আবদুস সবুর খান সুমন :
(১ম পর্বের পর)
সমকামীদের যৌন স্বেচ্ছাচারিতা
এইডস এপিডেমিক আবিষ্কৃত হওয়ার পূর্বে ১৯৭৮ সালের এক স্টাডি থেকে জানা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭৫% শ্বেতাঙ্গ পুরুষের ১০০+ সমকামী সঙ্গী রয়েছে, ১৫% পুরুষের ১০০-২৪৯ জন, ১৭% পুরুষের ২৫০-৪৯৯ জন, ১৫% পুরুষের ৫০০-৯৯৯ জন এবং ২৮% পুরুষের ১০০০+ জন সমকামী সঙ্গী রয়েছে ।
এইডসের কারণ ও রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো জানার পর থেকে এই যৌন স্বেচ্ছাচারিতার হার বেশ পরিমাণে হ্রাস পায় কিন্তু ইদানীং কিছু সাইকিয়াট্রিক ও সাইকোলজিক এ্যাসোসিয়েশনের ভুলপ্রচারের কারণে সেই সচেতনতা আবার হ্রাস পেতে শুরু করেছে । কেননা, এই এ্যাসোসিয়েশনগুলো একদিক থেকে সঠিক হলেও বৃহত্তর দিক থেকে ভুল, সমকামিতা মানসিক বিকৃতি বলে যেই ভুল ধারণাটি প্রচলিত রয়েছে সেটি ভেঙ্গে দেওয়ার জন্যই এই এ্যাসোসিয়েশনগুলো প্রচার করেছে যে সমকামিতা মানসিক বিকৃতি নয় তবে তারা সমকামিতার মেডিক্যাল ক্ষতির কারণগুলো সম্পর্কে কিছুই বলেনি, যেহেতু তারা মেডিসিন বা সেক্স স্পেশালিস্ট নয় ।
এই অসম্পূর্ণ প্রচারের কারণে মানুষের মধ্যে এমন ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, যেহেতু এটি মানসিক বিকৃতি নয়, সেহেতু এটি করতে দোষের কি ? অর্থাৎ, মেডিক্যাল ক্ষতির কারণগুলো বিশ্লেষণ না করেই সমকামিতা কোন মানসিক বিকৃতি নয় – এমনটি প্রচার করার মাধ্যমে সমকামিতার মত ক্ষতিকর বিষয়কেই প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে এবং এর ফলে ব্যক্তিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় প্রভূত ক্ষতি সাধিত হচ্ছে ।
উল্লেখ্য যে, যে কোন ডিগ্রির প্রমিস্কুইটি বা যৌন স্বেচ্ছাচারিতা সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ বা যৌনরোগের প্রধান কারণ । সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশনের হিসেব অনুযায়ী, ৬৫ মিলিয়ন মার্কিনী জনগোষ্ঠী অনারোগ্য যৌনরোগে আক্রান্ত ।
সমকামিতা এবং কপ্রোফিলিয়া (মলমূত্র দেখে বা সংস্পর্শে যৌনতা
কপ্রোফিলিয়া হলো এমন একটি অস্বাভাবিক যৌনাচারণ যেখানে ব্যক্তি মলমূত্র দেখে বা মলমূত্রের সংস্পর্শে এসে যৌনানন্দ লাভ করে। ফিনল্যান্ডের একটি সার্ভে থেকে জানা যায়, ১৮% বিষমকামী এবং ১৭% সমকামী এই অস্বাভাবিক যৌনাচারে লিপ্ত।
যেহেতু জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ সমকামী, সুতরাং আনুপাতিক বিচারে এই ১৭% অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এর মাধ্যমে অ্যানাল-ওরাল এবং অ্যানো-জেনিটাল সম্পর্কিত সকল প্রকার ঝুঁকির পরিমাণ অত্যন্ত বেশি থাকে ।
সূত্রঃ
Paraphilias,” Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders, Fourth Edition, Text Revision, p. 576, Washington: American Psychiatric Association, 2000; Karla Jay and Allen Young, The Gay Report: Lesbians and Gay Men Speak Out About Sexual Experiences and Lifestyles, pp. 554-555, New York: Summit Books (1979).
- Kenneth Sandnabba, Pekka Santtila, Niklas Nordling (August 1999). “Sexual Behavior and Social Adaptation Among Sadomasochistically-Oriented Males”. Journal of Sex Research.
সমকামিতা এবং ফিস্টিং ( মলাশয়ে হস্ত প্রবেশণ )
ফিস্টিং বলতে বোঝানো হয় হাত বা কলাচী (ফোরআর্ম) মলাশয়ছিদ্র দিয়ে মলাশয়ের অভ্যন্তরে ঢুকিয়ে যৌনানুভূতি বা যৌনপুলকের উদ্রেক ঘটানো । এটি অ্যানাল ইন্টারকোর্স থেকেই অধিকতর ড্যামেজিং, এতে অ্যানাল টিয়ার বা মলাশয়ের মাসল ছিড়ে যেতে পারে এবং অ্যানাল স্ফিংকটার অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। ফিস্টিং মলাশয়ে প্রদাহ, ব্যথা এবং ইনফেকশনের জন্য চরমভাবে দায়ী। একটি সার্ভেতে দেখা যায় ২২% সমকামী ফিস্টিংয়ে লিপ্ত ।
সূত্রঃ Jay and Young, pp. 554-555.
সমকামিতা এবং স্যাডিজম (ধর্ষকাম)
ধর্ষকাম একটি অস্বাভাবিক ও বর্জনীয় যৌনাচারণ যেটিতে ব্যক্তি তার যৌনসঙ্গীর সঙ্গে মারধোর করে, কষ্ট দিয়ে এবং নির্দয় আচরণ করে যৌনানন্দ বা যৌনপুলক লাভ করে । ৩৭% সমকামী এই অস্বাভাবিক যৌনাচারে অভ্যস্ত ।
সূত্রঃ Jay and Young, pp. 554-555.
অ্যানাল সেক্স এতই ঝুঁকিপূর্ণ যে আজকের দিনে সোর থ্রোট আর সাধারণ অসুখ নেই, হয়ে গেছে কমপ্লিকেটেড অসুখ। আগে এই অসুখের জন্য রোগীকে তেমন প্রশ্ন করতে হতো না, এখন রোগীকে জিজ্ঞাসা করতে হয়, সে সমকামী যৌনাচারে লিপ্ত কিনা, সে ওরাল সেক্স বা অ্যানাল সেক্সের সঙ্গে জড়িত কিনা । হেমোরয়েড বা পাইলস আর শুধুমাত্র সার্জিক্যাল সমস্যা নেই, এটি এখন জটিল রূপ ধারণ করেছে এবং রোগী সমকামী কিনা, তার অ্যানাল ক্যান্সার, রেক্টাল গনোরিয়া, রেক্টাল ক্ল্যামিডিয়া আছে কিনা বা ভেতরে সুপ্ত কিনা সেগুলো জানতে হয়। বিভিন্ন গবেষণা থেকে প্রাপ্ত উপাত্তের ভিত্তিতে জানা যায়, রেক্টাল ও থ্রোট গনোরিয়ার ৭৫% -ই কোন সিম্পটম ব্যতীত।
লেসবিয়ানিজম বা নারী সমকাম
নারী সমকামীদের ক্ষেত্রেও নারী বিষমকামীদের থেকে যৌনরোগসহ বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বেশি । তবে লেসবিয়ানিজম নিয়ে তথ্য উপাত্ত প্রয়োজনের তুলনায় বেশ অপ্রতুল কেননা লেসবিয়ানদের সংখ্যা হোমোসেক্সুয়ালদের থেকে কম এবং নারীঘটিত বিষয় বলে এটি নিয়ে তেমন গবেষণা করা হয়নি।
আরেকটি বিষয় হলো লেসবিয়ানদের বিশাল অংশ উভকামী, অস্ট্রেলিয়ায় এক রিসার্চে দেখা গেছে এটি ৯৩ %, তাই প্রকৃত লেসবিয়ান কারা এবং লেসবিয়ানিজমের কারণে যৌনরোগ বৃদ্ধি পেয়েছে কিনা সেটি নিরূপণ দুরূহ । শুধু তাই নয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই উভকামী লেসবিয়ান জনগোষ্ঠীর অনেক পুরুষ সঙ্গী রয়েছে বলে দেখা গেছে ।
রিসার্চে দেখা গেছে, হোমোসেক্সুয়াল/উভকামী/আইভি ড্রাগ অ্যাবিউজার পুরুষের সঙ্গে লেসবিয়ান নারীদের যৌনসংসর্গের হার বিষমকামী নারীদের যৌনসংসর্গের থেকে ৩-৪ গুণ বেশি।
এছাড়াও দেখা গেছে সমকামী নারীদের মধ্যে এইডসের জন্য হাই রিস্ক ফ্যাক্টর কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার প্রবণতা বেশি, যেমনঃ ইন্ট্রাভেনাস ড্রাগ এবিউজ, পতিতাবৃত্তি, উভকামী সাধারণ ও ড্রাগ এবিউজার পুরুষদের সঙ্গে যৌনসংসর্গ । ডঃ ডিগস বলেনঃ
Not only did lesbians commonly have sex with men, but with lots of men. They were 4.5 times as likely as exclusively heterosexual controls to have had more than 50 lifetime male sex partners. Consequently, the lesbians’ median number of male partners was twice that of exclusively heterosexual women. Lesbians were three to four times more likely than heterosexual women to have sex with men who were high-risk for HIV disease–homosexual, bisexual, or IV drug-abusing men. The study “demonstrates that WSW [women who have sex with women] are more likely than non- WSW to engage in recognized HIV risk behaviours such as IDU [intravenous drug use], sex work, sex with a bisexual man, and sex with a man who injects drugs, confirming previous reports.
সূত্রঃ The Health Risks of Gay Sex – John R. Diggs, Jr. MD.
ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস, হেপাটাইটিস বি ও সি, অতিমাত্রায় ধূমপান, ইন্ট্রাভেনাস ড্রাগ এবিউজ, এলকোহল এবিউজ, পতিতাবৃত্তির হার লেসবিয়ানদের মধ্যে বিষমকামী নারীদের তুলনায় অত্যন্ত বেশি । ড্রাগ এবিউজ ৬ গুণ বেশি, এবং গত ১ বছরে যেসকল নারী সমকামী সম্পর্কে জড়িত ছিলো, তাদের ৩০% ১ বছরের মধ্যে ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিসে আক্রান্ত হয়, উল্লেখ্য পেলভিক ইনফ্ল্যামাটরি ডিজিজ, ক্র্যাবস, জেনিটাল ওয়ার্ট, ক্ল্যামাইডিয়া, হার্পিস সহ বিভিন্ন যৌনরোগের হাই রিস্ক ফ্যাক্টর এই ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস। উভকামী নয় এমন লেসবিয়ান নারীদের মধ্যে এইভপিভি ইনফেকশন, ট্রাইকোমোনিয়াসিস ও অ্যানোজেনিটাল ওয়ার্ট রোগের প্রবণতা দেখা গেছে।
সূত্রঃ
Ibid., p. 347, Table 1; Susan D. Cochran, et al., “Cancer- Related Risk Indicators and Preventive Screening Behaviors Among Lesbians and Bisexual Women,” American Journal of Public Health, 91(4): 591-597 (April 2001)
Juliet Richters, Sara Lubowitz, et al., “HIV risks among women in contact with Sydney’s gay and lesbian community,” Venereology, 11(3): 35–38 (1998); Juliet Richters, Sarah Bergin, et al., “Women in Contact with the Gay and Lesbian Community: Sydney Women and Sexual Health Survey 1996 and 1998,” National Centre in HIV Social Research, University of New South Wales, 1999.
Fethers, et al., p. 347 and Table 1.
Barbara Berger, Shelley Kolton, et al., “Bacterial vaginosis in lesbians: a sexually transmitted disease,” Clinical Infectious Diseases, 21: 1402-1405 (1995)
Kathleen M. Morrow, Ph.D., et al., “Sexual Risk in Lesbians and Bisexual Women,” Journal of the Gay and Lesbian Medical Association, 4(4): 159-165, p. 161 (2000).
সমকামীদের দুর্বল মানসিক স্বাস্থ্য
সমকামীদের মধ্যে বিভিন্ন মানসিক রোগ – ডিপ্রেশন, ড্রাগ এবিউজ, আত্মহত্যার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি । আমেরিকান মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের জেনারেল সাইকিয়াট্রি আর্কাইভ ২০০০ ইস্যু থেকে জানা যায়, সমকামিতা এবং আত্মহত্যা ও অন্যান্য আবেগিক/মানসিক সমস্যাগুলোর মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে ।
ব্যাগলে ও ট্রেম্বলের রিসার্চ থেকে দেখা যায়, সমকামী ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার হার বিষমকামীদের থেকে নিম্নপক্ষে ২ গুণ এবং উচ্চপক্ষে ১৩.৯ গুণ বেশি । কানাডায় বছরে যে কটি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে তার মধ্যে ৩০% আত্মহত্যাকারী সমকামী ।
সূত্রঃ
Bagley, C., and Tremblay P. (1997). InfoSource: Gay & Bisexual Male Suicide Problems. Calgary.
http://www.youth-suicide.com/gay-bisexual/gbsuicide1.htm
সমকামী আন্দোলনের প্রবক্তা ও সমর্থকগণ সমকামীদের মানসিক সমস্যার অধিক হারের জন্য হোমোফোবিয়াকে ঢালাওভাবে দায়ী করে থাকেন । আসুন দেখে নেওয়া যাক হোমোফোবিয়া বলতে আমরা কি বুঝি –
Homophobia is a term used to refer to a range of negative attitudes and feelings towards lesbian and gay and in some cases bisexual, transgender people and behaviour although these are usually covered under biphobia and transphobia.
সূত্রঃ http://en.wikipedia.org/wiki/Homophobia
অর্থাৎ হোমোফোবিয়ার বলতে সমকামী ও কিছু ক্ষেত্রে উভকামী/নপুংসকদের প্রতি অমূলক অন্ধভীতি ও নেগেটিভ দৃষ্টিভঙ্গিকে বোঝানো হয়ে থাকে। এটি সমকামীদের মধ্যে মানসিক পীড়ার উদ্রেক ঘটাতে একটি পোটেনশিয়াল ফ্যাক্টর হলেও শুধু এর কারণে যে তাদের মানসিক সমস্যা দেখা দেয় তা কিন্তু নয়। নেদারল্যান্ডের একটি উদারমনা রাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডে সমকামীদের মধ্যে বিবাহ আইনসিদ্ধ । নেদারল্যান্ডের মত সমকামী সম্পর্কে উদার একটি রাষ্ট্রের জেনারেল সাইকিয়াট্রি আর্কাইভের রিপোর্টে দেখা গেছে, তাদের দেশে সমকামীদের মধ্যে মানসিক সমস্যা অত্যন্ত বেশি। হোমোফোবিয়াহীন উদার রাষ্ট্রগুলোতেও সমকামীদের মানসিক সমস্যার উচ্চহার থেকে বোঝা যায় সমকামীদের মধ্যে মানসিক সমস্যার উচ্চহারের প্রধান কারণ হোমোফোবিয়া নয়, বরং তাদের যৌনউশৃঙ্খল জীবনযাত্রা ।
উক্ত রিপোর্ট থেকে দেখা যায়, পুরুষ সমকামীদের মধ্যে মেজর ডিপ্রেশন, বাইপোলার ডিজঅর্ডার, প্যানিক ডিজঅর্ডার,অ্যাগোরাফোবিয়া এবং অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডারের ঘটনা বিষমকামীদের তুলনায় অত্যাধিক বেশি। নারী সমকামীদের মধ্যে মেজর ডিপ্রেশন, সোশ্যাল ফোবিয়া এবং অ্যালকোহল এবিউজের ঘটনাও তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি ।
সূত্রঃ
Theo Sandfort, Ron de Graaf, et al., “Same-sex Sexual Behavior and Psychiatric Disorders,” Archives of General Psychiatry, 58(1): 85-91, p. 89 and Table 2 (January 2001).
“Netherlands Ends Discrimination in Civil Marriage: Gays to Wed,” Lambda Legal Defense and Education Fund Press Release, March 30, 2001, http://lambdalegal.org/cgibin/pages....
সমকামীদের অপরিণামদর্শী হঠকারী ও বেপরোয়া যৌনপ্রবৃত্তি ও যৌনাচারণ
সমকামীদের মধ্যে অপরিণামদর্শী হঠকারী ও বেপরোয়া যৌনপ্রবৃত্তি ও যৌনাচারণের প্রবণতা অত্যন্ত বেশি। নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত ‘এইডস এট ২০” নামক ফিচারের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, তারা সাধারণ বিষমকামী জনগোষ্ঠী থেকে অনেক বেশি যৌনতাড়িত এবং মাত্রাতিরিক্ত যৌনাবেগের বশবর্তী হয়ে তারা ভালমন্দ চিন্তা করেই কনডমবিহীন অবাধ যৌনাচারে লিপ্ত হন, লিপ্ত ব্যক্তিগণের মধ্যে একজন এইডস আক্রান্ত হলে অন্যজনে তা সংক্রমিত হয়। এমনকি সমকামী ব্যক্তিদের কেউ কেউ চরমভাবে ধ্বংসাত্মক চিন্তাধারাসম্পন্ন হয়ে থাকে। যেমন নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা যায়, এক এইডস আক্রান্ত সমকামী ব্যক্তির মধ্যে অন্যতে এইডস সংক্রমিত করার জন্য কোন খেদ বা অনুতাপ নেই ।
The prospect of going through the rest of your life having to cover yourself up every time you want to get intimate with someone is an awful one. . . . Now I’ve got H.I.V. and I don’t have to worry about getting it,” he said. “There is a part of me that’s relieved. I was tired of always having to be careful, of this constant diligence that has to be paid to intimacy when intimacy should be spontaneous. There is no such thing as safe sex. . . . If people want to use condoms, they can. I didn’t go out and purposely get H.I.V.Accidents happen.
অন্যান্য রিপোর্টেও দেখা যায়, সমকামী ব্যক্তিদের মধ্যে উন্নাসিকতা অত্যন্ত বেশি, ব্যক্তিক সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ক্ষতি নিয়ে তাদের বিন্দুমাত্র চিন্তা নেই । আমেরিকার সিয়াটলে করা ১৯৯৮ সালের একটি স্টাডিতে দেখা যায়, সমকামী ব্যক্তিদের এসব নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই এবং ১০ বছরের আগে পরে এই কনডমবিহীন অবাধ যৌনাচারের হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে ।
পাশ্চাত্যের গে সার্কিট পার্টি একটি কমন ব্যাপার, সেখানে অনুসন্ধান চালিয়ে দেখা গেছে, পার্টিতে উপস্থিত ব্যক্তিদের ১৭% এর আগে থেকেই এইডস ছিলো, ১০% ব্যক্তিরা এইডস আক্রান্ত হয়েছে, ২/৩ অংশ ওরাল বা অ্যানাল সেক্সে অংশগ্রহণ করেছে এবং ২৮% কনডম ব্যবহার করেনি, ৫৭% সাইকোএকটিভ ড্রাগ ব্যবহারের কথা স্বীকার করেছে এবং ৯৫% ব্যবহারকারী এর আগে বিভিন্ন গে-পার্টিতে ড্রাগ ব্যবহার করেছে বলে জানিয়েছে ।
গবেষকগণ ড্রাগ ব্যবহার এবং অ্যানাল সেক্সের মধ্যে একটি সরাসরি আন্তঃসম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। তাছাড়া সমকামীদের মধ্যে ধূমপায়ী ও মদ্যপানকারীর হারও বিষমকামীদের অপেক্ষা যথাক্রমে ১.৩ – ৩ গুণ ও ১.৪ -৭ গুণ বেশি । আমেরিকার সাউদার্ন স্টেটগুলোর নারী সমকামীদের ৭৮% ধূমপায়ী। সমকামীদের মধ্যে ড্রাগ এবিউজের হার বিষমকামী হতে নিদেনপক্ষে ১.৬ গুণ থেকে ১৯ গুণ বেশি । সমকামীদের মধ্যে বিষণ্ণতার হার বিষমকামীদের থেকে কমপক্ষে ১.৮ থেকে ৩ গুণ বেশি ।
সূত্রঃ
Bagley, C., and Tremblay P. (1997). InfoSource: Gay & Bisexual Male Suicide Problems. Calgary.
সমকামীদের স্বল্পায়ু জীবন
শারীরিক ও মানসিক সমস্যা সমকামীদের মধ্যে প্রকট, তারই আরেক ফলাফল তাদের স্বল্পায়ু জীবন। কানাডার ভ্যাঙ্কুভারের একটি এপিডেমিওলজিকাল স্টাডি থেকে জানা যায়, ১৯৮৭-১৯৯২ পর্যন্ত এইডসজনিত মৃত্যুগুলোর মধ্যে সমকামী ও উভকামীরা সংখ্যায় অনেক বেশি এবং তাদের গড় আয়ু ২০ বছর হ্রাস পেয়েছে (প্রকৃতপক্ষে এর চেয়েও বেশি)।
উল্লেখ্য, সিগারেটের কারণে এই গড় আয়ু ১৩.৫ বছর হ্রাস পায়, অর্থাৎ সমকামিতা ধূমপানের থেকেও অধিকতর জীবনঘাতী। স্টাডিতে বলা হয়, জনসংখ্যার ৩% সমকামী ও উভকামী হলে, ২০ বছর বয়সী সমকামী/উভকামী কিশোরের ৬৫ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকার সম্ভাব্যতা মাত্র ৩২%, যেখানে বিষমকামীদের ক্ষেত্রে সেটি ৭৮%। আয়ু কমে যাওয়ার এই বিষয়ে ১৫-২০% আনরিপোর্টেড এইচআইভি এইডস কেস সংযোজিত হলে সমকামী ও উভকামীদের গড় আয়ু হ্রাস ২০ বছরেরও বেশি দাঁড়ায়।
তাছাড়া আত্মহত্যা এবং যৌনরোগজনিত মৃত্যুর বিষয় এতে অন্তর্ভুক্ত হলে এটাই প্রমাণিত হয় যে, সমকামীদের আয়ুস্কাল অত্যন্ত স্বল্প এবং এসকল কারণে রিপোর্টে উল্লেখিত গড় আয়ু হ্রাস প্রকৃতপক্ষে ২০ বছর নয়, বরং আরো অনেক বেশি।
সূত্রঃ
- S. Hogg, S. A. Strathdee, et al., “Modeling the Impact of HIV Disease on Mortality in Gay and Bisexual Men,” International Journal of Epidemiology, 26(3): 657-661, p. 659 (1997). Death as the result of HIV infection has dropped significantly since 1996. “Life Expectancy Hits New High in 2000; Mortality Declines for Several Leading Causes of Death,” CDC News Release, October 10, 2001, www.cdc.gov/nchs/releases/01news/mo.... Nevertheless, it remains a significant factor in shortened life expectancy for homosexual practitioners.
সমকামীদের মধ্যে মাল্টিপল যৌনসঙ্গীর হার অনেক বেশি
সমকামীদের মধ্যে সেক্সুয়াল ফিডেলিটি বা যৌনবিশ্বস্ততার বোধই জন্ম নেয়না কেননা, তাদের মধ্যে যৌনউশৃঙ্খল গ্রুপ বা কমিউনিটি সেক্স প্রচলিত এবং বিবাহের কনসেপ্ট হালে মাত্র কয়েকবছর ধরে শুরু হয়েছে। আর সমকামী সম্পর্কে সন্তান উৎপাদনের বিষয়টি নেই বলে বিবাহ পুরোপুরি না হলেও অনেকটাই তাৎপর্যবিহীন। সেক্স ইন আমেরিকা শীর্ষক গবেষণায় দেখা যায়, ৯৪% বিবাহিত দম্পত্তি এবং ৭৫% সহবাসী দম্পত্তিদের মধ্যে যৌনবিশ্বস্ততা রয়েছে । সমকামীদের যৌনসেচ্ছাচারিতার প্রমাণ পাওয়া যায় এক লেসবিয়ান সমালোচিকার মন্তব্যে –
After a period of optimism about the longrange potential of gay men’s one-on-one relationships, gay magazines are starting to acknowledge the more relaxed standards operating here, with recent articles celebrating the bigger bang of sex with strangers or proposing ‘monogamy without fidelity’–the latest Orwellian formulation to excuse having your cake and eating it too.
বর্তমানে সমকামে যৌনবিশ্বস্ততাহীন মনোগ্যামির কথা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে অনেক সমকামীই মনোগ্যামিতে বিশ্বাসী নয়, তাদের প্রাইমারী পার্টনার সময়ে সময়ে পরিবর্তিত হয় এবং একটি স্টাডি রিপোর্টে দেখা গেছে, সার্কিট পার্টির ৪৬% সমকামীরা কাপল হিসেবে অংশগ্রহণ করে যার মধ্যে ২৭% কাপলদের কেউ না কেউ একাধিক ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌনসম্পর্কিত অর্থাৎ তাদের মাল্টিপল সেক্স পার্টনার রয়েছে । আবার এই ৬৬% কাপল তাদের প্রাইমারী সঙ্গীর বাইরে অন্য ব্যক্তিদের সঙ্গেও যৌনাচারে লিপ্ত এবং পাঁচ বছর সম্পর্কটি স্থায়ী হলে (অনেক ক্ষেত্রেই হয়না) ৬৬% বেড়ে ৯০% এ যেয়ে দাঁড়ায়।
আরো দেখা গেছে – মাত্র ১৫% সমকামী পুরুষ কাপল এবং ১৭.৩ সমকামী নারী কাপলদের যৌনসম্পর্ক ৩ বছরের বেশি স্থায়ী হয়েছে । অর্থাৎ, সমকামী সম্পর্ক বলতে গেলে স্থায়ী হয়ই না, তাই অধিকাংশ সমকামীদের বিবাহও কাঁঠালের আমসত্ত্ব ছাড়া আর কিছুই নয়।
সমকামীদের মধ্যে যে সকল রোগের ঝুঁকি বেশি
সমকামিতা এবং এইডস
এইডসের অন্যতম প্রধান রিস্ক ফ্যাক্টর সেচ্ছাচারী সমকামী যৌনসম্পর্ক । হুভারের স্ট্যাটিস্টিক্যাল স্টাডি থেকে জানা যায়, ২০ বছরের একজন সমকামী কিশোরের ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে এইডস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৫০% । ২০০৬ সালের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল ও প্রিভেনশনের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, আমেরিকার জনসংখ্যার ২% সমকামী এবং ৫৩% নতুন এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তিরা সমকামী, ২০০৩ সালে এই হার ছিলো ৬৩% । ১৯৯৮ সালের রিপোর্টে দেখা যায়, ৫৪% নতুন এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তিরাই সমকামী এবং এদের ৯০%ই সমকামী যৌনসম্পর্কের মাধ্যমে এইডস আক্রান্ত হয়েছে । ২০০৪ সালের ক্লিনিক্যাল ইনফেকশাস ডিজিজ জার্নালে ডঃ ক্লুজনার, রবার্ট কোহন, চার্লোট কেন্ট অভিমত দেন যে, সমকামীদের মধ্যে গনোরিয়া, সিফিলিস, সাইটোমেগালো ভাইরাস সংক্রমণ, হার্পিস, ক্ল্যামিডিয়া, লিম্ফোগ্র্যানুলোমা ভেনেরাম ও এমিবিয়াসিস অত্যন্ত বেশি এবং প্রোকটাইটিস নামক রোগটির অন্যতম কারন এই রোগগুলো। তারা আরো বলেন, প্রোকটাইটিস ও গে-বাওয়েল সিন্ড্রোমের সাথে এইডসের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে । একই কথা মেডস্কেপের মার্চ ১৫, ২০০৪ এর আর্টিকেল – নিউ লুক এট গে বাওয়েল সিন্ড্রোমে প্রকাশিত হয় । লাইফসাইট নিউজের আগস্ট ২০০৯ রিপোর্টে সিডিসি’র শীর্ষ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, সাধারণ জনগোষ্ঠীর চেয়ে সমকামী জনগোষ্ঠীর দ্বারা এইডস সংক্রমণের হার ৫০ গুণ বেশি ।
সূত্রঃ
Basic Statistics, CDC Division of HIV/AIDS Prevention
রয়টার্সের সেপ্টেম্বর ২০১০ রিপোর্টে দেখা যায়, প্রতি ৫ জন সমকামী ও উভকামী ব্যক্তির ১ জন এইডস আক্রান্ত এবং ৫০% জনসংখ্যা জানেই না যে তারা এইডস আক্রান্ত ।
সূত্রঃ
http://www.reuters.com/article/2010...
আমস্টারডামভিত্তিক একটি স্টাডি থেকে জানা যায় – নতুন এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তিদের ৮৬% সমকামী। কানাডার পাবলিক হেলথ এজেন্সির সূত্রমতে – এইডস আক্রান্তদের ৭৬.১% সমকামী এবং নতুন এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তিদের ৪৫% সমকামী । কানাডার রাষ্ট্রীয় পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, সেখানকার জনসংখ্যার ১.৭% সমকামী এবং তাদের মধ্যে এইডস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বিষমকামীদের থেকে ২৬ গুণ বেশি।
২০০৪ সালে নামকরা মেডিকেল সাইট ওয়েবএমডি থেকে জানা যায়, যে সমকামী ও উভকামী পুরুষ নারীতে এইডস সংক্রমণের জন্য উল্লেখযোগ্য ব্রিজ বা সেতুবন্ধনকারী হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া, ২০০৬ সালে এইচআইভি এইডস আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে দেখা যায়, রেকর্ড সংখ্যক শিশু সমকামী দ্বারা যৌনসহিংসতার শিকার হয়েছে।
সূত্রঃ http://conservapedia.com/Homosexual...
সমকামিতা এবং সিফিলিস
১৯৬২ সালে প্রোসিডিং অব দ্য রয়াল সোসাইটি অব মেডিসিনে সমকামিতাকে বিভিন্ন যৌনরোগের আধার হিসেবে বলা হয় এবং সিফিলিসের সঙ্গে সমকামিতার সম্পর্কটি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়। সাইবারকাস্ট নিউজ সার্ভিস সিডিসির দেওয়া তথ্য মোতাবেক জানায় – ২০০৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০০ সিফিলিস কেসের মধ্যে ৬৫% আক্রান্ত ব্যক্তি সমকামী যেটি সিফিলিসের বিস্তারে প্রাইমারী ড্রাইভার হিসেবে কাজ করছে । মার্কিন সরকারের তরফ থেকে বলা হয় – যেই সিফিলিস ১০ বছর আগে পাবলিক হেলথ থ্রেট হিসেবে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো, তা ২০০০ সাল থেকে প্রতি বছরে আবারো বৃদ্ধি পাচ্ছে । সমকামীদের মধ্যে সিফিলিস সংক্রমণের হার এইডস সংক্রমণের হারের চেয়েও বেশি এবং এই হার এপিডেমিক পর্যায়ের বলে ২০০৩ সালে জানা যায়। সানফ্রান্সিসকোতে সমকামী ব্যক্তিতে সিফিলিস সংক্রমণ এপিডেমিক পর্যায়ে ।
সূত্রঃ
Resurgent Bacterial Sexually Transmitted Disease Among Men Who Have Sex With Men—King County, Washington, 1997-1999,” Morbidity and Mortality Weekly Report, CDC, 48(35): 773-777 (September 10, 1999).
Heredia, “Big spike in cases of syphilis in S.F.: Gay, bisexual men affected most.”
১৯৯১ সালের ইন্টারনাল মেডিসিন আর্কাইভে এবং ব্রিটিশ কো-অপারেটিভ ক্লিনিক্যাল গ্রুপের রিপোর্টে সিফিলিসের সাথে সমকামিতার গভীর সম্পর্ক এবং বিষমকামী অপেক্ষা সমকামীতে সিফিলিস সংক্রমণের হার ১০ গুণ বেশি বলে জানা যায়। ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে বলা হয় – ১৯৯৮ -২০০০ সালের মধ্যে সিফিলিসে আক্রান্তের সংখ্যা পুরুষ সমকামীতে দ্বিগুণের চেয়েও বেশিহারে (১৭২ থেকে ৩৭২) এবং নারী সমকামীতে ৫৩% হারে বৃদ্ধি পেয়েছে । ২০০০ সালে ইংল্যান্ডে মোট সিফিলিস আক্রান্তের ৪৮% সমকামিতা থেকে আক্রান্ত হয়েছে বলে জার্নাল থেকে জানা যায়। সিফিলিসেরই তুলনামূলকভাবে দুরারোগ্য প্রকরণ নিউরোসিফিলিসের হার এইচআইভি পজেটিভ সমকামী ও উভকামীদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি বলে লসএঞ্জেলেস উইকলির একটি রিপোর্টে প্রকাশিত হয়।
সূত্রঃ
http://www.pubmedcentral.nih.gov/ar...
সমকামিতা এবং গনোরিয়া
আমেরিকান এসোসিয়েশন অব ফ্যামিলি ফিজিশিয়ানের ২০০৬ সালের রিপোর্টে বলা হয় – শুধু সানফ্রান্সিসকোতেই গনোকক্কাল সংক্রমণ আমেরিকার মোট সংক্রমণের অর্ধেকের বেশি এবং সমকামীদের মধ্য এই সংক্রমণের হার বিষমকামীদের থেকে ১৫.৩% পর্যন্ত বেশি । ১৯৯১ সালের কানাডিয়ান মেডিক্যাল এসোসিয়েশন জার্নালে পাওয়া যায় সমকামীদের মধ্যে বিষমকামী অপেক্ষা গনোকক্কাল সংক্রমণের হার ৩.৭% বেশি ।
সিডিসি পরিচালিত সারভিলেন্সে দেখা যায় – ফ্লুরোকুইনোলন অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স সমকামীদের ক্ষেত্রে বিষমকামী অপেক্ষা ৮ গুণ বেশি। ২০০৪ সালে সমকামীদের ক্ষেত্রে রেজিস্টেন্সির কারণে উক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে মানা করা হয়। তবে বিষমকামীদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কিছু প্রদেশ ছাড়া এই রেজিস্টেন্স মাত্র ১.৩% ।
সূত্রঃ
http://www.aafp.org/afp/20070615/ti...
সমকামিতা এবং ক্যান্সার
সমকামীদের মধ্যে ধূমপান ও মদ্যপানের হার সাধারণ জনগোষ্ঠী থেকে অত্যন্ত বেশি বলে ফুসফুস এবং যকৃতের ক্যান্সার হওয়ার হারও বেশি। অ্যানাল সেক্সে মলাশয়গাত্রে অতি সহজেই ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে এবং অ্যানাল রুট হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের জন্য একটি সহজপ্রবেশ্য রুট বলে অ্যানাল ক্যান্সারের হার সমকামীদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি। নার্সিং ক্লিনিক অব নর্থ আমেরিকার জার্নালের জুন, ২০০৪ রিপোর্টে দেখা যায় – এইডস আক্রান্ত ৯০% সমকামী ব্যক্তিদের দেহে এবং এইডস ব্যতীত ৬৫% সমকামী ব্যক্তিদের দেহে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস রয়েছে যার মধ্যে এইচপিভি টাইপ ১৬ ক্যান্সারের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ প্রকরণ।
সমকামীদের মধ্যে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসজাত অ্যানাল ক্যান্সারের ঝুঁকি বিষমকামীদের তুলনায় ১০ গুণ বেশি। এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে অ্যানাল ক্যান্সার হওয়ার ক্ষেত্রে সমকামীদের মধ্যে এই ঝুঁকি বিষমকামীদের তুলনায় ২০ গুণ বেশি ।
সূত্রঃ
Mads Melbye, Charles Rabkin, et al., “Changing patterns of anal cancer incidence in the United States, 1940-1989,” American Journal of Epidemiology, 139: 772-780, p. 779, Table 2 (1994).
James Goedert, et al., for the AIDS-Cancer Match Study Group, “Spectrum of AIDS-associated malignant disorders,”
এছাড়াও পায়ুপথ দিয়ে রিক্রিয়েশনাল ড্রাগ ব্যবহার, ক্রিস্টাল মেথ ব্যবহার বা ডিলডো কিংবা অন্যান্য সেক্সটয় ব্যবহার অ্যানাল ডিজপ্লাসিয়া, কন্ডাইলোমাটা এবং তা থেকে এনাল ক্যান্সার হওয়ার জন্য খুবই বড় প্রভাবক।
আবার রিসার্চে দেখা যায়, নারী সমকামীদের মধ্যে ব্রেস্ট ও সারভাইক্যাল ক্যান্সারের পরিমাণও বেশি ।
যদিও সমকামী নারীদের মধ্যে সমকামী পুরুষ অপেক্ষা যৌনস্বেচ্ছাচারিতা কম, তবুও এটি বিষমকামীদের যৌনস্বেচ্ছাচারিতা থেকে বেশি। অস্ট্রেলিয়ান গবেষকগণ দেখেছেন – সমকামী নারীদের মধ্যে ৫০ এর অধিক পুরুষ সঙ্গী গ্রহণের হার বিষমকামী নারীদের চেয়ে ৪.৫ গুণ বেশি এবং ৯৩% সমকামী নারীরা নিজেদের সমকামী বলে পরিচয় দিলেও প্রকৃতপক্ষে তারা উভকামী অর্থাৎ, তাদের পুরুষ সঙ্গীও রয়েছে । অন্য একটি স্টাডিতে দেখা যায়, ৭৫-৯০% নারী উভকামী ।
সূত্রঃ
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/sites/e...
Katherine Fethers, Caron Marks, et al., “Sexually transmitted infections and risk behaviours in women who have sex with women,” Sexually Transmitted Infections, 76(5): 345-349, p. 347 (October 2000)
James Price, et al., “Perceptions of cervical cancer and pap smear screening behavior by Women’s Sexual Orientation,” Journal of Community Health, 21(2): 89-105 (1996); Daron Ferris, et al., “A Neglected Lesbian Health Concern: Cervical Neoplasia,” The Journal of Family Practice, 43(6): 581-584, p. 581 (December 1996); C. Skinner, J. Stokes, et al., “A Case-Controlled Study of the Sexual Health Needs of Lesbians,” Sexually Transmitted Infections, 72(4): 277-280, Abstract (1996).
সঠিক বিহ্যাভেরিয়াল থেরাপির মাধ্যমে সমকামীদের বিষমকামী জীবনে অনুপ্রাণিত ও উদ্বুদ্ধ করা সম্ভব, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির ডঃ স্পিৎজারের গবেষণায় দেখা গেছে – বিহ্যাভেরিয়াল থেরাপির ৫ বছর পর এক্স-সমকামীদের ৬৪% পুরুষ এবং ৪৩% নারী নিজেদের সমকামী নয় বরং বিষমকামী বলে মনে করেন। উল্লেখ্য, ডঃ স্পিৎজার আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক এসোসিয়েশনের টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান ছিলেন যেই সংস্থা ১৯৭৩ সালে সমকামিতাকে মানসিক রোগের তালিকা থেকে বাদ দেয় ।
বিভিন্ন স্টাডি থেকে দেখা যায় – সমকামীদের বিহ্যাভেরিয়াল থেরাপি প্রদানের মাধ্যমে ১/৩ অংশ সমকামিতা বর্জন করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গেছে, ১/৩ অংশে মিশ্র ফলাফল এসেছে এবং ১/৩ অংশ সমকামিতা বর্জন করতে পারেনি। অর্থাৎ, সমকামীদের এই থেরাপি প্রদান করে বিষমকামী করে তোলার যে প্রচেষ্টা তা ব্যর্থ –এমনটি কখনোই বলা যাবেনা ।
সূত্রঃ
A Political Agenda Is Trumping Science, Says Rick Fitzgibbons
সমকামিতা এবং প্যারাসাইটিক ডিজিজ
২০০৬ সালে মেডিক্যাল জার্নাল অব অস্ট্রেলিয়াতে প্রকাশিত হয় আন্ত্রিক প্যারাসাইটিক রোগের উচ্চহার সমকামীদের মধ্যে বেশি । এমিবিয়াসিস জাপানের সমকামীদের মধ্যে এন্ডেমিক এবং উল্লেখযোগ্য পরিমাণে মৃত্যুর জন্য দায়ী । এমিবিয়াসিসের কারণে কোলাইটিস ও লিভার এবসেসের মত রোগ সমকামী ও উভকামীদের মধ্যে বিষমকামী অপেক্ষা বেশি। তাইওয়ানের সমকামীদের মধ্যে এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকা জীবাণুর ইন্টেস্টিনাল কলোনাইজেশন অত্যন্ত বেশি এবং তারা ইনভ্যাসিভ এমিবিয়াসিসে দ্রুত আক্রান্ত হয় । ২০০৪ সালে জাপানে প্রকাশিত এপিডেমিওলজি এন্ড ইনফেকশন জার্নালে প্রকাশিত Present characteristics of symptomatic Entamoeba histolytica infection in the big cities of Japan জানা যায় –এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকা আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৫৬% সমকামী। ২০০১ সালে জাপানে প্রকাশিত ইন্টারনাল মেডিসিন জার্নালের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, আমেরিকা এবং জাপান উভয় রাষ্ট্রেই এমিবিক সংক্রমণের পেছনে সমকামিতা একটি হাই রিস্ক ফ্যাক্টর এবং সমকামী জনগোষ্ঠীতে এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকা ও ডিস্পারের আধিক্য দেখা গেছে ।
১৯৯০ সালের পাবমেডের একটি আর্টিকেলে সমকামিতার সঙ্গে প্যারাসাইটিক রোগগুলোর নিবিড় সম্পর্কের কথা পুনর্ব্যক্ত হয় । ১৯৮৫ সালের রিপোর্টে জিয়ার্ডিয়া ল্যাম্বলিয়া ও এন্টামিবা সংক্রমণে সমকামীরা হাইপারএন্ডেমিক (~২০ সিস্ট) বলে প্রকাশ করা হয়। ১৯৮০ সালের কানাডিয়ান মেডিক্যাল এসোসিয়েশন জার্নালের রিপোর্টে বলা হয়, প্যারাসাইটিক সংক্রমণের হার সমকামীদের ক্ষেত্রে ৬৭.৫% যেখানে বিষমকামীদের ক্ষেত্রে মাত্র ১৬%। উল্লেখ্য, গে-বাওয়েল সিনড্রোমের সাথে এমিবিয়াসিসের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের প্রমাণ পাওয়া গেছে ।
সূত্রঃ
http://www.springerlink.com/content...
http://www.mja.com.au/public/issues...
সমকামিতা এবং প্রোক্টাইটিস
১৯৮০ সালে ডঃ মাইকেল হেলার বলেন – সমকামী ব্যক্তিরা কলোরেকটাল ডিজঅর্ডারগুলোর ক্ষেত্রে বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ, তাদের যৌনউশৃঙ্খলতা, মাল্টিপল যৌনসঙ্গী থাকা ও অতিমাত্রায় অবাধ যৌনাচার এ ব্যাপারে মেজর রিস্ক ফ্যাক্টর। প্রোক্টাইটিস বা মলাশয়ের প্রদাহ সমকামীদের মধ্যে বেশ কমন এবং এইভআইভি নেগেটিভ ব্যক্তিদের এইচআইভি পজিটিভ করণে বড় একটি প্রভাবক । শুধু তাই নয়, আমেরিকা ও ইউরোপের সমকামীদের মধ্যে ব্যাক্টেরিয়াল যৌনরোগগুলোর সাথে সাথে প্রোক্টাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি । গনোরিয়া, সিফিলিস, সাইটোমেগালো ভাইরাস, হার্পিস, ক্ল্যামিডিয়া, লিম্ফোগ্রানুলোমা ভেনেরাম, শিগেলা ও এমিবিয়াসিস রোগ থেকে সহজেই প্রোক্টাইটিস হতে পারে । উল্লেখ্য, সমকামীদের মধ্যে এই সকল রোগের হার বিষমকামী অপেক্ষা অত্যন্ত বেশি ।
সূত্রঃ
http://www.mayoclinic.com/health/pr...
সমকামিতা এবং শিগেলোসিস
২০০৭ সালে ক্লিনিক্যাল ইনফেকশাস ডিজিজ জার্নালে বলা হয় – শিগেলা সংক্রমণ সম্ভবত যৌনবাহিত রোগ কেননা সমকামীদের মধ্যে শিগেলা সংক্রমণের হার অত্যাধিক বেশি বলে রিসার্চে প্রমাণিত হয়েছে । এই রিপোর্টকে সমর্থন করে ২০০৭ সালেই আরেকটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয় যেখানে বলা হয় – শিগেলা সংক্রমণের জন্য ওরাল – অ্যানাল রুট সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এবং সমকামীদের মধ্যে এই সংক্রমণটি যৌনবাহিত ও সংক্রমণের মাত্রা অত্যাধিক । উল্লেখ্য, শিগেলা সংক্রমণ এইডস আক্রান্ত বা দুর্বল ইমিউনিটি সম্পন্ন ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক ।
সূত্রঃ
http://www.cdc.gov/hiv/resources/qa...
সমকামিতা এবং হার্পিস
হিউম্যান হার্পিস ভাইরাস ৮ ( এইচএইচভি-৮) এমন একটি রোগ যেটি শুধুমাত্র সমকামীদের মধ্যেই পাওয়া যায় । সমকামী এইচআইভি আক্রান্তদের অনেকেই এই ভাইরাসজাত কাপোসি সারকোমা নামক একটি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়, যেটি বিষমকামীতে বিরল । নিউ ইংল্যান্ড মেডিসিন জার্নালের একটি কোহোর্ট স্টাডি থেকে জানা যায় –এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৮% গত ৫ বছরে সমকামী সম্পর্কে জড়িত ছিলো এবং বাকিরা উভকামী কিন্তু একজন ব্যক্তিও শুধুমাত্র বিষমকামী নয় । এই স্টাডি থেকে আরো একটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয় যে, এইচআইভি ও এইচএইচভি-৮ ভাইরাসে আক্রান্ত ৫০ % ব্যক্তি আগামী ১০ বছরে ক্যান্সারে আক্রান্ত হবে । এই ভাইরাসের সংক্রমণ লালার মাধ্যমে হয়ে থাকে বলে ধারণা করা হয় ।
সমকামিতা এবং স্থূলত্ব বা ওবেসিটি
সিডিসির ২০০১-২০০৯ প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সাংবাদিক পিটার লাবারবারা সমকামীদের মধ্যে ১০টি রিস্ক বিহেভিয়ার চিহ্নিত করেন যার মধ্যে একটি ছিলো স্থূলত্ব সংক্রান্ত । ২০০৭ সালে আমেরিকান জার্নাল অব পাবলিক হেলথের ফ্যামিলি গ্রোথ সংক্রান্ত সার্ভে ২০০২-২০০৭ পর্যন্ত উপাত্ত থেকে জানা যায় – নারী সমকামীদের মধ্যে স্থূলত্ব সাধারণ বিষমকামী নারীদের থেকে ২.৬৯ গুণ এবং সমকামী ব্যতীত অন্যান্য সকল যৌনবৈশিষ্ট্য সম্পন্ন নারীদের থেকে ২.৪৭ গুণ বেশি । ২০০৯ সালে পাবমেড প্রকাশিত পোল্যান্ডের একটি সাইকিয়াট্রিক জার্নালের আর্টিকেল –বডি ইমেজ ইন হোমোসেক্সুয়াল থেকে জানা যায় –
Homosexual women are less concentrated on physical appearance and more satisfied with their bodies while being more tolerant to obesity…. For lesbian women the ideal body image is more massive than for heterosexual women.
সূত্রঃ
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/...
সমকামিতা ও হেপাটাইটিস এ,বি,সি
সিডিসির রিপোর্টে পর্যাপ্ত প্রোটেকশনবিহীন এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন সমকামী যৌনসংসর্গকে হেপাটাইটিস এ এবং বি-র জন্য রিস্ক ফ্যাক্টর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। নতুন হেপাটাইটিস এ এবং বি ইনফেকশনে সমকামীদের ১০ ও ১৫-২০% অংশ রয়েছে । সিডিসির রিপোর্টে বলা হয় –
Although the overall incidence of hepatitis A has declined in the United States over the past decade, frequent outbreaks continue to be reported among MSM.
১৯৮৮ সালের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশনের সার্ভেতে দেখা যায়, ২১% সমকামী জনগোষ্ঠী এবং ১৮% বিষমকামী জনগোষ্ঠী দ্বারা হেপাটাইটিস বি সংক্রমিত হয়েছে । সমকামী জনগোষ্ঠী যেহেতু মোট জনগোষ্ঠীর মাত্র ১-৩% সেহেতু আনুপাতিক বিচারে হেপাটাইটিস বি সংক্রমণের ক্ষেত্রে সমকামী যৌনসম্পর্ক নিশ্চিতভাবেই অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ।
সূত্রঃ
Changing Patterns of Groups at High Risk for Hepatitis B in the United States,” Morbidity and Mortality Weekly Report, CDC, 37(28): 429-432, p. 437 (July 22, 1988). Hepatitis B and C are viral diseases of the liver.
Edward O. Laumann, John H. Gagnon, et al., The social organization of sexuality: Sexual practices in the United States, p. 293, Chicago: University of Chicago Press, 1994
Michael, et al., p. 176; David Forman and Clair Chilvers, “Sexual Behavior of Young and Middle-Aged Men in England and Wales,” British Medical Journal, 298: 1137-1142
(1989)
Gary Remafedi, et al., “Demography of Sexual Orientation in Adolescents,” Pediatrics, 89: 714-721 (1992). See appendix A.
হেপাটাইটিস সি মূল যৌনবাহিত রোগ না হলেও এর যৌনবাহিত প্রকরণে সমকামী যৌনসম্পর্কের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে ডঃ ভিনসেন্ট সোরিয়ানোর Advances in the Management of Viral Hepatitis B and Hepatitis C Infection in HIV-Coinfected Patients শীর্ষক আর্টিকেলে ।
সূত্রঃ
http://www.cdc.gov/ncidod/diseases/...
মেথিসিলিন রেজিস্ট্যান্ট স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস ইনফেকশন
২০০৮ সালের ১৫ই জানুয়ারীর সানফ্রান্সিসকো ক্রনিকলে সমকামীদের মধ্যে স্ট্যাফাইলোকক্কাল ইনফেকশনের একটি নতুন অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট প্রকরণ উদ্ভূত হওয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়। ২০০৮ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারী অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিনের একটি স্টাডিতে উল্লেখিত হয় সমকামীদের মধ্যে মাল্টিড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট ইউএসএ৩০০ এমআরএসএ খুবই কমন একটি বিষয় এবং যৌনবাহিত এই রোগটির জীবাণুর কাউন্ট নিতম্ব, যৌনাঙ্গ ও পেরিনিয়ামে তুলনামূলকভাবে বেশি । গবেষকদের গবেষণা থেকে জানা যায় – দুরারোগ্য এই ইনফেকশনের ঝুঁকি বিষমকামী অপেক্ষা সমকামী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ১৩ গুণ বেশি । সিডিসিও ১৬ই জানুয়ারী তাদের এক প্রজ্ঞাপনে একই ধরনের স্টেটমেন্ট ইস্যু করে।
সূত্রঃ
http://www.sfgate.com/cgi-bin/artic...
এছাড়া এনোরেক্সিয়া নার্ভোসা ও বুলিমিয়া নার্ভোসার সঙ্গে সমকামিতার সম্পর্ক পাওয়া গেছে মেডস্কেপের আর্টিকেলে (লগ ইন থাকতে হবে) ।
সূত্রঃ
http://www.medscape.com/viewarticle...
সর্বশেষ এতটুকু বলতে হয়, আজ যারা সমাজে পায়ুকামীদের অধিকার নিয়ে কথা বলছে তারা যদি নিজ বাবা, নিজ মা, নিজ বোন, নিজ ভাই এবং অন্যান্য প্রাণীর সাথে যৌন কর্মে লিপ্ত হওয়ার জন্য রাষ্ট্রিয় আইনে অনুমোদন চায় বা আন্দোলন করে তবে আমরা তখনও অবাক হব না, কারন যাদের মস্তিষ্ক বিকৃত চিন্তায় ভরপুর তাদের দ্বারা সবই সম্ভব।
১ম পর্ব : সমকামিতা স্বাস্থ্যগত ক্ষতির কারণেও বর্জনীয়