আবদুল্লাহ আল ফারুক: আহ, কী সরলতা! মুসলিমবিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কলার, শাইখুল ইসলাম মুফতি তাকি উসমানি হাফিযাহুল্লাহ নামাযের পর মসজিদের সাধারণ কার্পেটের ওপর চোখের দু-পাতা মুদে বিশ্রাম নিচ্ছেন।
কোনো চাকচিক্য নেই। আশপাশে খাদেম-শিষ্য ও কৌতূহলীদের অবাঞ্চিত হৈ-হুল্লোড় নেই। যৎসামান্য আড়ম্বরও নেই। মাথার নিচে বালিশ নেই। কাআন্নাকা গরিবুন আও আবিরু সাবিলের বিনম্র চিত্র।
রজুলুন কলবুহু মুআল্লাকুন বিল মাসাজিদের সরল প্রতিচ্ছবি।
মনে পড়ে যায়, আজ থেকে তেরশ বছর পূর্বে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক সাইয়্যেদুনা আলী ইবনে আবী তালেব রাদি. কে মসজিদে শায়িত দেখে ‘হে আবু তুরাব’ নামে সম্বোধনের ইতিহাস।
লোকেশন : লেবাননের জাবিল শহরের একটি পুরনো ঐতিহাসিক মসজিদে গতকাল যোহর নামাজ পরবর্তী দৃশ্য। হযরতের ছেলে মুফতি ডক্টর ইমরান আশরাফ সাহেবের মাধ্যমে ছবিটি সংগৃহীত।
মুফতি তাকি উসমানি’র অজানা গল্প