাকায় পরিচিত। স্ত্রীর পরকীয়ায় নিষেধ করায় শনিবার মধ্যরাতে তাকে গলা কেটে হত্যা করে একটি আম বাগানে ফেলে রাখা হয়। খবর পেয়ে রবিবার সকাল ১০টার দিকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
দৌলতপুর থানার ওসি (তদন্ত) আজগর আলী জানান, নিহতের ঘর থেকে রক্তমাখা ছুরি ও হাতুড়ি পাওয়া গেছে। কারো সাথে অবৈধ সম্পর্ক থাকায় দ্বিতীয় স্ত্রী মারুফার সহায়তায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।