কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মনিরুল ইসলাম সাক্কুর মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর অনেকে ঠাট্রা করে বলেছিল তার জেলে যাওয়ার রাস্তাটা প্রশস্ত হল। বাস্তবেও তাই হয়েছে।
নব নির্বাচিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়র মনিরুল ইসলাম সাক্কুর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত।
একই সঙ্গে আদালত আগামী ৯ মে আসামিকে গ্রেফতার করা গেল কিনা- এ সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন জমা দিতে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দিয়েছেন। একই আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত কৌসুঁলি তাপস কুমার পাল বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়ে, ২০০৮ সালের ৭ জানুয়ারি তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাক্কুর বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের সহকারি পরিচালক শাহিন আরা মমতাজ।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, আসামি এক কোটি ১২ লাখ ৪০ হাজার ১২০ টাকার সম্পদের হিসাব গোপন করে এবং ৪ কোটি ৫৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জন করে। গত বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নূরুল হুদা আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
প্রসঙ্গ এর আগে গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট,বরিশাল সহ বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশন , পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে দপায় দফায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি এব আটক করা হলে বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়।
রাবি’তে ভাস্কর্য ভাঙ্গেনি; দাবি আদায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছে ছাত্ররা
বাহাসের যুগ পেরিয়ে টকশো এবং আমাদের প্রস্তুতি!
এসএস