যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ হলেও সহিংসতার পরিমাণ তুলনামূলক কম। কিন্তু বিভিন্ন এলাকায় সড়কে যান চলাচলে বাধা, আগুন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুট, পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশের কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ, লাটিপেটা, পিপার স্প্রে নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে।
এই পরিস্থিতিতে গত শনিবার তুরস্কের পররষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ ক্ষণে ক্ষণে সহিংস হয়ে উঠেছে, ঘটছে নানা অপরাধের ঘটনাও। পুলিশও বেশ কজন মানুষকে আটক করেছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিখেছে, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিক্ষোভকারীদের নানা পোস্টে এটা স্পষ্ট যে, এই পরিস্থিতি সেখানে আরও বেশ কিছুদিন বিরাজ করবে।’
চলতি মাসের শুরুতে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে কর্মরত মার্কিন নাগরিক ও তার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে যুক্তরাষ্ট্র দেশ ত্যাগের নির্দেশ দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের এই নির্দেশের কড়া সমালোচনা করেছিল তুরস্ক। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রী মেভলুট কেভসগুলো দাবি করেছেন, তুরস্কের পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের কোনো রাজ্যের তুলনায় অনিরাপদ নয়।