রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের বিকল্প নেই: তারেক রহমান জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শায়খ মাওলানা আবদুর রহীম ইসলামাবাদী কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন আগামীকাল মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে চরমোনাই পীরের শোক প্রকাশ জমিয়ত সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী রহ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন কওমি সনদকে কার্যকরী করতে ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে: নাছির বড় ব্যবধানে জিতে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্টে যাচ্ছেন প্রিয়াঙ্কা আইফোনে ‘টাইপ টু সিরি’ ফিচার যেভাবে ব্যবহার করবেন  স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক: ধর্ম উপদেষ্টা আল্লাহকে পেতে হলে রাসূলের অনুসরণ অপরিহার্য: কবি রুহুল আমিন খান

যাদের এখন স্কুলের বয়স, তারাই ধর্ষণ ও খুনের আসামি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

যশোরের হোটেল কর্মী ছায়া খাতুনকে (১৯) ধর্ষণের পর হত্যার কারণ জানিয়েছ র‌্যাব। তারা বলেছন, ছায়ার সঙ্গে দুই কিশোরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এক পর্যায়ে তারা শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইলে ছায়া নিষেধ করেন। এ কারণেই তাকে ধর্ষণের পর খুন করা হয়।

হত্যাকাণ্ডের ১২দিন পর শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার খোদাদাদ হোসেন।

হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে আটকরা হলো- যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার কড়াইতলা গ্রামের আকরামের ছেলে মফিজুর রহমান (১৪), যশোর সদরের সাবলাট গ্রামের আসাদুর রহমানের ছেলে মো. পারভেজ (১৫) ও ঝিকরগাছা উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে মো. আল আমিন সজিব (১৪)। তারা তিনজনই যশোর-নড়াইল ও বাঘারপাড়া রুটে চলাচলকারী বাসের হেলপার।

হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার খোদাদাদ হোসেন জানান, হত্যাকাণ্ডের শিকার হোটেল কর্মী ছায়া খাতুনের সঙ্গে মফিজুর ও পারভেজের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তারা শারীরিক সম্পর্কের দিকে এগোতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটি রাজি না হওয়ায় ধর্ষণ ও হত্যার পরিকল্পনা করে। অপর আসামি আল-আমিনও মেয়েটিকে পছন্দ করতো। সেও ওই পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খোদাদাদ হোসেন জানান, গত ২৩ এপ্রিল শহরের নীলগঞ্জ তাঁতীপাড়া এলাকার নড়াইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বাবু খাবার হোটেলের তৃতীয়তলার একটি টিনশেড ঘর থেকে হোটেলের নারী কর্মচারী ছায়া খাতুনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ছায়া খাতুন যশোরের শার্শা উপজেলার শ্যামলাগাছী গ্রামের ইমান আলীর মেয়ে।

জিজ্ঞাসাবাদে সন্দেহভাজন তিন আসামি ছায়া খাতুনকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছে বলে স্বীকার করেছে। পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃতদের সহযোগিতায় ছায়া খাতুন হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী ড্রেন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। আটক তিন আসামিকে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ধর্ষণ চেষ্টাকালে লম্পটের জিহ্বা কামড়ে কেটে দিল ভিকটিম


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ